পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক খুব গুরুত্বপূর্ণ: পেন্টাগন
পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক খুব গুরুত্বপূর্ণ। ওই অঞ্চলের নিরাপত্তা রক্ষায় এবং পাকিস্তানের পরমাণু অস্ত্রের সম্ভাব্য বিস্তার রোধে দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রকে অবশ্যই কাজ করে যেতে হবে। গত বৃহস্পতিবার পেন্টাগনের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা এ কথা বলেন। এদিকে ২০১২ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তানে সেনাসংখ্যা বাড়ানো অব্যাহত রাখতে চায় পেন্টাগন।
অনেক মার্কিন আইনপ্রণেতার অভিযোগ, দেশের অভ্যন্তরে সন্ত্রাসীদের পাকড়াও করতে পাকিস্তান নিজ দায়িত্ব পালন করছে না। পাকিস্তানের জন্য মার্কিন সাহায্য হ্রাস করার জন্যও চাপ দেন তাঁরা।
জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যান অ্যাডমিরাল মাইক মুলেন বলেন, পরমাণু অস্ত্রসমৃদ্ধ গুরুত্বপূর্ণ দেশটির সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি ঘটানোর ঝুঁকি নিতে পারে না যুক্তরাষ্ট্র।
ওসামা বিন লাদেন হত্যা অভিযানে যাঁরা যুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করেছেন, পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা তাঁদের গ্রেপ্তার করেছেন—এ ধরনের খবরে যুক্তরাষ্ট্রে ক্ষোভ ও হতাশা বেড়ে যায়।
মাইক মুলেন বলেন, সহযোগিতা না বাড়ালে সাহায্য কমিয়ে দেওয়া হবে—এ ধরনের কোনো সতর্কবার্তা তিনি ইসলামাবাদে পৌঁছে দেননি। পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের প্রচেষ্টায় বেশ কয়েকবার পাকিস্তান সফর করেছেন মুলেন।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট গেটস বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান দুই দেশেরই একে অপরকে দরকার এবং এ জন্য যোগাযোগের পথ অবশ্যই খোলা রাখতে হবে।
রবার্ট গেটস বলেন, আফগান সীমান্তে এক লাখ ৪০ হাজার সেনা মোতায়েন করেছে পাকিস্তান। তারা দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তান ও সোয়াত উপত্যকায় জঙ্গিদের ধরার জন্য কাজ করছে। তিনি বলেন, পাকিস্তানি সেনাদের উপস্থিতি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে অনিশ্চয়তার সৃষ্টি করছে।
এদিকে ২০১২ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তানে সৈন্যসংখ্যা বাড়ানো অব্যাহত রাখতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রতি আহ্বান জানাবে মার্কিন বাহিনী। গতকাল শুক্রবার ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল পত্রিকার প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়।
এই সময়সীমার অর্থ হচ্ছে, আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সামনে রেখে প্রেসিডেন্ট ওবামা আফগানিস্তান থেকে বিপুল পরিমাণ সেনাসংখ্যা কমিয়ে আনার অঙ্গীকার করতে পারবেন। তবে সেনা কর্মকর্তারা ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে বলেছেন, তাঁদের প্রস্তাবের সঙ্গে নির্বাচনের সময়সূচির কোনো সম্পর্ক নেই।
অনেক মার্কিন আইনপ্রণেতার অভিযোগ, দেশের অভ্যন্তরে সন্ত্রাসীদের পাকড়াও করতে পাকিস্তান নিজ দায়িত্ব পালন করছে না। পাকিস্তানের জন্য মার্কিন সাহায্য হ্রাস করার জন্যও চাপ দেন তাঁরা।
জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যান অ্যাডমিরাল মাইক মুলেন বলেন, পরমাণু অস্ত্রসমৃদ্ধ গুরুত্বপূর্ণ দেশটির সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি ঘটানোর ঝুঁকি নিতে পারে না যুক্তরাষ্ট্র।
ওসামা বিন লাদেন হত্যা অভিযানে যাঁরা যুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করেছেন, পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা তাঁদের গ্রেপ্তার করেছেন—এ ধরনের খবরে যুক্তরাষ্ট্রে ক্ষোভ ও হতাশা বেড়ে যায়।
মাইক মুলেন বলেন, সহযোগিতা না বাড়ালে সাহায্য কমিয়ে দেওয়া হবে—এ ধরনের কোনো সতর্কবার্তা তিনি ইসলামাবাদে পৌঁছে দেননি। পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের প্রচেষ্টায় বেশ কয়েকবার পাকিস্তান সফর করেছেন মুলেন।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট গেটস বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান দুই দেশেরই একে অপরকে দরকার এবং এ জন্য যোগাযোগের পথ অবশ্যই খোলা রাখতে হবে।
রবার্ট গেটস বলেন, আফগান সীমান্তে এক লাখ ৪০ হাজার সেনা মোতায়েন করেছে পাকিস্তান। তারা দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তান ও সোয়াত উপত্যকায় জঙ্গিদের ধরার জন্য কাজ করছে। তিনি বলেন, পাকিস্তানি সেনাদের উপস্থিতি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে অনিশ্চয়তার সৃষ্টি করছে।
এদিকে ২০১২ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তানে সৈন্যসংখ্যা বাড়ানো অব্যাহত রাখতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রতি আহ্বান জানাবে মার্কিন বাহিনী। গতকাল শুক্রবার ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল পত্রিকার প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়।
এই সময়সীমার অর্থ হচ্ছে, আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সামনে রেখে প্রেসিডেন্ট ওবামা আফগানিস্তান থেকে বিপুল পরিমাণ সেনাসংখ্যা কমিয়ে আনার অঙ্গীকার করতে পারবেন। তবে সেনা কর্মকর্তারা ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে বলেছেন, তাঁদের প্রস্তাবের সঙ্গে নির্বাচনের সময়সূচির কোনো সম্পর্ক নেই।
No comments