১০ হাজার মেট্রিক টন সুগন্ধি চাল রপ্তানির অনুমতি দিল সরকার ১২০টি আবেদনপত্র জমা পড়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে
সুগন্ধি চাল রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। এ অনুমতি মাত্র চার মাসের জন্য। রপ্তানি করতে চাইলে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই তা করতে হবে। তবে মোট রপ্তানির পরিমাণ ১০ হাজার মেট্রিক টনের বেশি হবে না।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, এই চাল রপ্তানির জন্য এখন পর্যন্ত ১২০টি আবেদন জমা পড়েছে। আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এস এম মাসুদুর রহমানকে প্রধান করে গঠন করা হয়েছে চার সদস্যের একটি কমিটি। বাকি সদস্যদের একজন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের, একজন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এবং অন্যজন আমদানি-রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের। চাল রপ্তানি বিষয়ে গত ২৫ আগস্ট বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের রপ্তানি-১ অধিশাখা থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। তার আগে গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে খাদ্যমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভায় সুগন্ধি চাল রপ্তানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
যেসব চাল রপ্তানি করা যাবে: কালিজিরা, চিনিগুঁড়া, বাদশাভোগ, দুলাভোগ, কাটারিভোগ, রাঁধুনীপাগল, জটাবাঁশফুল, কুলশীমালা, বিআর-৫, বিআর-৩৪, বিআর-৩৭ ও বিআর-৩৮।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, চাল রপ্তানির জন্য ইতিমধ্যে যেসব আবেদন পাওয়া গেছে বা ভবিষ্যতে পাওয়া যাবে, সেগুলোকে আবেদন পাওয়ার তারিখ অনুযায়ী একটি ক্রমিক নম্বর দেওয়া হবে। তারপর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বাছাই কমিটির মাধ্যমে আবেদনগুলোর যথার্থতা যাচাইয়ের পর ক, খ ও গ নামে তিনটি আলাদা ভাগে ভাগ করা হবে।
ক শ্রেণী হচ্ছে, যেসব ক্ষেত্রে রপ্তানি চুক্তির বিপরীতে প্রত্যয়পত্র (এলসি) খোলা হয়েছে বা অগ্রিম টিটির মাধ্যমে অর্থ পাওয়া গেছে। খ শ্রেণী হচ্ছে, প্রকৃত চাল রপ্তানিকারক কিন্তু এলসি খোলা হয়নি বা অগ্রিম টিটিও পাওয়া যায়নি। আর গ শ্রেণী হচ্ছে, প্রকৃত রপ্তানিকারক নয় এবং এলসি খোলা হয়নি বা টিটিও আসেনি এখনো।
আবেদন বাছাইয়ের ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স, রপ্তানি নিবন্ধন সনদ (ইআরসি), করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন), চাল রপ্তানির চুক্তি এবং ওই চুক্তির বিপরীতে ব্যাংক থেকে দেওয়া অগ্রিম অর্থের বিবরণ, অতীতে চাল রপ্তানি করা থাকলে তার প্রমাণপত্র দেখাতে হবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে। পরীক্ষার পর ক ও খ শ্রেণীর রপ্তানিকারকদের চাল রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হবে। তবে একটি প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিকে ২০০ টনের বেশি চাল রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হবে না। গ শ্রেণীর আবেদন রপ্তানির জন্য বিবেচিত হবে না। আর অতীতে চাল রপ্তানির অভিজ্ঞতা থাকলে বাড়তি যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে।
যোগাযোগ করা হলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট উপসচিব আবু সাঈদ চৌধুরী প্রথম আলোকে জানান, সুগন্ধি চাল রপ্তানির জন্য যেসব আবেদন এসেছে, সেগুলো যাচাই করতে একটি বাছাই কমিটি কাজ করছে। শিগগির বাছাইয়ের কাজ শেষ হবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, এই চাল রপ্তানির জন্য এখন পর্যন্ত ১২০টি আবেদন জমা পড়েছে। আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এস এম মাসুদুর রহমানকে প্রধান করে গঠন করা হয়েছে চার সদস্যের একটি কমিটি। বাকি সদস্যদের একজন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের, একজন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এবং অন্যজন আমদানি-রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের। চাল রপ্তানি বিষয়ে গত ২৫ আগস্ট বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের রপ্তানি-১ অধিশাখা থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। তার আগে গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে খাদ্যমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভায় সুগন্ধি চাল রপ্তানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
যেসব চাল রপ্তানি করা যাবে: কালিজিরা, চিনিগুঁড়া, বাদশাভোগ, দুলাভোগ, কাটারিভোগ, রাঁধুনীপাগল, জটাবাঁশফুল, কুলশীমালা, বিআর-৫, বিআর-৩৪, বিআর-৩৭ ও বিআর-৩৮।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, চাল রপ্তানির জন্য ইতিমধ্যে যেসব আবেদন পাওয়া গেছে বা ভবিষ্যতে পাওয়া যাবে, সেগুলোকে আবেদন পাওয়ার তারিখ অনুযায়ী একটি ক্রমিক নম্বর দেওয়া হবে। তারপর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বাছাই কমিটির মাধ্যমে আবেদনগুলোর যথার্থতা যাচাইয়ের পর ক, খ ও গ নামে তিনটি আলাদা ভাগে ভাগ করা হবে।
ক শ্রেণী হচ্ছে, যেসব ক্ষেত্রে রপ্তানি চুক্তির বিপরীতে প্রত্যয়পত্র (এলসি) খোলা হয়েছে বা অগ্রিম টিটির মাধ্যমে অর্থ পাওয়া গেছে। খ শ্রেণী হচ্ছে, প্রকৃত চাল রপ্তানিকারক কিন্তু এলসি খোলা হয়নি বা অগ্রিম টিটিও পাওয়া যায়নি। আর গ শ্রেণী হচ্ছে, প্রকৃত রপ্তানিকারক নয় এবং এলসি খোলা হয়নি বা টিটিও আসেনি এখনো।
আবেদন বাছাইয়ের ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স, রপ্তানি নিবন্ধন সনদ (ইআরসি), করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন), চাল রপ্তানির চুক্তি এবং ওই চুক্তির বিপরীতে ব্যাংক থেকে দেওয়া অগ্রিম অর্থের বিবরণ, অতীতে চাল রপ্তানি করা থাকলে তার প্রমাণপত্র দেখাতে হবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে। পরীক্ষার পর ক ও খ শ্রেণীর রপ্তানিকারকদের চাল রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হবে। তবে একটি প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিকে ২০০ টনের বেশি চাল রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হবে না। গ শ্রেণীর আবেদন রপ্তানির জন্য বিবেচিত হবে না। আর অতীতে চাল রপ্তানির অভিজ্ঞতা থাকলে বাড়তি যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে।
যোগাযোগ করা হলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট উপসচিব আবু সাঈদ চৌধুরী প্রথম আলোকে জানান, সুগন্ধি চাল রপ্তানির জন্য যেসব আবেদন এসেছে, সেগুলো যাচাই করতে একটি বাছাই কমিটি কাজ করছে। শিগগির বাছাইয়ের কাজ শেষ হবে।
No comments