বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দোছড়ি ইউনিয়নের পাইনছড়ি সীমান্তে সতর্ক অবস্থায় বিজিবির সদস্যরা। |
জামায়াতের বিচার থেকে সরে আসছে সরকার?
আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইনে মুক্তিযুদ্ধকালে অপরাধী সংগঠন হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে মামলা ও বিচার করা আপাতত সম্ভব নয়৷ আইনমন্ত্রী আনিসুল হক তিনটি কারণ উল্লেখ করে প্রথম আলোকে এ কথা বলেন৷ এর সমালোচনা করে পাঠক শিকদার দস্তগীর লিখেছেন: আবেগপ্রবণ নতুন প্রজন্মকে বোকা বানিয়ে যা করেছে তাতে আওয়ামী লীগের অরিজিনাল রূপটা ক্রমেই নতুনভাবে তাদের কাছে ফুটে উঠছে। এস এম আল শাহরিয়ার: দুই দিন যেতে দিন স্লোগান হবে, লীগ-জামায়াত ভাই ভাই, বিএনপির রক্ষা নাই। ফজলুল হক ভূঁইয়া: ক্ষমতা পাঁচ বছরের জন্য পাকাপোক্ত। এখনই এত তাড়াহুড়ো করলে পাঁচ বছর কাটবে কীভাবে? নাজমুল হোসেইন: যদি আওয়ামী লীগ বিচারকাজ শেষ করে, ভবিষ্যতে রাজনীতি করবে কী বলে। ওরা মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে কিন্তু কাজ করে সব মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরোধী শফিক রহমান: অনেক ভেবে দেখলাম, আওয়ামী লীগ জনগণের সঙ্গে নির্বাচন, ভোট, যুদ্ধাপরাধীর বিচার, পদ্মা সেতু, শেয়ারবাজার ইত্যাদি নিয়ে যা করেছে, তা প্রতারণা ছাড়া আর কিছুই নয়। সালাউদ্দিন আইয়ুবি: বিচারটা কি যুদ্ধাপরাধীদের হচ্ছে, নাকি মানবতাবিরোধী অপরাধের? যুদ্ধাপরাধীদের তো ছেড়ে দিয়েছি। তাই নির্বাচনের আগে ভোট বাক্স স্ফীত করার উপায় হিসেবে মানবতাবিরোধী প্রকল্প চালু হলো। এখন ভোটেরও দরকার নেই। তাই মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারেরও প্রয়োজন নেই। এই সোজা কথাটা বুঝতে কি খুব অসুবিধা?
‘বিএনপিকে ফরমালিন দিয়ে তাজা রাখার চেষ্টা করছি’
বিএনপিকে ফরমালিন দিয়ে তাজা রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চার দিনের জাপান সফর নিয়ে গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে শনিবার প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এ ব্যাপারে পাঠক দীন মোহাম্মদ লিখেছেন : যে জায়গায় প্রধানমন্ত্রী ফরমালিন দেন, সেই জায়গায় ব্যবসায়ীরা দেবেন না কেন? মেজবাহ খান: বিএনপিকে ফরমালিন দিয়ে বাঁচিয়ে রেখে আপনার লাভ কী? জামান: আওয়ামী লীগ এবং শেখ হাসিনার সরকার নিজেই ফরমালিন দ্বারা টিকে আছে। মো. শামসুল আলম: ৫% ভোটে নির্বাচিত সরকার, যাদের নিজেদের পচন থেকে বেঁচে থাকার জন্য ফরমালিনের দরকার, তারা অন্যকে ফরমালিন দিয়ে বাঁচিয়ে রাখবে কীভাবে? জনসমর্থনহীন সরকার জনগণের কাছে সব সময় পচা। প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্যের ওপর প্রথম আলোর আজকের পাঠকের মতামত দেখলে বোঝা যাবে, কাদের জন্য ফরমালিন অধিক প্রয়োজন। মাহমুদ হাসান: শেখ হাসিনা এমন নতুন সব শব্দ ব্যবহার করেন, যা আগে শুনিনি। যেমন ধরুন, ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং, স্থূল কারচুপি, রাজনৈতিক দলকে ফরমালিন দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা ইত্যাদি। এসব আবিষ্কার এমনই যে, ওসব শুনলে হাসিও পায়, আবার দুঃখও পায়। জাহিদুল: কিছু ফরমালিন মজুত করে রাখুন। শেষে এমন অবস্থা না হয় যে আপনাদের নিজেদের জন্য ফরমালিন পাওয়া যাচ্ছে না।
ঢাকায় খালেদাকে কর্মসূচি করতে দেবে না সরকার
গুম, খুন, অপহরণে জেরবার সরকার বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর ওপর চড়াও হওয়ার কৌশল নিয়েছে। গুম, খুন ও অপহরণের ঘটনা পুঁজি করে যাতে বিরোধীরা সংগঠিত হতে না পারে, সে জন্য ঢাকায় তাদের কর্মসূচি করতে দেবে না সরকার। বিশেষ করে, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আপাতত ঢাকায় কোনো কর্মসূচি করতে দেওয়া হবে না। এর সমালোচনা করে পাঠক হাবিবুর রহমান লিখেছেন: আওয়ামী লীগ বিনা ভোটে জিতল, তার প্রতিবাদে কোনো মিছিলও হয়নি। এখানে বড় বড় কথা বলে লাভ নেই। মাসুদ আল মাহমুদ: এটা স্বৈরাচারী একনায়কতন্ত্র...। আর মেরুদণ্ডহীন বিরোধী দলের জন্য সরকার আরও বেশি স্বৈরাচারী হওয়ার সাহস পেয়েছে। মাহফুজা বুলবুল: বিএনপির আন্দোলনের আসলে কিছু নেই। পদ্মা সেতুর বিশ্বব্যাপী দুর্গন্ধ ছড়ানো দুর্নীতির কেলেঙ্কারি, হল-মার্ক কেলেঙ্কারি, মধ্যরাতে কালো বিড়ালের বস্তা ভরা টাকা, ক্রেস্টের সোনা কেলেঙ্কারি, দেশব্যাপী অপহরণ, গুম, খুন, শীতলক্ষ্যায় সাতটি লাশ, র্যাবের সম্পৃক্ততা, সবশেষে ফেনীতে লোমহর্ষক খুন—এত ইস্যু থাকতে কোনো কিছুতেই আন্দোলন এগিয়ে নিতে পারল না বিএনপি। অথচ বিএনপির স্থানে আওয়ামী লীগ থাকলে দেশে আন্দোলনের বান ডেকে ফেলত।
আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইনে মুক্তিযুদ্ধকালে অপরাধী সংগঠন হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে মামলা ও বিচার করা আপাতত সম্ভব নয়৷ আইনমন্ত্রী আনিসুল হক তিনটি কারণ উল্লেখ করে প্রথম আলোকে এ কথা বলেন৷ এর সমালোচনা করে পাঠক শিকদার দস্তগীর লিখেছেন: আবেগপ্রবণ নতুন প্রজন্মকে বোকা বানিয়ে যা করেছে তাতে আওয়ামী লীগের অরিজিনাল রূপটা ক্রমেই নতুনভাবে তাদের কাছে ফুটে উঠছে। এস এম আল শাহরিয়ার: দুই দিন যেতে দিন স্লোগান হবে, লীগ-জামায়াত ভাই ভাই, বিএনপির রক্ষা নাই। ফজলুল হক ভূঁইয়া: ক্ষমতা পাঁচ বছরের জন্য পাকাপোক্ত। এখনই এত তাড়াহুড়ো করলে পাঁচ বছর কাটবে কীভাবে? নাজমুল হোসেইন: যদি আওয়ামী লীগ বিচারকাজ শেষ করে, ভবিষ্যতে রাজনীতি করবে কী বলে। ওরা মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে কিন্তু কাজ করে সব মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরোধী শফিক রহমান: অনেক ভেবে দেখলাম, আওয়ামী লীগ জনগণের সঙ্গে নির্বাচন, ভোট, যুদ্ধাপরাধীর বিচার, পদ্মা সেতু, শেয়ারবাজার ইত্যাদি নিয়ে যা করেছে, তা প্রতারণা ছাড়া আর কিছুই নয়। সালাউদ্দিন আইয়ুবি: বিচারটা কি যুদ্ধাপরাধীদের হচ্ছে, নাকি মানবতাবিরোধী অপরাধের? যুদ্ধাপরাধীদের তো ছেড়ে দিয়েছি। তাই নির্বাচনের আগে ভোট বাক্স স্ফীত করার উপায় হিসেবে মানবতাবিরোধী প্রকল্প চালু হলো। এখন ভোটেরও দরকার নেই। তাই মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারেরও প্রয়োজন নেই। এই সোজা কথাটা বুঝতে কি খুব অসুবিধা?
‘বিএনপিকে ফরমালিন দিয়ে তাজা রাখার চেষ্টা করছি’
বিএনপিকে ফরমালিন দিয়ে তাজা রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চার দিনের জাপান সফর নিয়ে গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে শনিবার প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এ ব্যাপারে পাঠক দীন মোহাম্মদ লিখেছেন : যে জায়গায় প্রধানমন্ত্রী ফরমালিন দেন, সেই জায়গায় ব্যবসায়ীরা দেবেন না কেন? মেজবাহ খান: বিএনপিকে ফরমালিন দিয়ে বাঁচিয়ে রেখে আপনার লাভ কী? জামান: আওয়ামী লীগ এবং শেখ হাসিনার সরকার নিজেই ফরমালিন দ্বারা টিকে আছে। মো. শামসুল আলম: ৫% ভোটে নির্বাচিত সরকার, যাদের নিজেদের পচন থেকে বেঁচে থাকার জন্য ফরমালিনের দরকার, তারা অন্যকে ফরমালিন দিয়ে বাঁচিয়ে রাখবে কীভাবে? জনসমর্থনহীন সরকার জনগণের কাছে সব সময় পচা। প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্যের ওপর প্রথম আলোর আজকের পাঠকের মতামত দেখলে বোঝা যাবে, কাদের জন্য ফরমালিন অধিক প্রয়োজন। মাহমুদ হাসান: শেখ হাসিনা এমন নতুন সব শব্দ ব্যবহার করেন, যা আগে শুনিনি। যেমন ধরুন, ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং, স্থূল কারচুপি, রাজনৈতিক দলকে ফরমালিন দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা ইত্যাদি। এসব আবিষ্কার এমনই যে, ওসব শুনলে হাসিও পায়, আবার দুঃখও পায়। জাহিদুল: কিছু ফরমালিন মজুত করে রাখুন। শেষে এমন অবস্থা না হয় যে আপনাদের নিজেদের জন্য ফরমালিন পাওয়া যাচ্ছে না।
ঢাকায় খালেদাকে কর্মসূচি করতে দেবে না সরকার
গুম, খুন, অপহরণে জেরবার সরকার বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর ওপর চড়াও হওয়ার কৌশল নিয়েছে। গুম, খুন ও অপহরণের ঘটনা পুঁজি করে যাতে বিরোধীরা সংগঠিত হতে না পারে, সে জন্য ঢাকায় তাদের কর্মসূচি করতে দেবে না সরকার। বিশেষ করে, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আপাতত ঢাকায় কোনো কর্মসূচি করতে দেওয়া হবে না। এর সমালোচনা করে পাঠক হাবিবুর রহমান লিখেছেন: আওয়ামী লীগ বিনা ভোটে জিতল, তার প্রতিবাদে কোনো মিছিলও হয়নি। এখানে বড় বড় কথা বলে লাভ নেই। মাসুদ আল মাহমুদ: এটা স্বৈরাচারী একনায়কতন্ত্র...। আর মেরুদণ্ডহীন বিরোধী দলের জন্য সরকার আরও বেশি স্বৈরাচারী হওয়ার সাহস পেয়েছে। মাহফুজা বুলবুল: বিএনপির আন্দোলনের আসলে কিছু নেই। পদ্মা সেতুর বিশ্বব্যাপী দুর্গন্ধ ছড়ানো দুর্নীতির কেলেঙ্কারি, হল-মার্ক কেলেঙ্কারি, মধ্যরাতে কালো বিড়ালের বস্তা ভরা টাকা, ক্রেস্টের সোনা কেলেঙ্কারি, দেশব্যাপী অপহরণ, গুম, খুন, শীতলক্ষ্যায় সাতটি লাশ, র্যাবের সম্পৃক্ততা, সবশেষে ফেনীতে লোমহর্ষক খুন—এত ইস্যু থাকতে কোনো কিছুতেই আন্দোলন এগিয়ে নিতে পারল না বিএনপি। অথচ বিএনপির স্থানে আওয়ামী লীগ থাকলে দেশে আন্দোলনের বান ডেকে ফেলত।
কেয়ামত হয়ে যেত দেশে। মো. শাহ আলম : তা আওয়ামী লীগ কি বিএনপিকে সমাবেশের অনুমতি দিয়ে খালেদাকে সেই সভায় পৌঁছে দেবে? মিষ্টি কথায় রাজনীতি হয় না। আওয়ামী লীগ কী ১৯৯৬ সালে অসহযোগ আন্দোলনের অনুমতি নিয়েছিল? নেয়নি। তো আওয়ামী লীগের জনসমর্থন কমে গিয়েছিল? তাও তো যায়নি। তবে এখন বিএনপি এত ভদ্রতা কার জন্য দেখাচ্ছে? বন্দুকের নলকে ভয় পেলে রাজনীতি কেন? খালেদা রাজপথে নামলে একসময় বন্দুকধারী ভয় পাবেই। কারণ জনগণ খালেদাকে সমর্থন দেবে। মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন: গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত হচ্ছে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকতে হবে। এ সরকারে কোনো বিরোধী দল নেই, আবার এরা সামরিক শাসন জারি করেও ক্ষমতায় আসেনি, এরা একবার ক্ষমতায় এসে নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতা আঁকড়েও থাকেনি, সমজাতীয় দলগুলোর সঙ্গে সমঝোতা করে একটা আইওয়াশ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা আঁকড়ে আছে অর্থাৎ এরা হচ্ছে গণতন্ত্রের আড়ালে ‘নব্য বাকশাল’। মীর মনিরুল হক: বিএনপির মতো অথর্ব দল আর দেখিনি। সরকারের আচরণে সাধারণ জনগণ ত্যক্তবিরক্ত হলেও বিএনপি এই সুবিধা নিতে পারেনি। হরতালের নামে মানুষ পোড়ানো ছাড়া আর কিছু এ দলটা থেকে দেখলাম না।
বাংলাদেশি নিহতের তথ্য নিশ্চিত করেছে মিয়ানমার
বিজিবির এক সদস্য নিহত হওয়ার কথা নিশ্চিত করেছে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি)। বিজিপির আরাকান রাজ্যের সিতুইয়ের পুলিশ কর্নেল তুনও শুক্রবার দেশটির দ্য ইরাবতি পত্রিকাকে বলেন, ‘২৮ মে সংঘর্ষ শুরু হলে অন্য পক্ষের (বাংলাদেশ) একজন আমাদের পুলিশ বাহিনীর হাতে নিহত হয়েছেন।’ এর কঠোর সমালোচনা করে পাঠক উত্তম কুমার সাহা মন্তব্য করেন: মিয়ানমারও বাংলাদেশকে ছোট করে দেখে! কী করে সরকার কিছু বুঝি না!!! ফজলুল হক ভূঁইয়া: কোনো ক্ষতি হয়নি। এটা ছোট একটা সীমান্ত। মাঝেমধ্যে এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে। এখন সর্বোচ্চ সহনশীলতা দেখিয়ে পরিস্থিতি শান্ত রাখার চেষ্টা চলছে। সব সীমান্তে শুধু বাংলাদেশিরাই কেন মরে? শামসুল আলম সুরমা: ঘটনা লজ্জাজনক। দুর্বল কে, বিজিবি না বাংলাদেশ সরকার?
বাংলাদেশি নিহতের তথ্য নিশ্চিত করেছে মিয়ানমার
বিজিবির এক সদস্য নিহত হওয়ার কথা নিশ্চিত করেছে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি)। বিজিপির আরাকান রাজ্যের সিতুইয়ের পুলিশ কর্নেল তুনও শুক্রবার দেশটির দ্য ইরাবতি পত্রিকাকে বলেন, ‘২৮ মে সংঘর্ষ শুরু হলে অন্য পক্ষের (বাংলাদেশ) একজন আমাদের পুলিশ বাহিনীর হাতে নিহত হয়েছেন।’ এর কঠোর সমালোচনা করে পাঠক উত্তম কুমার সাহা মন্তব্য করেন: মিয়ানমারও বাংলাদেশকে ছোট করে দেখে! কী করে সরকার কিছু বুঝি না!!! ফজলুল হক ভূঁইয়া: কোনো ক্ষতি হয়নি। এটা ছোট একটা সীমান্ত। মাঝেমধ্যে এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে। এখন সর্বোচ্চ সহনশীলতা দেখিয়ে পরিস্থিতি শান্ত রাখার চেষ্টা চলছে। সব সীমান্তে শুধু বাংলাদেশিরাই কেন মরে? শামসুল আলম সুরমা: ঘটনা লজ্জাজনক। দুর্বল কে, বিজিবি না বাংলাদেশ সরকার?
No comments