ইরানে তিন মার্কিন নাগরিকের বিচার শুরু
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়ার এক বছর ছয় মাস পর মার্কিন তিন নাগরিকের বিচার গতকাল রোববার শুরু হয়েছে। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের আইনজীবী বলেছেন, তিন আসামির একজন জামিনে মুক্তি পেলেও বাকি দুজন এখনো আটক রয়েছেন।
কর্মকর্তারা বলেছেন, ২০০৯ সালের ৩১ জুলাই সারাহ শোর্ড, শেন বাওয়ের ও জোশ ফাত্তাল নামের মার্কিন তিন নাগরিককে ইরাকের সীমান্তসংলগ্ন ইরানি ভূখণ্ড থেকে আটক করা হয়। ইরানের অভিযোগ, তাঁরা গুপ্তচর বৃত্তির উদ্দেশে বিনা অনুমতিতে সে দেশে ঢুকে পড়েছিলেন। তবে ওই তিন নাগরিকের দাবি, তাঁরা ইরাকের সীমান্ত এলাকায় ঘুরছিলেন। ঘুরতে ঘুরতে একসময় নিজেদের অজান্তে তাঁরা ইরানের ভুখণ্ডে ঢুকে পড়েছিলেন। তাঁদের কোনো খারাপ উদ্দেশ্য ছিল না।
যুক্তরাষ্ট্র বারবার দাবি জানালেও শেন বাওয়ের ও জোশ ফাত্তালকে ইরান মুক্তি দেয়নি। তবে গত সেপ্টেম্বরে পাঁচ লাখ মার্কিন ডলারের মুুচলেকায় শোর্ডকে জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়। গতকাল আদালতে শোর্ড অনুপস্থিত ছিলেন।
আসামি পক্ষের আইনজীবী মাসুদ শাফি বলেছেন, শোর্ডের অনুপস্থিতিতেই মামলার কার্যক্রম চলবে। তিনি বলেন, তাঁর মক্কেলেরা নিজেদের অজান্তে ইরান ভূখণ্ডে ঢুকে পড়েছিলেন। এ জন্য তাঁদের বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষ অনুপ্রবেশের অভিযোগ আনতে পারে। কিন্তু তাঁদের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির যে অভিযোগ আনা হয়েছে, তা ভিত্তিহীন।
আটক থাকা শেন ও জোশের মুক্তির জন্য ওয়াশিংটন বারবার দাবি জানিয়ে আসছে। সম্প্রতি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনও তাঁদের মুক্তি দিতে ইরানের প্রতি আহ্বান জানান। তবে ইরান তাঁর সে আহ্বানে কর্ণপাত করেনি।
কর্মকর্তারা বলেছেন, ২০০৯ সালের ৩১ জুলাই সারাহ শোর্ড, শেন বাওয়ের ও জোশ ফাত্তাল নামের মার্কিন তিন নাগরিককে ইরাকের সীমান্তসংলগ্ন ইরানি ভূখণ্ড থেকে আটক করা হয়। ইরানের অভিযোগ, তাঁরা গুপ্তচর বৃত্তির উদ্দেশে বিনা অনুমতিতে সে দেশে ঢুকে পড়েছিলেন। তবে ওই তিন নাগরিকের দাবি, তাঁরা ইরাকের সীমান্ত এলাকায় ঘুরছিলেন। ঘুরতে ঘুরতে একসময় নিজেদের অজান্তে তাঁরা ইরানের ভুখণ্ডে ঢুকে পড়েছিলেন। তাঁদের কোনো খারাপ উদ্দেশ্য ছিল না।
যুক্তরাষ্ট্র বারবার দাবি জানালেও শেন বাওয়ের ও জোশ ফাত্তালকে ইরান মুক্তি দেয়নি। তবে গত সেপ্টেম্বরে পাঁচ লাখ মার্কিন ডলারের মুুচলেকায় শোর্ডকে জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়। গতকাল আদালতে শোর্ড অনুপস্থিত ছিলেন।
আসামি পক্ষের আইনজীবী মাসুদ শাফি বলেছেন, শোর্ডের অনুপস্থিতিতেই মামলার কার্যক্রম চলবে। তিনি বলেন, তাঁর মক্কেলেরা নিজেদের অজান্তে ইরান ভূখণ্ডে ঢুকে পড়েছিলেন। এ জন্য তাঁদের বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষ অনুপ্রবেশের অভিযোগ আনতে পারে। কিন্তু তাঁদের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির যে অভিযোগ আনা হয়েছে, তা ভিত্তিহীন।
আটক থাকা শেন ও জোশের মুক্তির জন্য ওয়াশিংটন বারবার দাবি জানিয়ে আসছে। সম্প্রতি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনও তাঁদের মুক্তি দিতে ইরানের প্রতি আহ্বান জানান। তবে ইরান তাঁর সে আহ্বানে কর্ণপাত করেনি।
No comments