কঙ্গোতে প্রতিদিন এগারো শতাধিক নারী ধর্ষিত হচ্ছে
গণপ্রজাতন্ত্রী কঙ্গোতে প্রতিদিন এগারো শতাধিক নারী ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। আমেরিকান জার্নাল অব পাবলিক হেলথ নামের এক মার্কিন সাময়িকীতে প্রকাশিত এক গবেষণা থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। এর আগে জাতিসংঘের এক গবেষণায় ধর্ষণের যে হার জানানো হয়েছে, তার চেয়ে বর্তমান হার ২৬ গুণ বেশি।
সাময়িকীতে জানানো হয়, আফ্রিকার যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ কঙ্গোতে ২০০৬ সাল থেকে ২০০৭—টানা এক বছর গবেষণাটি চালানো হয়। এ সময়ে ১৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সী চার লাখেরও বেশি নারী ধর্ষিত হয়। একই সময়ে জাতিসংঘের পক্ষ থেকেও একটি গবেষণা চালানো হয়। তাতে জানানো হয়, এ সংখ্যা ১৫ হাজার।
গবেষণার প্রধান লেখক অ্যামবার পিটারম্যান জানান, আগে প্রকাশিত জাতিসংঘের ওই জরিপে কঙ্গোতে যৌন সহিংসতার প্রকৃত সংখ্যা তুলে ধরা হয়নি। সম্প্রতি জরিপেও ধর্ষণের যে সংখ্যা প্রকাশ করা হয়েছে, তা-ও প্রকৃত সংখ্যার চেয়ে অনেক কম। কারণ, সামাজিক বাধা, লজ্জা ও ভয়ে অনেকেই ধর্ষণ ও যৌন নিপীড়নের কথা স্বীকার করে না। তা ছাড়া ১৫ বছরের নিচে ও ৪৯ বছরের বেশি নারীদের ক্ষেত্রে ঘটা এ ধরনের নির্যাতন জরিপে ধরা হয়নি।
মানবাধিকার-বিষয়ক সংস্থা হার্ভার্ড হিউম্যানিটারিয়ান ইনিশিয়েটিভের পরিচালক মিখায়েল ভ্যানরোয়েন বলেন, কঙ্গোতে ধর্ষণের ব্যাপকতা বর্তমানে বিশ্বব্যাপী চলা মানবিক সংকটেরই একটি বিভীষিকাময় রূপ।
সাময়িকীতে জানানো হয়, আফ্রিকার যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ কঙ্গোতে ২০০৬ সাল থেকে ২০০৭—টানা এক বছর গবেষণাটি চালানো হয়। এ সময়ে ১৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সী চার লাখেরও বেশি নারী ধর্ষিত হয়। একই সময়ে জাতিসংঘের পক্ষ থেকেও একটি গবেষণা চালানো হয়। তাতে জানানো হয়, এ সংখ্যা ১৫ হাজার।
গবেষণার প্রধান লেখক অ্যামবার পিটারম্যান জানান, আগে প্রকাশিত জাতিসংঘের ওই জরিপে কঙ্গোতে যৌন সহিংসতার প্রকৃত সংখ্যা তুলে ধরা হয়নি। সম্প্রতি জরিপেও ধর্ষণের যে সংখ্যা প্রকাশ করা হয়েছে, তা-ও প্রকৃত সংখ্যার চেয়ে অনেক কম। কারণ, সামাজিক বাধা, লজ্জা ও ভয়ে অনেকেই ধর্ষণ ও যৌন নিপীড়নের কথা স্বীকার করে না। তা ছাড়া ১৫ বছরের নিচে ও ৪৯ বছরের বেশি নারীদের ক্ষেত্রে ঘটা এ ধরনের নির্যাতন জরিপে ধরা হয়নি।
মানবাধিকার-বিষয়ক সংস্থা হার্ভার্ড হিউম্যানিটারিয়ান ইনিশিয়েটিভের পরিচালক মিখায়েল ভ্যানরোয়েন বলেন, কঙ্গোতে ধর্ষণের ব্যাপকতা বর্তমানে বিশ্বব্যাপী চলা মানবিক সংকটেরই একটি বিভীষিকাময় রূপ।
No comments