৬-১ করেই ছাড়ল অস্ট্রেলিয়া
প্রথমে শন মার্শ, পরে ক্যালাম ফার্গুসন, কাল অ্যাডাম ভোজেস। অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপ দল নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করেই যাচ্ছেন উপেক্ষিতরা। অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট কর্তারা অবশ্য বলতে পারেন, এটা অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটের গভীরতা!
১১ মাস পর ওয়ানডে খেলতে নামা অ্যাডাম ভোজেসের ৭২ বলে অপরাজিত ৮০ অস্ট্রেলিয়াকে এনে দিয়েছিল লড়ার মতো রান। পার্থের গতিময় উইকেটে এই রানটাই ইংল্যান্ডের জন্য হয়ে গেল দুরতিক্রম্য। অ্যাশেজে হারের পর বদলা তো আর হতে পারে না, তবে ৬-১-এ সিরিজ জয় বিশ্বকাপের আগে তৃপ্তি আর আত্মবিশ্বাস দুটোই দেবে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের। ইংল্যান্ডে গত অ্যাশেজে হারের পরও ওয়ানডে সিরিজ ৬-১-এ জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া।
সিরিজ নির্ধারিত হয়ে যাওয়ায় আর চোটের কারণে সেরা একাদশ নামায়নি কোনো দলই। দুই দলেই খেলেছেন দুজন করে বিশেষজ্ঞ উইকেটকিপার! ১০৩ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারানো অস্ট্রেলিয়াকে উদ্ধার করেন ডেভিড হাসি (৬০ বলে ৬০)। লোয়ার-অর্ডার নিয়ে ভোজেস দলকে নিয়ে যান ২৭৯ রানে। আগের ম্যাচে ৯১ রান দেওয়া অ্যান্ডারসন কাল নিয়েছেন ৩ উইকেট। ‘এসওএস’ পেয়ে সেন্ট কিটস-মিয়ামি-লন্ডন-সিঙ্গাপুর হয়ে পার্থে আসা লিয়াম প্লাঙ্কেট নিয়েছেন দুটি। দুই ওপেনার শূন্য রানে আউট হওয়ার পর ইংল্যান্ড লড়াইয়েই ছিল না কখনো। মাইকেল ইয়ার্ডির ক্যারিয়ার-সেরা ইনিংসে কেবল ২০০ পেরোতে পেরেছে তারা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: অস্ট্রেলিয়া: ৫০ ওভারে ২৭৯/৭ (পেইন ৫, হাডিন ২৭, ফার্গুসন ১৫, হোয়াইট ২৪, হাসি ৬০, ভোজেস ৮০*, জনসন ২৬, হেস্টিংস ৬, ক্রেজা ৬*; অ্যান্ডারসন ৩/৪৮, প্লাঙ্কেট ২/৪৯, ইয়ার্ডি ২/৫৯)। ইংল্যান্ড: ৪৪ ওভারে ২২২ (স্ট্রাউস ০, ডেভিস ০, ট্রট ১৪, পিটারসেন ২৬, বেল ৮, প্রিয়র ৩৯, ইয়ার্ডি ৬০*, রাইট ২৪, প্লাঙ্কেট ২০, ফিন ০, অ্যান্ডারসন ৪, জনসন ৩/১৮, টেইট ৩/৪৮, ক্রেজা ২/৫৩, হেস্টিংস ১/৩৯, বলিঞ্জার ১/৪৫)। ফল: অস্ট্রেলিয়া ৫৭ রানে জয়ী। সিরিজ: অস্ট্রেলিয়া ৬-১-এ জয়ী। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: অ্যাডাম ভোজেস। ম্যান অব দ্য সিরিজ: শেন ওয়াটসন।
১১ মাস পর ওয়ানডে খেলতে নামা অ্যাডাম ভোজেসের ৭২ বলে অপরাজিত ৮০ অস্ট্রেলিয়াকে এনে দিয়েছিল লড়ার মতো রান। পার্থের গতিময় উইকেটে এই রানটাই ইংল্যান্ডের জন্য হয়ে গেল দুরতিক্রম্য। অ্যাশেজে হারের পর বদলা তো আর হতে পারে না, তবে ৬-১-এ সিরিজ জয় বিশ্বকাপের আগে তৃপ্তি আর আত্মবিশ্বাস দুটোই দেবে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের। ইংল্যান্ডে গত অ্যাশেজে হারের পরও ওয়ানডে সিরিজ ৬-১-এ জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া।
সিরিজ নির্ধারিত হয়ে যাওয়ায় আর চোটের কারণে সেরা একাদশ নামায়নি কোনো দলই। দুই দলেই খেলেছেন দুজন করে বিশেষজ্ঞ উইকেটকিপার! ১০৩ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারানো অস্ট্রেলিয়াকে উদ্ধার করেন ডেভিড হাসি (৬০ বলে ৬০)। লোয়ার-অর্ডার নিয়ে ভোজেস দলকে নিয়ে যান ২৭৯ রানে। আগের ম্যাচে ৯১ রান দেওয়া অ্যান্ডারসন কাল নিয়েছেন ৩ উইকেট। ‘এসওএস’ পেয়ে সেন্ট কিটস-মিয়ামি-লন্ডন-সিঙ্গাপুর হয়ে পার্থে আসা লিয়াম প্লাঙ্কেট নিয়েছেন দুটি। দুই ওপেনার শূন্য রানে আউট হওয়ার পর ইংল্যান্ড লড়াইয়েই ছিল না কখনো। মাইকেল ইয়ার্ডির ক্যারিয়ার-সেরা ইনিংসে কেবল ২০০ পেরোতে পেরেছে তারা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: অস্ট্রেলিয়া: ৫০ ওভারে ২৭৯/৭ (পেইন ৫, হাডিন ২৭, ফার্গুসন ১৫, হোয়াইট ২৪, হাসি ৬০, ভোজেস ৮০*, জনসন ২৬, হেস্টিংস ৬, ক্রেজা ৬*; অ্যান্ডারসন ৩/৪৮, প্লাঙ্কেট ২/৪৯, ইয়ার্ডি ২/৫৯)। ইংল্যান্ড: ৪৪ ওভারে ২২২ (স্ট্রাউস ০, ডেভিস ০, ট্রট ১৪, পিটারসেন ২৬, বেল ৮, প্রিয়র ৩৯, ইয়ার্ডি ৬০*, রাইট ২৪, প্লাঙ্কেট ২০, ফিন ০, অ্যান্ডারসন ৪, জনসন ৩/১৮, টেইট ৩/৪৮, ক্রেজা ২/৫৩, হেস্টিংস ১/৩৯, বলিঞ্জার ১/৪৫)। ফল: অস্ট্রেলিয়া ৫৭ রানে জয়ী। সিরিজ: অস্ট্রেলিয়া ৬-১-এ জয়ী। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: অ্যাডাম ভোজেস। ম্যান অব দ্য সিরিজ: শেন ওয়াটসন।
No comments