পৃথক চুক্তি এশিয়াকে বিভক্ত করবে
পৃথক মুক্তবাণিজ্য চুক্তি এশিয়ায় জাতিগত বিভক্তি আনবে বলে হুশিয়ার করে দিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। বুধবার ফিলিপিন্সের রাজধানী ম্যানিলায় অনুষ্ঠিত এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক সহযোগিতা (অ্যাপেক) সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ ও জনবহুল এশিয়ায় চীন ও যুক্তরাষ্ট্র আলাদা আলাদাভাবে বাণিজ্য চুক্তি ও মুক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ার চেষ্টা চালাচ্ছে। চীন তার মিত্রদের নিয়ে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকার মুক্তবাণিজ্য অঞ্চল (এফটিএএইপি) গঠন করতে চায়।
অন্যদিকে চীনকে বাদ রেখে ১২ দেশের মধ্যে আন্তপ্রশান্ত মহাসাগরীয় অংশীদারিত্বমূলক (টিপিপি) মুক্তবাণিজ্য চুক্তির দিকে বেশি মনোযোগ যুক্তরাষ্ট্রের। গত মাসে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ১২ দেশের সঙ্গে টিপিপি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। খবর এএফপির। অ্যাপেকে বাণিজ্য নেতাদের উদ্দেশে জিনপিং বলেন, ‘বিভিন্ন ধরনের আঞ্চলিক মুক্তবাণিজ্য চুক্তির ফলে এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বিভক্তি আসার আশংকা তৈরি হয়েছে। আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতিকে এগিয়ে নিতে তাই এফটিএএইপি চুক্তির বাস্তবতা উপলব্ধি করতে হবে।’ গত বছর বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত অ্যাপেক সম্মেলনে চীনা রোডম্যাপ অনুমোদিত হলেও গত মাসেই মার্কিন রোডম্যাপের টিপিপি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এতে যুক্তরাষ্ট্র জাপান ব্রুনেইসহ ৮০ কোটি জনসংখ্যার ১২ দেশের মধ্যে এটিই হচ্ছে পৃথিবীর বৃহত্তম অর্থনৈতিক গ্রুপ। দক্ষিণ কোরিয়া ও ইন্দোনেশিয়াও এতে যোগ দেয়ার আগ্রহ দেখিয়েছে। ২০১৭ সালের আগেই ওবামাকে এই চুক্তি কংগ্রেসে পাস করাতে হবে।
সাগরে দ্বীপ নির্মাণ বন্ধ করতে হবে : ওবামা
দক্ষিণ চীন সাগরের বিতর্কিত জলসীমায় কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ বন্ধ করতে চীনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। অ্যাপেক সম্মেলনে তিনি এশীয় মিত্রদের সঙ্গে নিয়ে বেইজিংয়ের ওপর চাপ সৃষ্টি করেন। অর্থনৈতিক ইসু্যুর বাইরে কথা না বলতে চীনের আহ্বান সত্ত্বেও ওবামা বলেন, আঞ্চলিক উত্তেজনা নিরসনে চীন ও প্রতিবেশী ছোট দেশগুলোর বিরোধে সাহসী পদক্ষেপ নিতে হবে। তিনি বলেন, বেইজিংকে শিগগিরই দক্ষিণ চীন সাগরে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ ও সামরিকায়ন বন্ধ করতে হবে। চীনের সঙ্গে বিরোধে ফিলিপিন্সের জাতিসংঘে মামলাকে সমর্থন দিয়ে ওবামা আরও বলেন, বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধান চাই।
চীন সাগরে নাক গলাতে আসবেন না : বেইজিং
দক্ষিণ চীন সাগরে নাক না গলাতে যুক্তরাষ্ট্রকে আহ্বান জানিয়েছে চীন। এ বিরোধ থেকে ওয়াশিংটনকে দূরে থাকার পরামর্শ বেইজিংয়ের। বুধবার নিয়মিত এক সংবাদ সম্মেলনে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হং লি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রকে দক্ষিণ চীন সাগরের উত্তেজনা নিয়ে খেলা বন্ধ করতে হবে।
‘আনারস শার্টে’ অ্যাপেক সম্মেলন
ফিলিপিন্সের ম্যানিলায় অনুষ্ঠিত এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক সহযোগিতা (অ্যাপেক) সম্মেলনে এবার আনারস শার্টে সেজেছে সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী বিশ্বনেতারা। দেশটির বিখ্যাত ফ্যাশন ডিজাইনার পল ক্যাবরাল দীর্ঘ চার মাসের পরিশ্রমে ফিলিপিন্স ঐতিহ্যের সঙ্গে মিল রেখে ওই শার্ট তৈরী করেছেন। খবর দ্যা গার্ডিয়ানের। অ্যাপেক সম্মেলনে অংশগ্রহনকারী সকলেই পরেছে ক্যাবলার তৈরীকৃত ওই শার্ট। ফিলিপিন্সের ঐতিহ্য ‘ব্যারং তাগালং’ শার্টের সঙ্গে মিল রেখে তৈরী হয়েছে শার্ট। ‘ব্যারং তাগালং’ জাতীয় পোশাক বিয়ের মত জমকালো আয়োজনে পরিধান করে ফিলিপিন্সবাসী।
সাগরে দ্বীপ নির্মাণ বন্ধ করতে হবে : ওবামা
দক্ষিণ চীন সাগরের বিতর্কিত জলসীমায় কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ বন্ধ করতে চীনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। অ্যাপেক সম্মেলনে তিনি এশীয় মিত্রদের সঙ্গে নিয়ে বেইজিংয়ের ওপর চাপ সৃষ্টি করেন। অর্থনৈতিক ইসু্যুর বাইরে কথা না বলতে চীনের আহ্বান সত্ত্বেও ওবামা বলেন, আঞ্চলিক উত্তেজনা নিরসনে চীন ও প্রতিবেশী ছোট দেশগুলোর বিরোধে সাহসী পদক্ষেপ নিতে হবে। তিনি বলেন, বেইজিংকে শিগগিরই দক্ষিণ চীন সাগরে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ ও সামরিকায়ন বন্ধ করতে হবে। চীনের সঙ্গে বিরোধে ফিলিপিন্সের জাতিসংঘে মামলাকে সমর্থন দিয়ে ওবামা আরও বলেন, বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধান চাই।
চীন সাগরে নাক গলাতে আসবেন না : বেইজিং
দক্ষিণ চীন সাগরে নাক না গলাতে যুক্তরাষ্ট্রকে আহ্বান জানিয়েছে চীন। এ বিরোধ থেকে ওয়াশিংটনকে দূরে থাকার পরামর্শ বেইজিংয়ের। বুধবার নিয়মিত এক সংবাদ সম্মেলনে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হং লি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রকে দক্ষিণ চীন সাগরের উত্তেজনা নিয়ে খেলা বন্ধ করতে হবে।
‘আনারস শার্টে’ অ্যাপেক সম্মেলন
ফিলিপিন্সের ম্যানিলায় অনুষ্ঠিত এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক সহযোগিতা (অ্যাপেক) সম্মেলনে এবার আনারস শার্টে সেজেছে সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী বিশ্বনেতারা। দেশটির বিখ্যাত ফ্যাশন ডিজাইনার পল ক্যাবরাল দীর্ঘ চার মাসের পরিশ্রমে ফিলিপিন্স ঐতিহ্যের সঙ্গে মিল রেখে ওই শার্ট তৈরী করেছেন। খবর দ্যা গার্ডিয়ানের। অ্যাপেক সম্মেলনে অংশগ্রহনকারী সকলেই পরেছে ক্যাবলার তৈরীকৃত ওই শার্ট। ফিলিপিন্সের ঐতিহ্য ‘ব্যারং তাগালং’ শার্টের সঙ্গে মিল রেখে তৈরী হয়েছে শার্ট। ‘ব্যারং তাগালং’ জাতীয় পোশাক বিয়ের মত জমকালো আয়োজনে পরিধান করে ফিলিপিন্সবাসী।
No comments