করবিনের পদত্যাগ চান ছায়া মন্ত্রিসভার সদস্যরা
যুক্তরাজ্যের প্রধান বিরোধী দল লেবার পার্টির ছায়া মন্ত্রিসভার সদস্যরা দলীয় নেতা জেরেমি করবিনকে পদত্যাগের তাগিদ দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন। তাঁরা করবিনের সঙ্গে এক ধরনের আপস চান, যাতে পদ ছাড়লেও নেতা হিসেবে তাঁর প্রধান ইচ্ছাগুলোর বাস্তবায়ন হয়। করবিন ‘মর্যাদার সঙ্গে পদত্যাগ’ করবেন—এমনটাই চাইছেন লেবার পার্টির এমপিরা। কিন্তু দলটির তৃণমূল পর্যায়ের নেতা জেমস স্নেইডার বলেন, এই পরিকল্পনায় কাজ হবে না। কারণ, করবিনের পক্ষে বিপুল সমর্থন রয়েছে। তাঁর নেতৃত্ব বা নীতি নিয়ে এমপিরা যদি অসন্তুষ্ট হন, সে বিষয়ে তাঁদের ৫১টি স্বাক্ষর সংগ্রহ করতে হবে। এ ছাড়া নেতার পদের জন্য একজন প্রার্থী খুঁজে বের করতে হবে এবং একটি অভিন্ন অবস্থান ধরে অগ্রসর হতে হবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, করবিনকে হারানোর মতো কোনো প্রার্থী এ মুহূর্তে তাঁদের নেই।
স্নেইডার আরও বলেন, লেবার পার্টিতে যোগদানকারী অনেকেই করবিনের প্রতি সমর্থন জানাতে এসেছেন। এ বিষয়ে ‘পর্যাপ্ত প্রমাণ’ আছে। ২৩ জুনের গণভোটে ইইউতে থাকার পক্ষে প্রচার অভিযানে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে এমপিদের অনেকে অনাস্থা জানানোয় লেবার পার্টিতে জেরেমি করবিনের নেতৃত্ব হুমকির মধ্যে পড়ে। তবে গত বছর ৬০ শতাংশ ভোট পেয়ে নেতা নির্বাচিত হওয়া করবিন বলেন, দলীয় প্রধানের পদ ছেড়ে দিয়ে তিনি তাঁকে ভোট দেওয়া সদস্যদের ‘বিশ্বাস’ ভাঙবেন না। ছায়া মন্ত্রিসভার সদস্যরা গত বৃহস্পতিবার জেরেমি করবিনের সঙ্গে বৈঠকে বসার চেষ্টা করেও সফল হননি। তাঁদের পরিকল্পনা অনুযায়ী, লেবার নেতার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি বাস্তবায়নের বিষয়ে সমঝোতা হবে। এসবের মধ্যে রয়েছে বৈষম্য নিরসন এবং দলে অধিকতর গণতন্ত্রায়ণ।
স্নেইডার আরও বলেন, লেবার পার্টিতে যোগদানকারী অনেকেই করবিনের প্রতি সমর্থন জানাতে এসেছেন। এ বিষয়ে ‘পর্যাপ্ত প্রমাণ’ আছে। ২৩ জুনের গণভোটে ইইউতে থাকার পক্ষে প্রচার অভিযানে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে এমপিদের অনেকে অনাস্থা জানানোয় লেবার পার্টিতে জেরেমি করবিনের নেতৃত্ব হুমকির মধ্যে পড়ে। তবে গত বছর ৬০ শতাংশ ভোট পেয়ে নেতা নির্বাচিত হওয়া করবিন বলেন, দলীয় প্রধানের পদ ছেড়ে দিয়ে তিনি তাঁকে ভোট দেওয়া সদস্যদের ‘বিশ্বাস’ ভাঙবেন না। ছায়া মন্ত্রিসভার সদস্যরা গত বৃহস্পতিবার জেরেমি করবিনের সঙ্গে বৈঠকে বসার চেষ্টা করেও সফল হননি। তাঁদের পরিকল্পনা অনুযায়ী, লেবার নেতার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি বাস্তবায়নের বিষয়ে সমঝোতা হবে। এসবের মধ্যে রয়েছে বৈষম্য নিরসন এবং দলে অধিকতর গণতন্ত্রায়ণ।
No comments