টি-টোয়েন্টি মানে লোভ, লোভ এবং লোভ
শুধু সমালোচনাই নয়, ছাপার অযোগ্য একটা শব্দও ব্যবহার করলেন ইয়ান বোথাম। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট নিয়ে বিশ্ব ক্রিকেটের প্রশাসকদের ‘লোভ’ ক্ষুব্ধ করে তুলেছে সাবেক ইংলিশ অলরাউন্ডারকে।
বোথাম মনে করেন, টি-টোয়েন্টি বড়জোর কাউন্টি ক্রিকেটের জন্য আদর্শ হতে পারে, ‘কাউন্টি ক্রিকেটের জন্যই এটা ভালো। এটা তরুণদেরই টানে। কিন্তু সাম্প্রতিক কিছু টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টের দিকে তাকান, দর্শক হারিয়েছে এই টুর্নামেন্টগুলো। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট নিয়ে আমি বেশি কিছু পড়িও না। আন্তর্জাতিকভাবে এটা খেলা উচিত নয়। পছন্দের ছবিটা যদি সপ্তাহের প্রতিদিনই দেখতে থাকেন, এক সময় সেটি আপনার সবচেয়ে অপ্রিয় ছবি হয়ে যাবে।’
ক্রিকেট কর্তৃপক্ষের লোভী মানসিকতার জন্যই টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট আজ এত রমরমা বলে মনে করেন বোথাম, ‘সোনার ডিম পাড়া হাঁসটাকে তারা হয়তো মেরেই ফেলবে শেষ পর্যন্ত। বিশ্বকাপের ফরম্যাটে চার বছরে একবারই হওয়া উচিত টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট।’ বোথাম বলেছেন, ‘এখন খুব বেশি টি-টোয়েন্টি হচ্ছে। কিছুদিন আগেই একটা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দেখলাম। অথচ বছর না ঘুরতেই এ রকম আরেকটা বিশ্বকাপ হবে ক্যারিবিয়ানে। এটা লোভ, লোভ এবং লোভ। খেলাটাকেই মেরে ফেলবে কর্তৃপক্ষের এই লোভ।’
বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়েরা টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট খেলুক, সেটা একদমই চান না বোথাম। তাঁর কাছে বিষয়টা ফ্র্যাঞ্চাইজ ভিত্তিতে হওয়ার মতো একটা ঘরোয়া ক্রিকেট মাত্র। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এর কোনো স্থান নেই।
লিউকেমিয়া গবেষণার জন্য সম্প্রতি ১৩তম চ্যারিটি ওয়াকের ঘোষণা দিয়েছেন বোথাম। এ সংক্রান্ত এক সংবাদ সম্মেলনেই উঠে এসেছে টি-টোয়েন্টি-সংক্রান্ত আলোচনা, কথা হয়েছে অতিরিক্ত ক্রিকেট খেলা নিয়ে ইংলিশ ক্রিকেটারদের আপত্তির ব্যাপারেও। বর্তমান ক্রিকেটারদের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে সাবেক অলরাউন্ডার বলেছেন, “যদি কেউ মাত্র দুই বছর ক্রিকেট খেলেই ‘বার্নআউটের’র কথা বলে, সেটা খুবই দুঃখজনক।” ক্রিকেট খেলে এখন ক্রিকেটাররা যে পরিমাণ আয় করছেন, সেটা মাথায় রেখে এসব নিয়ে তাঁদের অভিযোগ তোলা উচিত নয় বলে মনে করেন বোথাম। তাঁর চোখে, ‘বার্নআউট একটা আধুনিক শব্দ ছাড়া আর কিছু নয়।
বোথাম মনে করেন, টি-টোয়েন্টি বড়জোর কাউন্টি ক্রিকেটের জন্য আদর্শ হতে পারে, ‘কাউন্টি ক্রিকেটের জন্যই এটা ভালো। এটা তরুণদেরই টানে। কিন্তু সাম্প্রতিক কিছু টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টের দিকে তাকান, দর্শক হারিয়েছে এই টুর্নামেন্টগুলো। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট নিয়ে আমি বেশি কিছু পড়িও না। আন্তর্জাতিকভাবে এটা খেলা উচিত নয়। পছন্দের ছবিটা যদি সপ্তাহের প্রতিদিনই দেখতে থাকেন, এক সময় সেটি আপনার সবচেয়ে অপ্রিয় ছবি হয়ে যাবে।’
ক্রিকেট কর্তৃপক্ষের লোভী মানসিকতার জন্যই টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট আজ এত রমরমা বলে মনে করেন বোথাম, ‘সোনার ডিম পাড়া হাঁসটাকে তারা হয়তো মেরেই ফেলবে শেষ পর্যন্ত। বিশ্বকাপের ফরম্যাটে চার বছরে একবারই হওয়া উচিত টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট।’ বোথাম বলেছেন, ‘এখন খুব বেশি টি-টোয়েন্টি হচ্ছে। কিছুদিন আগেই একটা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দেখলাম। অথচ বছর না ঘুরতেই এ রকম আরেকটা বিশ্বকাপ হবে ক্যারিবিয়ানে। এটা লোভ, লোভ এবং লোভ। খেলাটাকেই মেরে ফেলবে কর্তৃপক্ষের এই লোভ।’
বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়েরা টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট খেলুক, সেটা একদমই চান না বোথাম। তাঁর কাছে বিষয়টা ফ্র্যাঞ্চাইজ ভিত্তিতে হওয়ার মতো একটা ঘরোয়া ক্রিকেট মাত্র। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এর কোনো স্থান নেই।
লিউকেমিয়া গবেষণার জন্য সম্প্রতি ১৩তম চ্যারিটি ওয়াকের ঘোষণা দিয়েছেন বোথাম। এ সংক্রান্ত এক সংবাদ সম্মেলনেই উঠে এসেছে টি-টোয়েন্টি-সংক্রান্ত আলোচনা, কথা হয়েছে অতিরিক্ত ক্রিকেট খেলা নিয়ে ইংলিশ ক্রিকেটারদের আপত্তির ব্যাপারেও। বর্তমান ক্রিকেটারদের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে সাবেক অলরাউন্ডার বলেছেন, “যদি কেউ মাত্র দুই বছর ক্রিকেট খেলেই ‘বার্নআউটের’র কথা বলে, সেটা খুবই দুঃখজনক।” ক্রিকেট খেলে এখন ক্রিকেটাররা যে পরিমাণ আয় করছেন, সেটা মাথায় রেখে এসব নিয়ে তাঁদের অভিযোগ তোলা উচিত নয় বলে মনে করেন বোথাম। তাঁর চোখে, ‘বার্নআউট একটা আধুনিক শব্দ ছাড়া আর কিছু নয়।
No comments