জাতিসংঘে ফিলিস্তিনকে সমর্থন দেবে ভারত
জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভের জন্য ফিলিস্তিনকে সমর্থন দেওয়ার কথা জানিয়েছে ভারত। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সভায় ভারত তার সমর্থনের বিষয়টি তুলে ধরবে। গত শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্রসচিব রঞ্জন মাথাই এ কথা জানান।
রঞ্জন মাথাই বলেন, জাতিসংঘের সদস্যপদের জন্য ফিলিস্তিনের আবেদনে ভারত সমর্থন করবে। এ ছাড়া ১৯৮৮ সালের নভেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে ভারত ছিল অন্যতম।
ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের ঘোষণার পর ভারতের পক্ষ থেকে সমর্থনের বিষয়টি জানানো হলো। মাহমুদ আব্বাস বলেছেন, ‘জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদের জন্য আগামী সপ্তাহে নিরাপত্তা পরিষদে আবেদন করা হবে। আর এ দাবি আমাদের বৈধ অধিকার।’ অবশ্য ওয়াশিংটন বলেছে, ফিলিস্তিনের এ পদক্ষেপ ‘হিতে বিপরীত ফল’ বয়ে আনতে পারে।
জাতিসংঘের পূর্ণ সমর্থন পেতে নিরাপত্তা পরিষদ এবং সাধারণ পরিষদের দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের অনুমোদন লাগবে। শুরু থেকেই প্রস্তাবের বিরোধিতা করে আসছে ইসরায়েলের মিত্র যুক্তরাষ্ট্র। গত জুন মাসে মার্কিন সিনেটে এ বিষয়ে একটি প্রস্তাবও পাস হয়। প্রস্তাবটিতে জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের প্রস্তাবের বিরুদ্ধে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ভেটো দেওয়ার কথা বলা হয়।
জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত সুজান রাইস বলেন, ফিলিস্তিনের সদস্যপদ নিয়ে ভোটাভুটি হলে যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘকে দেওয়া অর্থের সরবরাহ বন্ধ করে দেবে। যুক্তরাষ্ট্র প্রতিবছর জাতিসংঘকে ৫০ কোটি ডলার দিয়ে থাকে।
মাথাই আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং জাতিসংঘে খাদ্য ও জ্বালানির দাম বৃদ্ধি, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে একসঙ্গে কাজ করা, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ পুনর্গঠন এবং মধ্যপ্রাচ্যের সমস্যা সমাধানে সংঘাতের পরিবর্তে আলোচনা ও কূটনৈতিক উদ্যোগের বিষয়টি তুলে ধরবেন।
রঞ্জন মাথাই বলেন, জাতিসংঘের সদস্যপদের জন্য ফিলিস্তিনের আবেদনে ভারত সমর্থন করবে। এ ছাড়া ১৯৮৮ সালের নভেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে ভারত ছিল অন্যতম।
ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের ঘোষণার পর ভারতের পক্ষ থেকে সমর্থনের বিষয়টি জানানো হলো। মাহমুদ আব্বাস বলেছেন, ‘জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদের জন্য আগামী সপ্তাহে নিরাপত্তা পরিষদে আবেদন করা হবে। আর এ দাবি আমাদের বৈধ অধিকার।’ অবশ্য ওয়াশিংটন বলেছে, ফিলিস্তিনের এ পদক্ষেপ ‘হিতে বিপরীত ফল’ বয়ে আনতে পারে।
জাতিসংঘের পূর্ণ সমর্থন পেতে নিরাপত্তা পরিষদ এবং সাধারণ পরিষদের দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের অনুমোদন লাগবে। শুরু থেকেই প্রস্তাবের বিরোধিতা করে আসছে ইসরায়েলের মিত্র যুক্তরাষ্ট্র। গত জুন মাসে মার্কিন সিনেটে এ বিষয়ে একটি প্রস্তাবও পাস হয়। প্রস্তাবটিতে জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের প্রস্তাবের বিরুদ্ধে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ভেটো দেওয়ার কথা বলা হয়।
জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত সুজান রাইস বলেন, ফিলিস্তিনের সদস্যপদ নিয়ে ভোটাভুটি হলে যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘকে দেওয়া অর্থের সরবরাহ বন্ধ করে দেবে। যুক্তরাষ্ট্র প্রতিবছর জাতিসংঘকে ৫০ কোটি ডলার দিয়ে থাকে।
মাথাই আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং জাতিসংঘে খাদ্য ও জ্বালানির দাম বৃদ্ধি, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে একসঙ্গে কাজ করা, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ পুনর্গঠন এবং মধ্যপ্রাচ্যের সমস্যা সমাধানে সংঘাতের পরিবর্তে আলোচনা ও কূটনৈতিক উদ্যোগের বিষয়টি তুলে ধরবেন।
No comments