যা আগে কেউ করেনি, তেমন কাজ করতে ভালোবাসি
এবিসি রেডিও ৮৯.২ এফএমে প্রতি সোমবার রাত ১২টা থেকে ২টা পর্যন্ত প্রচারিত হয় ‘কুয়াশা’। তৃতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আজ এই অনুষ্ঠানটির বিশেষ পর্ব প্রচারিত হবে। অনুষ্ঠানটির প্রযোজক ও উপস্থাপক কথাবন্ধু শারমিন। মূল পরিকল্পনাও তাঁর। অনুষ্ঠানটি নিয়ে কথা হলো তাঁর সঙ্গে। রেডিওতে এমন একটি অনুষ্ঠান করার পরিকল্পনা কীভাবে মাথায় এল?
ছোটবেলা থেকেই ভৌতিক ও রোমাঞ্চধর্মী গল্প আমার খুব ভালো লাগত। শৈশবে গোয়েন্দা হওয়ার স্বপ্ন দেখতাম। শার্লক হোমস, ব্যোমকেশ বক্সী আমার প্রিয় কয়েকটি চরিত্র। সেভাবেই আসলে ‘কুয়াশা’র মতো একটি রেডিও অনুষ্ঠান করার ভাবনা মাথায় আসে। তা ছাড়া আমি বরাবরই নতুন কিছু করার চেষ্টা করি। যা আগে কেউ করেনি, যা অন্যদের নতুন করে ভাবায়, তেমন কাজ করতে ভালোবাসি।
এই অনুষ্ঠান নিয়ে সামনের পরিকল্পনা কী?
প্রথম দিকে সত্যি ঘটনা ও বিখ্যাত লেখকদের গল্প নিয়ে অনুষ্ঠানটা সাজিয়েছিলাম। এরপর এখানে মৌলিক গল্প যুক্ত করি। আমাদের অনুষ্ঠানে চিত্রনাট্যকারের একটি দল আছে। আবার শ্রোতারাও গল্প লিখে পাঠান। গত বছর শ্রোতাদের লেখা গল্প নিয়ে একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিলাম আমরা। অনেক বিখ্যাত রোমাঞ্চধর্মী গল্প নিয়েও রেডিও নাটক তৈরি করেছি। এভাবেই অনুষ্ঠানটিতে নিত্যনতুন বিষয় যুক্ত করছি এবং করব। ‘কুয়াশা’ নামে তো আপনার সম্পাদিত দুটি বইও বের হয়েছে। হ্যাঁ, ‘কুয়াশা’তে প্রচারিত গল্প নিয়েই এই দুটি সংকলন। প্রথম বইটি বের হয় গত বছর অমর একুশে বইমেলায়। কুয়াশা-২ বাজারে আসে এ বছরের বইমেলায়। একদিন না একদিন তো ‘কুয়াশা’ অনুষ্ঠানটা শেষ হবেই, কিন্তু এই বইগুলো পাঠকদের সংগ্রহে থেকে যাবে সব সময়।
এই অনুষ্ঠানটি করতে গিয়ে মজার কোনো অভিজ্ঞতার কথা মনে পড়ে?
অনুষ্ঠানে যখন ভৌতিক গল্পগুলো বর্ণনা করা হয়, তখন রহস্যজনক পরিবেশ সৃষ্টির জন্য নেপথ্যে সে রকম সুর বাজানো হয়। একবার অনুষ্ঠান চলাকালীন কী যেন একটা পড়ে ‘টুং’ করে শব্দ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমি ভয় পেয়ে স্টুডিও থেকে ছুটে বের হয়ে গিয়েছিলাম!
সাক্ষাৎকার: নাদিয়া মাহমুদ
ছোটবেলা থেকেই ভৌতিক ও রোমাঞ্চধর্মী গল্প আমার খুব ভালো লাগত। শৈশবে গোয়েন্দা হওয়ার স্বপ্ন দেখতাম। শার্লক হোমস, ব্যোমকেশ বক্সী আমার প্রিয় কয়েকটি চরিত্র। সেভাবেই আসলে ‘কুয়াশা’র মতো একটি রেডিও অনুষ্ঠান করার ভাবনা মাথায় আসে। তা ছাড়া আমি বরাবরই নতুন কিছু করার চেষ্টা করি। যা আগে কেউ করেনি, যা অন্যদের নতুন করে ভাবায়, তেমন কাজ করতে ভালোবাসি।
এই অনুষ্ঠান নিয়ে সামনের পরিকল্পনা কী?
প্রথম দিকে সত্যি ঘটনা ও বিখ্যাত লেখকদের গল্প নিয়ে অনুষ্ঠানটা সাজিয়েছিলাম। এরপর এখানে মৌলিক গল্প যুক্ত করি। আমাদের অনুষ্ঠানে চিত্রনাট্যকারের একটি দল আছে। আবার শ্রোতারাও গল্প লিখে পাঠান। গত বছর শ্রোতাদের লেখা গল্প নিয়ে একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিলাম আমরা। অনেক বিখ্যাত রোমাঞ্চধর্মী গল্প নিয়েও রেডিও নাটক তৈরি করেছি। এভাবেই অনুষ্ঠানটিতে নিত্যনতুন বিষয় যুক্ত করছি এবং করব। ‘কুয়াশা’ নামে তো আপনার সম্পাদিত দুটি বইও বের হয়েছে। হ্যাঁ, ‘কুয়াশা’তে প্রচারিত গল্প নিয়েই এই দুটি সংকলন। প্রথম বইটি বের হয় গত বছর অমর একুশে বইমেলায়। কুয়াশা-২ বাজারে আসে এ বছরের বইমেলায়। একদিন না একদিন তো ‘কুয়াশা’ অনুষ্ঠানটা শেষ হবেই, কিন্তু এই বইগুলো পাঠকদের সংগ্রহে থেকে যাবে সব সময়।
এই অনুষ্ঠানটি করতে গিয়ে মজার কোনো অভিজ্ঞতার কথা মনে পড়ে?
অনুষ্ঠানে যখন ভৌতিক গল্পগুলো বর্ণনা করা হয়, তখন রহস্যজনক পরিবেশ সৃষ্টির জন্য নেপথ্যে সে রকম সুর বাজানো হয়। একবার অনুষ্ঠান চলাকালীন কী যেন একটা পড়ে ‘টুং’ করে শব্দ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমি ভয় পেয়ে স্টুডিও থেকে ছুটে বের হয়ে গিয়েছিলাম!
সাক্ষাৎকার: নাদিয়া মাহমুদ
No comments