মাশরাফিকে সুসংবাদ দেননি ইয়াং
কোনো সুসংবাদ আসেনি শ্রীলঙ্কা থেকে। মাশরাফি বিন মুর্তজাকে অস্ত্রোপচারের টেবিলে উঠতেই হবে। তবে অস্ট্রেলিয়ান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডেভিড ইয়াং তাঁকে জানিয়েছেন, চাইলে অস্ত্রোপচারটা বিশ্বকাপের পরও করা যায়। অস্ত্রোপচারের পর অন্তত ছয় মাস মাঠের বাইরে থাকতে হতে পারে মাশরাফিকে।
গলে একটা ক্রিকেট ইনস্টিটিউটের একটা কাজ নিয়ে ডেভিড ইয়াং এখন শ্রীলঙ্কায়। এই সুযোগে কাল কলম্বোর তাজ সমুদ্র হোটেলে টুকটাক চিকিৎসা করেছেন মুত্তিয়া মুরালিধরন, কুমার সাঙ্গাকারা ও ফারভিজ মাহারুফসহ শ্রীলঙ্কার দু-একজন মন্ত্রী-এমপির। সুযোগটা নিয়েছেন বাংলাদেশের মাশরাফিও। কিন্তু তাঁর হাঁটুর অবস্থা দেখে ইয়াং আশা-জাগানিয়া কিছু বলতে পারেননি বলেই জানা গেছে একটি সূত্রে। মাশরাফির হাঁটুতে একটা শব্দের উপস্থিতির কথা জানিয়েছেন তিনি এবং সেটা ভালো কিছুর ইঙ্গিত দেয় না। ক্যারিয়ার লম্বা করতে চাইলে মাশরাফির হাঁটুতে আরেকবার অস্ত্রোপচার জরুরি বলে মনে করেন চিকিৎসক ইয়াং। তবে পুনর্বাসন-প্রক্রিয়া এখন যেভাবে চলছে বিশ্বকাপ পর্যন্ত চাইলে সেভাবেও চালানো যায় বলে জানিয়েছেন তিনি।
ইয়াংয়ের সঙ্গে সাক্ষাতের পর মাশরাফি অবশ্য অনেকটাই আত্মবিশ্বাসী। কাল কলম্বো থেকে টেলিফোনে বলেছেন, ‘আমার যে ধারণা ছিল, ইয়াংয়ের সঙ্গে কথা বলে সেটাই আরও স্পষ্ট হয়েছে। সর্বশেষ ইনজুরিটা হাঁটুর আগের অবস্থায় খুব বেশি পরিবর্তন আনেনি। আহত জায়গার পেশিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। সামনাসামনি তাঁর সঙ্গে কথা বলার পর আমি এখন আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী।’ এই আত্মবিশ্বাস থেকেই মাশরাফি বলেছেন, ‘কলম্বো আসার আগে আমি অর্ধেকের চেয়ে বেশি রানআপে বল করে এসেছি। সেটা শুনে ডাক্তার বলেছেন, “এখন তুমিই বুঝতে পারবে তোমার কী অবস্থা।” বিশ্বকাপ দলে সুযোগ পাব কি না জানি না, তবে আমি এখন এক শ ভাগ ঝুঁকি নিব। দেশে ফিরে ফিজিওর সঙ্গে কথা বলে ফুল রানআপে বল করার চেষ্টা করব। এখন অপারেশন করলে যেটা করতে হবে, আবার ইনজুরিতে পড়লেও সেটাই তো করতে হবে!’ ইয়াং নাকি মাশরাফিকে এও বলেছেন, জাতীয় দলের ফিজিও মাইকেল হেনরির পুনর্বাসন-প্রক্রিয়াটাই ঠিক আছে তাঁর জন্য। সেটাই যেন তিনি মেনে চলেন।
ওদিকে সূত্র জানিয়েছে, মাশরাফিকে সামনে রেখেই কলম্বো থেকে টেলিফোনে হেনরির সঙ্গে কথা বলেছেন ইয়াং। মাশরাফির ২০০১ সালের ইনজুরির প্রসঙ্গ তুলে তিনি বাংলাদেশ দলের ফিজিওকে বলেছেন, তখনো হাঁটুর অবস্থা ঠিক এ রকমই ছিল। কিন্তু ঝুঁকি সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে ওই সময় এক বছর মাশরাফি খেলা চালিয়ে গিয়েছিলেন। এবারও ঝুঁকি নিয়ে তাই করা যায়। কিন্তু তাতে মাশরাফি কত দিন টিকে থাকবেন, সেটা নিশ্চিত নয়। এসব ব্যাপারে বিসিবির ফিজিও হেনরি কালই কোনো মন্তব্য করেননি। তবে কাল রাতে ই-মেইলে ইয়াংয়ের রিপোর্ট পাওয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে মাশরাফির সর্বশেষ অবস্থা জানানো কথা তাঁর।
কলম্বো থেকে কাল রাতে রওনা দিয়ে আজ দুপুরে ঢাকা পৌঁছানোর কথা মাশরাফির।
গলে একটা ক্রিকেট ইনস্টিটিউটের একটা কাজ নিয়ে ডেভিড ইয়াং এখন শ্রীলঙ্কায়। এই সুযোগে কাল কলম্বোর তাজ সমুদ্র হোটেলে টুকটাক চিকিৎসা করেছেন মুত্তিয়া মুরালিধরন, কুমার সাঙ্গাকারা ও ফারভিজ মাহারুফসহ শ্রীলঙ্কার দু-একজন মন্ত্রী-এমপির। সুযোগটা নিয়েছেন বাংলাদেশের মাশরাফিও। কিন্তু তাঁর হাঁটুর অবস্থা দেখে ইয়াং আশা-জাগানিয়া কিছু বলতে পারেননি বলেই জানা গেছে একটি সূত্রে। মাশরাফির হাঁটুতে একটা শব্দের উপস্থিতির কথা জানিয়েছেন তিনি এবং সেটা ভালো কিছুর ইঙ্গিত দেয় না। ক্যারিয়ার লম্বা করতে চাইলে মাশরাফির হাঁটুতে আরেকবার অস্ত্রোপচার জরুরি বলে মনে করেন চিকিৎসক ইয়াং। তবে পুনর্বাসন-প্রক্রিয়া এখন যেভাবে চলছে বিশ্বকাপ পর্যন্ত চাইলে সেভাবেও চালানো যায় বলে জানিয়েছেন তিনি।
ইয়াংয়ের সঙ্গে সাক্ষাতের পর মাশরাফি অবশ্য অনেকটাই আত্মবিশ্বাসী। কাল কলম্বো থেকে টেলিফোনে বলেছেন, ‘আমার যে ধারণা ছিল, ইয়াংয়ের সঙ্গে কথা বলে সেটাই আরও স্পষ্ট হয়েছে। সর্বশেষ ইনজুরিটা হাঁটুর আগের অবস্থায় খুব বেশি পরিবর্তন আনেনি। আহত জায়গার পেশিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। সামনাসামনি তাঁর সঙ্গে কথা বলার পর আমি এখন আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী।’ এই আত্মবিশ্বাস থেকেই মাশরাফি বলেছেন, ‘কলম্বো আসার আগে আমি অর্ধেকের চেয়ে বেশি রানআপে বল করে এসেছি। সেটা শুনে ডাক্তার বলেছেন, “এখন তুমিই বুঝতে পারবে তোমার কী অবস্থা।” বিশ্বকাপ দলে সুযোগ পাব কি না জানি না, তবে আমি এখন এক শ ভাগ ঝুঁকি নিব। দেশে ফিরে ফিজিওর সঙ্গে কথা বলে ফুল রানআপে বল করার চেষ্টা করব। এখন অপারেশন করলে যেটা করতে হবে, আবার ইনজুরিতে পড়লেও সেটাই তো করতে হবে!’ ইয়াং নাকি মাশরাফিকে এও বলেছেন, জাতীয় দলের ফিজিও মাইকেল হেনরির পুনর্বাসন-প্রক্রিয়াটাই ঠিক আছে তাঁর জন্য। সেটাই যেন তিনি মেনে চলেন।
ওদিকে সূত্র জানিয়েছে, মাশরাফিকে সামনে রেখেই কলম্বো থেকে টেলিফোনে হেনরির সঙ্গে কথা বলেছেন ইয়াং। মাশরাফির ২০০১ সালের ইনজুরির প্রসঙ্গ তুলে তিনি বাংলাদেশ দলের ফিজিওকে বলেছেন, তখনো হাঁটুর অবস্থা ঠিক এ রকমই ছিল। কিন্তু ঝুঁকি সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে ওই সময় এক বছর মাশরাফি খেলা চালিয়ে গিয়েছিলেন। এবারও ঝুঁকি নিয়ে তাই করা যায়। কিন্তু তাতে মাশরাফি কত দিন টিকে থাকবেন, সেটা নিশ্চিত নয়। এসব ব্যাপারে বিসিবির ফিজিও হেনরি কালই কোনো মন্তব্য করেননি। তবে কাল রাতে ই-মেইলে ইয়াংয়ের রিপোর্ট পাওয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে মাশরাফির সর্বশেষ অবস্থা জানানো কথা তাঁর।
কলম্বো থেকে কাল রাতে রওনা দিয়ে আজ দুপুরে ঢাকা পৌঁছানোর কথা মাশরাফির।
No comments