আহমেদাবাদে নারী হচ্ছেন পুরুষ, বেড়েছে প্রবণতা
ভারতের
আহমেদাবাদে লিঙ্গ পরিবর্তন করে নারী হয়ে যাচ্ছেন পুরুষ। আবার পুরুষ হয়ে
যাচ্ছেন নারী। এই প্রবণতা সেখানে গত ৫ বছরে দ্বিগুন হয়েছে। এ প্রক্রিয়াকে
নাম দেয়া হয়েছে ‘সেক্স রিঅ্যাসাইনমেন্ট সার্জারি’ (এসআরএস)। এ নিয়ে টাইমস
অব ইন্ডিয়া রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। তাতে অরুণা (পরিবর্তিত নাম) নামের ৩০ বছর
বয়সী এক যুবতীর কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে।
অরুণা নারী থেকে পুরুষ হতে চান। তাই তিনি গত এক বছরে বেশ কয়েকবার আহমেদাবাদের একজন মনোবিজ্ঞানীর দ্বারস্থ হয়েছেন।
অরুণা বলেন, পিতামাতার একমাত্র সন্তান আমি। শৈশব থেকেই আমি ছেলেদের মতো পোশাক পরা শুরু করি। নতুন একটি শহরে সম্প্রতি স্থানান্তরিত হয়েছি। সেখানে সম্প্রতি একজন ‘পার্টনার’ খুঁজে পেয়েছি। আর তাই এসআরএস প্রক্রিয়ায় একজন পুরুষ হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এ সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছি বাবা-মাকে। কিন্তু তারা আমাকে একজন পুরুষ হিসেবে দেখতে রাজি নন।
অরুণা একাই নন। তার মতো অনেক মানুষ একই রকমভাবে লিঙ্গ পরিবর্তনের পক্ষে। আহমেদাবাদের মেডিকেল বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গত পাঁচ বছরে লিপ্ত পরিবর্তনের হার দ্বিগুণ হয়েছে। আগে বছরে এমন অপারেশন করানো হতো ৫ জনকে। এখন এই শহরে তা দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ জনে।
১৯৭৭ সাল থেকে এই শহরে লিঙ্গ পরিবর্তনের অপারেশন করছেন আহমেদাবাদের প্লাস্টিক সার্জন ডা. পি কে বিলওয়ানি। তিনি এ সময়ে ৪৭ জনের লিঙ্গ পরিবর্তন করেছেন। তিনি বলেছেন, গত বছরে লিঙ্গ পরিবর্তন প্রত্যাশী মানুষের সংখ্যা বেড়ে গেছে। ওদিকে মনোবিজ্ঞানী ডা. অমৃত বোদানি এ বছর ১০ জন রোগিকে এসআরএস করানোর মতামত দিয়েছেন। তিনি বলেন, যখন একজন মানুষ জন্মের পর তার লিঙ্গগত পরিচয় বুঝতে পারে না, তখন তার মধ্যে প্রচন্ড এক মানসিক মর্মবেদনা অনুভূত হয়। বিস্ময়করভাবে এমন ঘটনার মধ্যে শতকরা ৮০ ভাগের বেশিই হলেন নারী। তারা নারী থেকে পুরুষ হতে চান।
অরুণা নারী থেকে পুরুষ হতে চান। তাই তিনি গত এক বছরে বেশ কয়েকবার আহমেদাবাদের একজন মনোবিজ্ঞানীর দ্বারস্থ হয়েছেন।
অরুণা বলেন, পিতামাতার একমাত্র সন্তান আমি। শৈশব থেকেই আমি ছেলেদের মতো পোশাক পরা শুরু করি। নতুন একটি শহরে সম্প্রতি স্থানান্তরিত হয়েছি। সেখানে সম্প্রতি একজন ‘পার্টনার’ খুঁজে পেয়েছি। আর তাই এসআরএস প্রক্রিয়ায় একজন পুরুষ হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এ সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছি বাবা-মাকে। কিন্তু তারা আমাকে একজন পুরুষ হিসেবে দেখতে রাজি নন।
অরুণা একাই নন। তার মতো অনেক মানুষ একই রকমভাবে লিঙ্গ পরিবর্তনের পক্ষে। আহমেদাবাদের মেডিকেল বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গত পাঁচ বছরে লিপ্ত পরিবর্তনের হার দ্বিগুণ হয়েছে। আগে বছরে এমন অপারেশন করানো হতো ৫ জনকে। এখন এই শহরে তা দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ জনে।
১৯৭৭ সাল থেকে এই শহরে লিঙ্গ পরিবর্তনের অপারেশন করছেন আহমেদাবাদের প্লাস্টিক সার্জন ডা. পি কে বিলওয়ানি। তিনি এ সময়ে ৪৭ জনের লিঙ্গ পরিবর্তন করেছেন। তিনি বলেছেন, গত বছরে লিঙ্গ পরিবর্তন প্রত্যাশী মানুষের সংখ্যা বেড়ে গেছে। ওদিকে মনোবিজ্ঞানী ডা. অমৃত বোদানি এ বছর ১০ জন রোগিকে এসআরএস করানোর মতামত দিয়েছেন। তিনি বলেন, যখন একজন মানুষ জন্মের পর তার লিঙ্গগত পরিচয় বুঝতে পারে না, তখন তার মধ্যে প্রচন্ড এক মানসিক মর্মবেদনা অনুভূত হয়। বিস্ময়করভাবে এমন ঘটনার মধ্যে শতকরা ৮০ ভাগের বেশিই হলেন নারী। তারা নারী থেকে পুরুষ হতে চান।
No comments