আগামী নভেম্বরে মিসরে পার্লামেন্ট নির্বাচন
আগামী ২১ নভেম্বর মিসরে পার্লামেন্ট নির্বাচন শুরু হবে। গণ-অভ্যুত্থানের মুখে গত ফেব্রুয়ারিতে দেশটির প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারকের পতন ঘটে। এরপর এই প্রথম দেশটিতে পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
মিসরের নির্বাচন কমিশনার আবদেল মুইজ ইব্রাহিমের বরাত দিয়ে আল আহরাম পত্রিকা জানিয়েছে, তিন পর্যায়ে দেশটির পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ দ্য পিপলস অ্যাসেম্বলির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২১ নভেম্বর ভোট শুরু হবে এবং শেষ হবে ২০১২ সালের ৩ জানুয়ারি। এ ছাড়া পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সুরা কাউন্সিলের নির্বাচন শুরু হবে আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি এবং শেষ হবে ৪ মার্চ।
ক্ষমতাসীন সামরিক বাহিনী এখনো নির্বাচনের তারিখ নিশ্চিত করেনি। হোসনি মোবারকের পতনের পর সামরিক বাহিনী ক্ষমতা নেয়। সামরিক বাহিনীর একটি সূত্র বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানায়, সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে পারে সামরিক বাহিনী।
২০১০ সালে মিসরে সর্বশেষ পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। মোবারকের পতনের পর আদালত দলটিকে বিলুপ্ত ঘোষণা করেন।
ধর্মনিরপেক্ষ দলগুলো অসংগঠিত থাকার কারণে মুসলিম ব্রাদারহুডের মতো ইসলামি দলগুলো নির্বাচনে ভালো ফলাফল করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি নামের দল গঠন করেছে মুসলিম ব্রাদারহুড।
মিসরের নির্বাচন কমিশনার আবদেল মুইজ ইব্রাহিমের বরাত দিয়ে আল আহরাম পত্রিকা জানিয়েছে, তিন পর্যায়ে দেশটির পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ দ্য পিপলস অ্যাসেম্বলির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২১ নভেম্বর ভোট শুরু হবে এবং শেষ হবে ২০১২ সালের ৩ জানুয়ারি। এ ছাড়া পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সুরা কাউন্সিলের নির্বাচন শুরু হবে আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি এবং শেষ হবে ৪ মার্চ।
ক্ষমতাসীন সামরিক বাহিনী এখনো নির্বাচনের তারিখ নিশ্চিত করেনি। হোসনি মোবারকের পতনের পর সামরিক বাহিনী ক্ষমতা নেয়। সামরিক বাহিনীর একটি সূত্র বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানায়, সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে পারে সামরিক বাহিনী।
২০১০ সালে মিসরে সর্বশেষ পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। মোবারকের পতনের পর আদালত দলটিকে বিলুপ্ত ঘোষণা করেন।
ধর্মনিরপেক্ষ দলগুলো অসংগঠিত থাকার কারণে মুসলিম ব্রাদারহুডের মতো ইসলামি দলগুলো নির্বাচনে ভালো ফলাফল করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি নামের দল গঠন করেছে মুসলিম ব্রাদারহুড।
No comments