আলোচনা করতে না চাওয়ায় যুক্তরাজ্যকে উদ্ধত বলল আর্জেন্টিনা
বিরোধপূর্ণ ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ আলোচনা করতে রাজি না হওয়ায় যুক্তরাজ্যকে ‘উদ্ধত’ বললেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিনা ফার্নান্দেজ ডি কির্চনার। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ফকল্যান্ডের সার্বভৌমত্ব নিয়ে আলোচনা করতে অস্বীকৃতি জানানোর পর বৃহস্পতিবার কির্চনার এ মন্তব্য করেন।
গত সপ্তাহে ওয়াশিংটন ফকল্যান্ড অঞ্চলের সার্বভৌমত্ব নিয়ে যুক্তরাজ্য ও আর্জেন্টিনাকে আলোচনায় বসার আহ্বান জানায়। এরপর গত বুধবার আর্জেন্টিনার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্ড্রু রোজেনদেল ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরনকে এ বিষয়ে সংলাপের তাগাদা দেন। কিন্তু ক্যামেরন স্পষ্ট জানিয়ে দেন, ‘যতক্ষণ ফকল্যান্ডবাসী ব্রিটিশ সার্বভৌমত্বের অধীনে থাকতে চায়, তাদের তা থাকতে দেওয়া উচিত—এখানেই শেষ, এ নিয়ে আর কোনো কথা হতে পারে না।’
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর এ বক্তব্য ‘ঔদ্ধত্যপূর্ণ’ ও ‘বোকার মতো’ বলে মত প্রকাশ করেন প্রেসিডেন্ট ফার্নান্দেজ।
গতকাল শুক্রবার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের একজন মুখপাত্র জানান, আর্জেন্টিনাকে পরিষ্কার জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ফকল্যান্ডবাসীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোনো আলোচনা হতে পারে না।
গত সপ্তাহে ওয়াশিংটন ফকল্যান্ড অঞ্চলের সার্বভৌমত্ব নিয়ে যুক্তরাজ্য ও আর্জেন্টিনাকে আলোচনায় বসার আহ্বান জানায়। এরপর গত বুধবার আর্জেন্টিনার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্ড্রু রোজেনদেল ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরনকে এ বিষয়ে সংলাপের তাগাদা দেন। কিন্তু ক্যামেরন স্পষ্ট জানিয়ে দেন, ‘যতক্ষণ ফকল্যান্ডবাসী ব্রিটিশ সার্বভৌমত্বের অধীনে থাকতে চায়, তাদের তা থাকতে দেওয়া উচিত—এখানেই শেষ, এ নিয়ে আর কোনো কথা হতে পারে না।’
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর এ বক্তব্য ‘ঔদ্ধত্যপূর্ণ’ ও ‘বোকার মতো’ বলে মত প্রকাশ করেন প্রেসিডেন্ট ফার্নান্দেজ।
গতকাল শুক্রবার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের একজন মুখপাত্র জানান, আর্জেন্টিনাকে পরিষ্কার জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ফকল্যান্ডবাসীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোনো আলোচনা হতে পারে না।
No comments