রথম্যান, শ্যাকম্যান ও সুদোফ পেলেন চিকিৎসাবিদ্যায় নোবেল
চিকিৎসাবিদ্যায় অনন্য অবদান রাখার
স্বীকৃতি স্বরূপ চলতি বছরের নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন যৌথভাবে মার্কিন নাগরিক
জেমস ই রথম্যান, র্যান্ডি ডব্লিউ শ্যাকম্যান ও জার্মানির নাগরিক থমাস সি
সুদোফ।
মানবদেহের কোষগুলোর মধ্যকার ক্ষুদ্রাতিক্ষদ্র কণার গতিপথ ও এগুলোর কার্যক্রমের রহস্য উন্মোচন করায় তাদের এ পুরস্কার প্রদান করা হলো।
সোমবার সুইডেনের স্থানীয় সময় সকাল এগারটায় (বাংলাদেশ সময়: বিকেল সাড়ে ৩টায়) স্টকহোমের কারোলিন্সকা ইন্সটিটিউটে সাংবাদিকদের সামনে চলতি বছরের প্রথম নোবেলজয়ী ব্যক্তি’র নাম ঘোষণা করেন নোবেল কমিটি ফর ফিজিওলজি অর মিডিসিন’র সেক্রেটারি গোয়েরন কে হান্সন।
জানা গেছে, ৬৩ বছর বয়সী রথম্যান ১৯৫০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৬ সালে হার্ভাড মেডিকেল স্কুল থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করে ১৯৭৮ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে পা রাখেন রথম্যান। মূলত এখান থেকেই কোষের ওপর গবেষণা কার্যক্রম শুরু করেন তিনি। পাশাপাশি প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি ও কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়েও গবেষণা কর্ম চালিয়ে যান এই মার্কিন চিকিৎসাবিজ্ঞানী।। ২০০৮ সাল থেকে ইয়েল ইউনির্ভাসিটিতে কর্মরত আছেন সদ্য নোবেলজয়ী রথম্যান।
চলতি বছর যৌথভাবে নোবেলজয়ী মার্কিন নাগরিক শ্যাকম্যান ১৯৪৮ সালে মিনেসোটায় জন্মগ্রহণ করেন। লস অ্যাঞ্জেলসে প্রাথমিক পাঠ শেষে ক্যালিফোর্নিয়া ইউনির্ভাসিটিতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন তিনি। এরপর ১৯৭৪ সালে স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন শ্যাকম্যান। ১৯৭৬ সাল থেকে ক্যালিফোর্নিয়া ইউনির্ভাসিটিতে অধ্যাপনা করে আসছেন এই চিকিৎসাবিজ্ঞানী।
দুই মার্কিন নাগরিকের সঙ্গে যৌথভাবে নোবেল জেতা জার্মান নাগরিক সুদোফ ১৯৫৫ সালে গোটিংজেনে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮২ সালে জর্জ অগাস্ট ইউনির্ভাসিটি থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের পর ১৯৮৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রে টেক্সাসে ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস সাউথওয়েস্টার্ন মেডিকেল সেন্টারে পোস্টডক্টরাল ফেলো হিসেবে যোগ দেন তিনি। এরপর ১৯৯১ সালে হাওয়ার্ড হিউজেস মেডিকেল ইনস্টিটিউটে একজন গবেষক হিসেবে যোগদান করেন সুদোফ। তবে ২০০৮ সাল থেকে স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে কর্মরত আছেন এই নোবেলজয়ী চিকিৎসাবিজ্ঞানী।
উল্লেখ্য, গত বছর চিকিৎসাবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন যুক্তরাজ্যের নাগরিক জন গর্ডন ও জাপানের নাগরিক শিন্যা যামানাকা।
সোমবার সুইডেনের স্থানীয় সময় সকাল এগারটায় (বাংলাদেশ সময়: বিকেল সাড়ে ৩টায়) স্টকহোমের কারোলিন্সকা ইন্সটিটিউটে সাংবাদিকদের সামনে চলতি বছরের প্রথম নোবেলজয়ী ব্যক্তি’র নাম ঘোষণা করেন নোবেল কমিটি ফর ফিজিওলজি অর মিডিসিন’র সেক্রেটারি গোয়েরন কে হান্সন।
জানা গেছে, ৬৩ বছর বয়সী রথম্যান ১৯৫০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৬ সালে হার্ভাড মেডিকেল স্কুল থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করে ১৯৭৮ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে পা রাখেন রথম্যান। মূলত এখান থেকেই কোষের ওপর গবেষণা কার্যক্রম শুরু করেন তিনি। পাশাপাশি প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি ও কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়েও গবেষণা কর্ম চালিয়ে যান এই মার্কিন চিকিৎসাবিজ্ঞানী।। ২০০৮ সাল থেকে ইয়েল ইউনির্ভাসিটিতে কর্মরত আছেন সদ্য নোবেলজয়ী রথম্যান।
চলতি বছর যৌথভাবে নোবেলজয়ী মার্কিন নাগরিক শ্যাকম্যান ১৯৪৮ সালে মিনেসোটায় জন্মগ্রহণ করেন। লস অ্যাঞ্জেলসে প্রাথমিক পাঠ শেষে ক্যালিফোর্নিয়া ইউনির্ভাসিটিতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন তিনি। এরপর ১৯৭৪ সালে স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন শ্যাকম্যান। ১৯৭৬ সাল থেকে ক্যালিফোর্নিয়া ইউনির্ভাসিটিতে অধ্যাপনা করে আসছেন এই চিকিৎসাবিজ্ঞানী।
দুই মার্কিন নাগরিকের সঙ্গে যৌথভাবে নোবেল জেতা জার্মান নাগরিক সুদোফ ১৯৫৫ সালে গোটিংজেনে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮২ সালে জর্জ অগাস্ট ইউনির্ভাসিটি থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের পর ১৯৮৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রে টেক্সাসে ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস সাউথওয়েস্টার্ন মেডিকেল সেন্টারে পোস্টডক্টরাল ফেলো হিসেবে যোগ দেন তিনি। এরপর ১৯৯১ সালে হাওয়ার্ড হিউজেস মেডিকেল ইনস্টিটিউটে একজন গবেষক হিসেবে যোগদান করেন সুদোফ। তবে ২০০৮ সাল থেকে স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে কর্মরত আছেন এই নোবেলজয়ী চিকিৎসাবিজ্ঞানী।
উল্লেখ্য, গত বছর চিকিৎসাবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন যুক্তরাজ্যের নাগরিক জন গর্ডন ও জাপানের নাগরিক শিন্যা যামানাকা।
No comments