নির্বাচন ঠিকমত হলে তা স্থিতিশীলতার জন্য মাইলফলক হয়ে দাঁড়াবে -ইব্রাহিম খালেদ
বাংলাদেশ
ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ বলেছেন, আসন্ন
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আমার কোনো সংশয় নেই। এখন পর্যন্ত সংশয়
হওয়ার মতো কিছু দেখছি না। কারণ আমাদের নির্বাচন কমিশন যথেষ্ট ডেমোক্র্যাটিক
এবং কিছুটা লিবারেলি কাজ করেছে। যারা অবৈধ প্রার্থী হয়ে গিয়েছিলেন তাদেরকে
খুব লিবারেলভাবে আবার নির্বাচন করার সুযোগ দেয়া হচ্ছে। কাজেই এমন কিছু
দেখছি না যে নির্বাচনটা অবাধ হবে না।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কিভাবে দেখছেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, নির্বাচনতো দেখার কিছু নেই। নির্বাচন ৫ বছর পরে হতে হয়। তাই নতুন করে নির্বাচন প্রয়োজন এবং এ পর্যন্ত যেভাবে প্রগ্রেস করছে তাতে আমি বলব যে অত্যন্ত সন্তোষজনক।
প্রতিবার নির্বাচনের আগে যেমন মারামারির ঘটনা ঘটে এখন পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে কোনো মারামারি হয়নি।
সব মিলিয়ে আসন্ন নির্বাচনটা কেমন হবে এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরাতো কোনো ভবিষ্যতবাণী করতে পারি না। যা ঘটছে তাতে আশা করছি যে সফলভাবেই নির্বাচন হবে। এখন বাকিটা নির্ভর করবে জনগণের ওপর। জনগণ যদি স্বতস্ফূর্তভাবে ভোট দিতে আসে তাহলে আমার মনে হয় না ভোট দিতে কারো অসুবিধা হবে।
জোট-মহাজোটে নির্বাচন হচ্ছে এই নির্বাচন বাংলাদেশের রাজনীতিতে স্থীতি আনবে কি না এ বিষয়ে তিনি বলেন, যদি শেষ পর্যন্ত নির্বাচন ঠিকমত হয় তাহলে এটা রাজনীতিতে স্থীতিশীলতা আনার পক্ষে মাইল ফলক হয়ে দাঁড়াবে। কারণ এর আগে কোনো নির্বাচন মারামারি ছাড়া হয়নি। এবারই প্রথম একটি সুষ্ঠু ভোট হতে যাচ্ছে এবং সবারই অংশগ্রহণ রয়েছে। কাজেই সেটা একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে বলে আমি মনে করি।
ড. কামাল হোসেনের ভূমিকা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ড. কামাল হোসেনের আবির্ভাবটা ইতিবাচক ভাবেই দেখছি। যেহেতু তাদের (বিএনপি) নেতা খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান দুজনের একজন জেলে আরেকজন বিদেশে। দুজনেই শাস্তিপ্রাপ্ত। ফলে বিএনপি অনেকটা মুরুব্বিহীন হয়ে গিয়েছিল। কামাল হোসেন সেখানে একজন মুরুব্বির ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়াতে তাদের পক্ষে সঠিকভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে সুবিধা হয়েছে।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কিভাবে দেখছেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, নির্বাচনতো দেখার কিছু নেই। নির্বাচন ৫ বছর পরে হতে হয়। তাই নতুন করে নির্বাচন প্রয়োজন এবং এ পর্যন্ত যেভাবে প্রগ্রেস করছে তাতে আমি বলব যে অত্যন্ত সন্তোষজনক।
প্রতিবার নির্বাচনের আগে যেমন মারামারির ঘটনা ঘটে এখন পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে কোনো মারামারি হয়নি।
সব মিলিয়ে আসন্ন নির্বাচনটা কেমন হবে এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরাতো কোনো ভবিষ্যতবাণী করতে পারি না। যা ঘটছে তাতে আশা করছি যে সফলভাবেই নির্বাচন হবে। এখন বাকিটা নির্ভর করবে জনগণের ওপর। জনগণ যদি স্বতস্ফূর্তভাবে ভোট দিতে আসে তাহলে আমার মনে হয় না ভোট দিতে কারো অসুবিধা হবে।
জোট-মহাজোটে নির্বাচন হচ্ছে এই নির্বাচন বাংলাদেশের রাজনীতিতে স্থীতি আনবে কি না এ বিষয়ে তিনি বলেন, যদি শেষ পর্যন্ত নির্বাচন ঠিকমত হয় তাহলে এটা রাজনীতিতে স্থীতিশীলতা আনার পক্ষে মাইল ফলক হয়ে দাঁড়াবে। কারণ এর আগে কোনো নির্বাচন মারামারি ছাড়া হয়নি। এবারই প্রথম একটি সুষ্ঠু ভোট হতে যাচ্ছে এবং সবারই অংশগ্রহণ রয়েছে। কাজেই সেটা একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে বলে আমি মনে করি।
ড. কামাল হোসেনের ভূমিকা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ড. কামাল হোসেনের আবির্ভাবটা ইতিবাচক ভাবেই দেখছি। যেহেতু তাদের (বিএনপি) নেতা খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান দুজনের একজন জেলে আরেকজন বিদেশে। দুজনেই শাস্তিপ্রাপ্ত। ফলে বিএনপি অনেকটা মুরুব্বিহীন হয়ে গিয়েছিল। কামাল হোসেন সেখানে একজন মুরুব্বির ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়াতে তাদের পক্ষে সঠিকভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে সুবিধা হয়েছে।
মানবজমিনের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি এসব কথা বলেন।
No comments