অর্থনৈতিক সংকটে জর্জরিত গ্রিসে মন্ত্রিসভায় রদবদল
চরম অর্থনৈতিক সংকট কাটাতে অর্থমন্ত্রীসহ বেশ কিছু পদে পরিবর্তন এনেছে ঋণে জর্জরিত ইউরোপীয় দেশ গ্রিস। নতুন অর্থমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইভানজেলোস ভেনিজেলোস। গতকাল প্রধানমন্ত্রী জর্জ পাপানদ্রু এই নিয়োগ চূড়ান্ত করেন।
দেশের চরম অর্থনৈতিক সংকট ঠিকভাবে মোকাবিলা করতে না পারা ও বিরোধী দলের সঙ্গে ঐকমত্যের সরকার গঠনে ব্যর্থতায় দলের মধ্যেই কঠোর সমালোচনার মধ্যে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। এর এক দিন পরই মন্ত্রিসভায় রদবদল আনেন তিনি। অর্থমন্ত্রী জর্জ পাপাকনস্তানতিনুকে দেওয়া হয়েছে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব।
গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আর্থিক সেবাপ্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওর ঋণ পরিশোধের সক্ষমতার মানে গ্রিসের স্থান বিশ্বের সর্বনিম্ন (সিসিসি) বলে উল্লেখ করে।
আগামীকাল রোববার গ্রিসে আস্থা ভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। অর্থনৈতিক মন্দা কাটাতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (্আইএমএফ) কাছ থেকে সহায়তা প্যাকেজ পেতে গ্রিসকে দুই হাজার ৮০০ কোটি ইউরো খরচ কমাতে বলা হয়। সরকার বিভিন্ন খাতে সংস্কারের মাধ্যমে খরচ কমাতে চাইলেও জনগণ এর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। এই সংস্কারের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে বিক্ষোভ-ধর্মঘট অব্যাহত রয়েছে। ইইউ ও আইএমএফের সহায়তা প্যাকেজের আওতায় আগামী জুলাইয়ে গ্রিসের এক হাজার ২০০ কোটি ইউরো পাওয়ার কথা।
নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে স্তাভরোস ল্যামব্রিনিদিসকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। উপপ্রতিরক্ষামন্ত্রী প্যানোস বেগলিতিসকে পূর্ণমন্ত্রী করা হয়েছে। সাবেক অর্থমন্ত্রী দিমিত্রিস দ্রোউতসাস এবং পরিবেশমন্ত্রী তিনা বিরবিলকে দল থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী পাপানদ্রু গত বৃহস্পতিবার দেশের বর্তমান পরিস্থিতির উন্নয়নে ‘লড়াই চালিয়ে যাওয়ার’ ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, ‘এর আগেও আমরা অনেক বড় সংকট সাফল্যের সঙ্গে মোকাবিলা করেছি। বর্তমান অর্থনৈতিক সংকটও কাটিয়ে উঠব। এই লড়াইয়ে আমাদের জিততে হবে জনগণ ও আগামী প্রজন্মের জন্য।’
গ্রিসের প্রেসিডেন্ট কারোলোস পাপুলিয়াস দেশের অর্থনৈতিক সংকটকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি না করার জন্য রাজনীতিবিদদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি গ্রিসের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করবেন। ইউরোপ থেকে গ্রিসের ঋণের প্রায় ৫৫ শতাংশই দুই দেশের ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে নেওয়া।
ইইউর অর্থনীতিবিষয়ক শীর্ষ কর্মকর্তা ওলি রেন বলেন, সহায়তা প্যাকেজের অংশ হিসেবে আগামী মাসে গ্রিস পরবর্তী প্যাকেজ পাবে।
দেশের চরম অর্থনৈতিক সংকট ঠিকভাবে মোকাবিলা করতে না পারা ও বিরোধী দলের সঙ্গে ঐকমত্যের সরকার গঠনে ব্যর্থতায় দলের মধ্যেই কঠোর সমালোচনার মধ্যে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। এর এক দিন পরই মন্ত্রিসভায় রদবদল আনেন তিনি। অর্থমন্ত্রী জর্জ পাপাকনস্তানতিনুকে দেওয়া হয়েছে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব।
গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আর্থিক সেবাপ্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওর ঋণ পরিশোধের সক্ষমতার মানে গ্রিসের স্থান বিশ্বের সর্বনিম্ন (সিসিসি) বলে উল্লেখ করে।
আগামীকাল রোববার গ্রিসে আস্থা ভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। অর্থনৈতিক মন্দা কাটাতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (্আইএমএফ) কাছ থেকে সহায়তা প্যাকেজ পেতে গ্রিসকে দুই হাজার ৮০০ কোটি ইউরো খরচ কমাতে বলা হয়। সরকার বিভিন্ন খাতে সংস্কারের মাধ্যমে খরচ কমাতে চাইলেও জনগণ এর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। এই সংস্কারের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে বিক্ষোভ-ধর্মঘট অব্যাহত রয়েছে। ইইউ ও আইএমএফের সহায়তা প্যাকেজের আওতায় আগামী জুলাইয়ে গ্রিসের এক হাজার ২০০ কোটি ইউরো পাওয়ার কথা।
নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে স্তাভরোস ল্যামব্রিনিদিসকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। উপপ্রতিরক্ষামন্ত্রী প্যানোস বেগলিতিসকে পূর্ণমন্ত্রী করা হয়েছে। সাবেক অর্থমন্ত্রী দিমিত্রিস দ্রোউতসাস এবং পরিবেশমন্ত্রী তিনা বিরবিলকে দল থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী পাপানদ্রু গত বৃহস্পতিবার দেশের বর্তমান পরিস্থিতির উন্নয়নে ‘লড়াই চালিয়ে যাওয়ার’ ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, ‘এর আগেও আমরা অনেক বড় সংকট সাফল্যের সঙ্গে মোকাবিলা করেছি। বর্তমান অর্থনৈতিক সংকটও কাটিয়ে উঠব। এই লড়াইয়ে আমাদের জিততে হবে জনগণ ও আগামী প্রজন্মের জন্য।’
গ্রিসের প্রেসিডেন্ট কারোলোস পাপুলিয়াস দেশের অর্থনৈতিক সংকটকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি না করার জন্য রাজনীতিবিদদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি গ্রিসের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করবেন। ইউরোপ থেকে গ্রিসের ঋণের প্রায় ৫৫ শতাংশই দুই দেশের ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে নেওয়া।
ইইউর অর্থনীতিবিষয়ক শীর্ষ কর্মকর্তা ওলি রেন বলেন, সহায়তা প্যাকেজের অংশ হিসেবে আগামী মাসে গ্রিস পরবর্তী প্যাকেজ পাবে।
No comments