লিবীয় উপকূল থেকে সাড়ে ছয় হাজার অভিবাসন প্রত্যাশীকে উদ্ধার
লিবিয়ার উপকূলীয় সাগর থেকে ইউরোপে অভিবাসন-প্রত্যাশী প্রায় সাড়ে ছয় হাজার মানুষকে উদ্ধার করা হয়েছে। ইতালীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী জানিয়েছে, এটি ভূমধ্যসাগর থেকে অভিবাসন-প্রত্যাশীদের উদ্ধারের অন্যতম বড় ঘটনা। লিবিয়ার শহর সাবরাথার ২০ কিলোমিটার দূরের সাগরে ৪০টি সমন্বিত উদ্ধারকারী দল এ অভিযান পরিচালনা করে। ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, অভিবাসন-প্রত্যাশীরা উদ্ধারকারী জাহাজ দেখে আনন্দে চিৎকার করছে। কয়েকজন জাহাজগুলোর দিকে সাঁতার কেটে এগিয়ে যায়। ছোট একটি নৌকায় থাকা কয়েকজন মানুষের কোলে বাচ্চাও ছিল। এসব অভিবাসন-প্রত্যাশীর অধিকাংশই আফ্রিকার ইরিত্রিয়া ও ইথিওপিয়ার বাসিন্দা বলে জানা গেছে। গত সোমবারের ওই অভিযানে ইতালি ছাড়াও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সীমান্ত সুরক্ষা সংস্থা ফ্রনটেক্স ও বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) প্রোঅ্যাকটিভা ওপেন আর্মস এবং দাতব্য সংগঠন মেদসঁ সঁ ফ্রতিয়েখের (এমএসএফ) জাহাজ অংশ নিয়েছে।
রোববার একই এলাকা থেকে ১১ শতাধিক অভিবাসন-প্রত্যাশীকে উদ্ধার করা হয়েছিল। ওই অভিবাসীদের নৌকাগুলো ছিল সাগর পাড়ি দেওয়ার অনুপযুক্ত। এ ছাড়া তাতে ছিল ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত লোক। উত্তর আফ্রিকার দেশ লিবিয়ার অস্থিতিশীল পরিস্থিতি দেশটিকে মানব পাচারের ঘাঁটিতে পরিণত করেছে। গত বছর ১০ লাখেরও বেশি অভিবাসন-প্রত্যাশী ইউরোপে পৌঁছেছে। এদের অনেকেই সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের কারণে দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে। অতিরিক্ত এই অভিবাসন-প্রত্যাশীর চাপে ইউরোপের দেশগুলোতে সংকট তৈরি হয়েছে। এদের পুনর্বাসন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য সৃষ্টি হয়েছে। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) বলছে, এ বছর প্রায় ১ লাখ ৬ হাজার মানুষ ইতালিতে প্রবেশ করেছে। নৌপথে আসার সময়ই মারা গেছে ২ হাজার ৭২৬ জন। আইওএমের হিসাব অনুযায়ী, প্রায় ৩ লাখ অভিবাসন-প্রত্যাশী ইউরোপে ঢোকার জন্য এখন লিবিয়ায় অবস্থান করছে।
রোববার একই এলাকা থেকে ১১ শতাধিক অভিবাসন-প্রত্যাশীকে উদ্ধার করা হয়েছিল। ওই অভিবাসীদের নৌকাগুলো ছিল সাগর পাড়ি দেওয়ার অনুপযুক্ত। এ ছাড়া তাতে ছিল ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত লোক। উত্তর আফ্রিকার দেশ লিবিয়ার অস্থিতিশীল পরিস্থিতি দেশটিকে মানব পাচারের ঘাঁটিতে পরিণত করেছে। গত বছর ১০ লাখেরও বেশি অভিবাসন-প্রত্যাশী ইউরোপে পৌঁছেছে। এদের অনেকেই সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের কারণে দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে। অতিরিক্ত এই অভিবাসন-প্রত্যাশীর চাপে ইউরোপের দেশগুলোতে সংকট তৈরি হয়েছে। এদের পুনর্বাসন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য সৃষ্টি হয়েছে। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) বলছে, এ বছর প্রায় ১ লাখ ৬ হাজার মানুষ ইতালিতে প্রবেশ করেছে। নৌপথে আসার সময়ই মারা গেছে ২ হাজার ৭২৬ জন। আইওএমের হিসাব অনুযায়ী, প্রায় ৩ লাখ অভিবাসন-প্রত্যাশী ইউরোপে ঢোকার জন্য এখন লিবিয়ায় অবস্থান করছে।
No comments