গুজরাট মডেলে চলবে ভারত
দিল্লির মসনদে বসার আগেই গুজরাট মডেল সামনে এনে আলোচনায় এসেছিলেন ভারতের কট্টরপন্থী হিন্দুত্ববাদী বিজেপি নেতা নরেন্দ্র মোদি। তাই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার কর্মপন্থা ভিন্ন হবে তাই স্বাভাবিক। দ্য ইকোনমিক টাইমস মোদি সরকারের কয়েকজন মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে মোদির কর্মপন্থার একটি ধারণা পাওয়ার চেষ্টা করে। পত্রিকাটি মোদির কর্মপন্থার পাঁচটি দিক খুঁজে পেয়েছে- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক মন্ত্রী জানান, মন্ত্রিসভার বৈঠকে মোদির বক্তব্যে মূলত এসব নীতিই উঠে এসেছে। উনি তত্ত্বকথা পছন্দ করেন না, উনি কাজের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা চান। কোনো বিষয়ে অস্পষ্টতা থাকলে কিংবা তার প্রশ্নের পুরো জবাব না এলে ফলো-আপ মিটিংয়ের ওপর জোর দেন বলেও তারা জানান। মন্ত্রীরা বলেন, এটা অনেকটা বেসরকারি খাতের বড় একটি কোম্পানির বোর্ড মিটিংয়ের মতো। এখানে আসতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েই আসতে হবে। এছাড়া সকাল ৯টার মধ্যে দফতরে প্রবেশ এবং ঠিক সাড়ে ৯টায় সচিবসহ সংশ্লিষ্ট আমলাদের সঙ্গে বৈঠক করতে মন্ত্রীদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন মোদি।
ভুটান দিয়েই বিদেশ সফর শুরু মোদির
ভুটান দিয়েই শুরু হতে চলেছে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ সফর। তার ভুটান সফর চূড়ান্ত করতে শুক্রবারই থিম্পু উড়ে গেল সরকারের প্রতিনিধি দল। চলতি সংসদ অধিবেশন শেষ হওয়ার পরই চলতি মাসের তৃতীয় সপ্তাহে মোদির বিদেশ সফরের পরিকল্পনা রয়েছে বলে সূত্রের খবর। গত কয়েক দিনে মোদির সফর সূচি তৈরির সময়ই এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সূত্রের খবর, প্রতিবেশী দেশ থেকেই তিনি তার বিদেশ সফর শুরু করতে চান বলে স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এই তালিকায় উঠে এসেছে ভুটান, নেপাল, বাংলাদেশ এমনকি আফগানিস্তানের নামও। বিজেপির রাডারে থেকেছে নেপাল। কারণ গত ১৩ বছরে দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র এই হিন্দু দেশে পা রাখেননি কোনো প্রধানমন্ত্রী। এদিকে জাপানের সংবাদ মাধ্যমে শুক্রবার এ খবর জানিয়ে এ মাসেই এ সফর অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে আভাস দেয়া হয়। মোদির জাপান সফর জাপানের জন্য খুবই বড় কূটনৈতিক সাফল্য হিসেবে বিবেচিত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। কেননা, জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে বিশ্ব মঞ্চে তার দেশের প্রভাব বৃদ্ধি এবং চীনের ক্রমবর্ধমান শক্তিমত্তার বিপরীতে আঞ্চলিক মৈত্রী জোরদারের চেষ্টা করছেন।
মোদির পাঁচ দাফতরিক নীতি
: তত্ত্ব দেয়া যাবে না।
: বাস্তব এবং অর্জনযোগ্য নীতি অবলম্বন।
: সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা পেশ।
: ফলো-আপের জন্য প্রস্তুত থাকা।
: দাফতরিক কাজকর্মে পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা।
ভুটান দিয়েই বিদেশ সফর শুরু মোদির
ভুটান দিয়েই শুরু হতে চলেছে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ সফর। তার ভুটান সফর চূড়ান্ত করতে শুক্রবারই থিম্পু উড়ে গেল সরকারের প্রতিনিধি দল। চলতি সংসদ অধিবেশন শেষ হওয়ার পরই চলতি মাসের তৃতীয় সপ্তাহে মোদির বিদেশ সফরের পরিকল্পনা রয়েছে বলে সূত্রের খবর। গত কয়েক দিনে মোদির সফর সূচি তৈরির সময়ই এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সূত্রের খবর, প্রতিবেশী দেশ থেকেই তিনি তার বিদেশ সফর শুরু করতে চান বলে স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এই তালিকায় উঠে এসেছে ভুটান, নেপাল, বাংলাদেশ এমনকি আফগানিস্তানের নামও। বিজেপির রাডারে থেকেছে নেপাল। কারণ গত ১৩ বছরে দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র এই হিন্দু দেশে পা রাখেননি কোনো প্রধানমন্ত্রী। এদিকে জাপানের সংবাদ মাধ্যমে শুক্রবার এ খবর জানিয়ে এ মাসেই এ সফর অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে আভাস দেয়া হয়। মোদির জাপান সফর জাপানের জন্য খুবই বড় কূটনৈতিক সাফল্য হিসেবে বিবেচিত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। কেননা, জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে বিশ্ব মঞ্চে তার দেশের প্রভাব বৃদ্ধি এবং চীনের ক্রমবর্ধমান শক্তিমত্তার বিপরীতে আঞ্চলিক মৈত্রী জোরদারের চেষ্টা করছেন।
মোদির পাঁচ দাফতরিক নীতি
: তত্ত্ব দেয়া যাবে না।
: বাস্তব এবং অর্জনযোগ্য নীতি অবলম্বন।
: সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা পেশ।
: ফলো-আপের জন্য প্রস্তুত থাকা।
: দাফতরিক কাজকর্মে পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা।
No comments