ক্ষমতা গ্রহণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন জাপানের নতুন নেতা
জাপানের সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ের পর ক্ষমতা গ্রহণের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন পরবর্তী নেতা ইউকিয়ো হাতোইয়ামা। এ জন্য শিগগিরই তিনি একটি টিম গঠন করতে যাচ্ছেন।
বুথফেরত সমীক্ষায় দেখা গেছে, বিরোধী ডেমোক্রেটিক পার্টি অব জাপান (ডিপিজে) ক্ষমতাসীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টিকে (এলডিপি) বিপুল ব্যবধানে হারিয়ে দিয়েছে। ১৯৫৫ সাল থেকে প্রায় নিরবচ্ছিন্নভাবে ক্ষমতায় ছিল এলডিপি।
এবারের নির্বাচনে ভোট দেওয়ার হার ছিল গত নির্বাচনের চেয়ে বেশি। সংবাদ সংস্থা কিয়োডো জানায়, এবারের নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯ শতাংশ, ২০০৫ সালের নির্বাচনে যা ছিল ৬৭ দশমিক ৫ শতাংশ।
গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের ৪৮০টি আসনের মধ্যে ডিপিজে ৩০৮টি আর ক্ষমতাসীন এলডিপি পেয়েছে ১১৯টি আসন। এ ফলাফল গত নির্বাচনের ফলাফলের প্রায় বিপরীত। তবে সরকারিভাবে এখনো ফলাফল ঘোষণা করা হয়নি।
আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে পার্লামেন্ট অধিবেশন বসবে। এরপর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে হাতোইয়ামার নাম চূড়ান্ত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নাম চূড়ান্ত হওয়ার পরই মন্ত্রিসভার সদস্যদের নাম ঘোষণা করবেন তিনি।
জোট গঠন নিয়ে দুটি ছোট বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে ডিপিজে। পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষে ওই দুটি দলের সমর্থন প্রয়োজন ডিপিজের।
গতকাল সোমবার টোকিওতে নিজ বাড়িতে এক সংবাদ সম্মেলনে হাতোইয়ামা বলেন, ‘দীর্ঘ সময় লেগে গেল, কিন্তু অবশেষে আমরা শুরুর জায়গায় পৌঁছাতে পেরেছি।’
এদিকে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও এলডিপি-প্রধান তারো আসো পরাজয় স্বীকার করে নিয়ে দলীয় নেতৃত্ব থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। আগামী সেপ্টেম্বরে দলে তাঁর উত্তরসূরি নির্বাচন করা হবে। তারো আসো বলেন, পুনর্নির্বাচনের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতার কোনো পরিকল্পনা নেই তাঁর। এ মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে দলকে পুনর্গঠন করা।
এলডিপির আইনপ্রণেতা কোতারো তামুরা বলেন, ‘আমরা অনেক ভুল করেছি। কোনো নির্বাচন ছাড়াই আমরা তিনবার প্রধানমন্ত্রী পরিবর্তন করেছি।’
বুথফেরত সমীক্ষায় দেখা গেছে, বিরোধী ডেমোক্রেটিক পার্টি অব জাপান (ডিপিজে) ক্ষমতাসীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টিকে (এলডিপি) বিপুল ব্যবধানে হারিয়ে দিয়েছে। ১৯৫৫ সাল থেকে প্রায় নিরবচ্ছিন্নভাবে ক্ষমতায় ছিল এলডিপি।
এবারের নির্বাচনে ভোট দেওয়ার হার ছিল গত নির্বাচনের চেয়ে বেশি। সংবাদ সংস্থা কিয়োডো জানায়, এবারের নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯ শতাংশ, ২০০৫ সালের নির্বাচনে যা ছিল ৬৭ দশমিক ৫ শতাংশ।
গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের ৪৮০টি আসনের মধ্যে ডিপিজে ৩০৮টি আর ক্ষমতাসীন এলডিপি পেয়েছে ১১৯টি আসন। এ ফলাফল গত নির্বাচনের ফলাফলের প্রায় বিপরীত। তবে সরকারিভাবে এখনো ফলাফল ঘোষণা করা হয়নি।
আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে পার্লামেন্ট অধিবেশন বসবে। এরপর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে হাতোইয়ামার নাম চূড়ান্ত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নাম চূড়ান্ত হওয়ার পরই মন্ত্রিসভার সদস্যদের নাম ঘোষণা করবেন তিনি।
জোট গঠন নিয়ে দুটি ছোট বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে ডিপিজে। পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষে ওই দুটি দলের সমর্থন প্রয়োজন ডিপিজের।
গতকাল সোমবার টোকিওতে নিজ বাড়িতে এক সংবাদ সম্মেলনে হাতোইয়ামা বলেন, ‘দীর্ঘ সময় লেগে গেল, কিন্তু অবশেষে আমরা শুরুর জায়গায় পৌঁছাতে পেরেছি।’
এদিকে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও এলডিপি-প্রধান তারো আসো পরাজয় স্বীকার করে নিয়ে দলীয় নেতৃত্ব থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। আগামী সেপ্টেম্বরে দলে তাঁর উত্তরসূরি নির্বাচন করা হবে। তারো আসো বলেন, পুনর্নির্বাচনের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতার কোনো পরিকল্পনা নেই তাঁর। এ মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে দলকে পুনর্গঠন করা।
এলডিপির আইনপ্রণেতা কোতারো তামুরা বলেন, ‘আমরা অনেক ভুল করেছি। কোনো নির্বাচন ছাড়াই আমরা তিনবার প্রধানমন্ত্রী পরিবর্তন করেছি।’
No comments