মেসিময় বার্সার নতুন রেকর্ড
আরেকটি লিগ শিরোপার দিকে এগিয়ে চলছে দুর্দমনীয় বার্সেলোনা। পরশু স্প্যানিশ লিগের রেকর্ড বইয়ের একটি পাতায়ও চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়ালকে পেছনে ফেলল কাতালানরা। মাদ্রিদেরই আরেক ক্লাব অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে ৩-০ গোলে হারিয়ে ভেঙে দিল রিয়ালের আধা শতাব্দী পুরোনো রেকর্ড। ১৯৬০-৬১ মৌসুমের লিগে আলফ্রেডো ডি স্টেফানোর রিয়াল জিতেছিল টানা ১৫ ম্যাচ। পরশু লিওনেল মেসির হ্যাটট্রিকে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে পাওয়া জয়টি বার্সেলোনার টানা ১৬তম।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড উলভারহ্যাম্পটনের কাছে ২-১ গোলে হেরে একটি রেকর্ড ছোঁয়া হলো না ম্যানইউর। ১৯৯৮-৯৯ মৌসুমে লিগে টানা ৩০ ম্যাচে অপরাজিত থাকার যে রেকর্ড গড়েছিল তারা নিজেরাই।
রিয়াল মাদ্রিদকে ছাপিয়ে বার্সেলোনার এই দুর্দমনীয় যাত্রার রহস্য মেসি। অ্যাটলেটিকোকে গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর কোচ গার্দিওলাই বলেছেন, ‘লিও আমাদের দলে না থাকলে এখন যেখানে আছি, সেখানে থাকতে পারতাম না। রিয়াল মাদ্রিদ টানা ১৫টি ম্যাচ জিতেছিল, কারণ তাদের ডি স্টেফানো ছিল। আমাদের মেসি আছে বলেই টানা ১৬ ম্যাচ জিতলাম।’
ফিফা ব্যালন ডি’অর পুরস্কারজয়ী এই আর্জেন্টাইন প্রতিটি ম্যাচে যা করছেন, তাতে এটা না মেনে উপায়ই বা কী! ৩৩ ম্যাচে ৪০ গোল করে ফেলেছেন, এর মধ্যে হ্যাটট্রিক ৪টি। লিগে ১৯ ম্যাচে ২৪ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা তিনি। কালকের আগে পর্যন্ত মেসির পরেই ছিলেন ২১ ম্যাচে ২২ গোল করা রোনালদো।
অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে বলতে গেলে একাই গুঁড়িয়ে দিয়েছেন মেসি। ১৭, ২৮ ও ৭৮ মিনিটে দলের তিনটি গোলই করেছেন বলে নয়, বার্সার প্রায় প্রতিটি আক্রমণের উৎসও ছিলেন আর্জেন্টাইন জাদুকর।
অপ্রতিরোধ্য মেসিকে দেখে মুগ্ধ প্রতিপক্ষ কোচ সানচেজ ফ্লোরেসও। তাঁর চোখে মেসি ‘একুশ শতকের ডি স্টেফানো’, ‘আমার দেখা সেরা খেলোয়াড় সে। বিস্ময়কর ফুটবল খেলেছে বার্সেলোনা। তারা বিশ্বের এক নম্বর দল।’
মেসি অবশ্য নিজের কীর্তির চেয়ে দলের এগিয়ে চলাটাকেই দেখছেন বড় করে। ‘ সর্বোচ্চ গোলদাতা হওয়ার চিন্তা আমার মাথায় নেই। দল ঠিক পথে আছে এবং ব্যবধানটা ঠিক থাকছে, এতেই আমার আনন্দ। রিয়ালের রেকর্ড ভাঙতে পেরে খুশি আমি’—বলেছেন মেসি। কাল রিয়াল সোসিয়েদাদের মুখোমুখি হওয়ার আগ পর্যন্ত বার্সেলোনার চেয়ে ১০ পয়েন্ট পিছিয়ে ছিল রিয়াল। ২২ ম্যাচে বার্সার পয়েন্ট ৬১, রিয়ালের ছিল ২১ ম্যাচে ৫১।
ইউরোপের ফুটবলে এদিন হতাশায় কেটেছে আর্সেনাল ও বায়ার্ন মিউনিখেরও। ২৬ মিনিটের মধ্যে ৪-০-তে এগিয়ে গিয়েও নিউক্যাসলের সঙ্গে ৪-৪ গোলে ড্র করেছে আর্সেনাল। দ্বিতীয়ার্ধে নিউক্যাসল করেছে গোল চারটি (৬৮-৮৭ মিনিটের মধ্যে)। আর বুন্দেসলিগায় ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন বায়ার্ন মিউনিখ ২-০ গোলে এগিয়ে গিয়েও শেষে ৩-২ গোলে হেরেছে কোলনের কাছে।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড উলভারহ্যাম্পটনের কাছে ২-১ গোলে হেরে একটি রেকর্ড ছোঁয়া হলো না ম্যানইউর। ১৯৯৮-৯৯ মৌসুমে লিগে টানা ৩০ ম্যাচে অপরাজিত থাকার যে রেকর্ড গড়েছিল তারা নিজেরাই।
রিয়াল মাদ্রিদকে ছাপিয়ে বার্সেলোনার এই দুর্দমনীয় যাত্রার রহস্য মেসি। অ্যাটলেটিকোকে গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর কোচ গার্দিওলাই বলেছেন, ‘লিও আমাদের দলে না থাকলে এখন যেখানে আছি, সেখানে থাকতে পারতাম না। রিয়াল মাদ্রিদ টানা ১৫টি ম্যাচ জিতেছিল, কারণ তাদের ডি স্টেফানো ছিল। আমাদের মেসি আছে বলেই টানা ১৬ ম্যাচ জিতলাম।’
ফিফা ব্যালন ডি’অর পুরস্কারজয়ী এই আর্জেন্টাইন প্রতিটি ম্যাচে যা করছেন, তাতে এটা না মেনে উপায়ই বা কী! ৩৩ ম্যাচে ৪০ গোল করে ফেলেছেন, এর মধ্যে হ্যাটট্রিক ৪টি। লিগে ১৯ ম্যাচে ২৪ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা তিনি। কালকের আগে পর্যন্ত মেসির পরেই ছিলেন ২১ ম্যাচে ২২ গোল করা রোনালদো।
অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে বলতে গেলে একাই গুঁড়িয়ে দিয়েছেন মেসি। ১৭, ২৮ ও ৭৮ মিনিটে দলের তিনটি গোলই করেছেন বলে নয়, বার্সার প্রায় প্রতিটি আক্রমণের উৎসও ছিলেন আর্জেন্টাইন জাদুকর।
অপ্রতিরোধ্য মেসিকে দেখে মুগ্ধ প্রতিপক্ষ কোচ সানচেজ ফ্লোরেসও। তাঁর চোখে মেসি ‘একুশ শতকের ডি স্টেফানো’, ‘আমার দেখা সেরা খেলোয়াড় সে। বিস্ময়কর ফুটবল খেলেছে বার্সেলোনা। তারা বিশ্বের এক নম্বর দল।’
মেসি অবশ্য নিজের কীর্তির চেয়ে দলের এগিয়ে চলাটাকেই দেখছেন বড় করে। ‘ সর্বোচ্চ গোলদাতা হওয়ার চিন্তা আমার মাথায় নেই। দল ঠিক পথে আছে এবং ব্যবধানটা ঠিক থাকছে, এতেই আমার আনন্দ। রিয়ালের রেকর্ড ভাঙতে পেরে খুশি আমি’—বলেছেন মেসি। কাল রিয়াল সোসিয়েদাদের মুখোমুখি হওয়ার আগ পর্যন্ত বার্সেলোনার চেয়ে ১০ পয়েন্ট পিছিয়ে ছিল রিয়াল। ২২ ম্যাচে বার্সার পয়েন্ট ৬১, রিয়ালের ছিল ২১ ম্যাচে ৫১।
ইউরোপের ফুটবলে এদিন হতাশায় কেটেছে আর্সেনাল ও বায়ার্ন মিউনিখেরও। ২৬ মিনিটের মধ্যে ৪-০-তে এগিয়ে গিয়েও নিউক্যাসলের সঙ্গে ৪-৪ গোলে ড্র করেছে আর্সেনাল। দ্বিতীয়ার্ধে নিউক্যাসল করেছে গোল চারটি (৬৮-৮৭ মিনিটের মধ্যে)। আর বুন্দেসলিগায় ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন বায়ার্ন মিউনিখ ২-০ গোলে এগিয়ে গিয়েও শেষে ৩-২ গোলে হেরেছে কোলনের কাছে।
No comments