যুক্তরাজ্যের সম্ভাব্য ফার্স্ট লেডি
ব্রিটেনে পার্লামেন্ট নির্বাচনে আজ ভোট গ্রহণ করা হচ্ছে। গর্ডন ব্রাউন, ডেভিড ক্যামেরন ও নিক ক্লেগের মধ্যে যিনিই প্রধানমন্ত্রী হোন, তাঁর কাঁধে চাপবে সীমাহীন দায়িত্বের বোঝা। পাশাপাশি নিজেকে প্র্রধানমন্ত্রীর যোগ্য স্ত্রী হিসেবে প্রমাণ করতে ‘ফার্স্ট লেডি’কেও যথেষ্ট চাপে পড়তে হবে।
ফার্স্ট লেডি বলে সরকারিভাবে কোনো পদবি নেই। প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী হিসেবে তাঁর কোনো আনুষ্ঠানিক দায়িত্বও নেই। তার পরও সাধারণ মানুষের কাছে ফার্স্ট লেডি যেন একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ। সে কারণেই বিশ্ববাসীর আলোচনায় নিজেকে অনন্য হিসেবে ধরে রাখতে প্রধানমন্ত্রীর জীবনসঙ্গীদের (স্বামী অথবা স্ত্রী) চাপে থাকতে হয়। প্রধানমন্ত্রীর জীবনসঙ্গীর ভূমিকা প্রসঙ্গে সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী মার্গারেট থ্যাচারের স্বামী জোভিয়াল ডেনিস থ্যাচার বলেন, সশরীরে উপস্থিত না থেকেও প্রধানমন্ত্রীর পাশে সব সময় ফার্স্ট লেডিকে নিজের অস্তিত্ব ধরে রাখতে হবে।
লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ চার্লি বেকেট বলেছেন, ফার্স্ট লেডি হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রীর কী করণীয়, তা তাঁকেই ঠিক করতে হবে। তিনি বলেন, মজার ব্যাপার হলো, এই যুগেও স্ত্রীদের গুরুত্বপূর্ণ পদের সহায়ক অবলম্বন হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউনের স্ত্রী সারাহ ব্রাউন ইতিমধ্যে ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের খুঁটিনাটি আয়ত্ত করেছেন। বিভিন্ন সেবামূলক কাজে জড়িত থাকার সুবাদে ইতিমধ্যে তিনি যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। সামাজিক ওয়েবসাইট টুইটারে তাঁর ১০ লক্ষাধিক ভক্ত রয়েছে।
সারাহ ব্রাউনের তুলনায় জনপ্রিয়তার দৌড়ে যথেষ্ট পিছিয়ে রয়েছেন ক্যামেরনের স্ত্রী সামান্থা ক্যামেরন এবং নিক ক্লেগের স্ত্রী মিরিয়াম গনজালেস দ্রুয়ান্তেজ। শুরুতে সামান্থা ব্রিটিশদের কাছে তেমন পরিচিত মুখ ছিলেন না। তবে সাড়ে চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়েও স্বামীর নির্বাচনী প্রচারণায় যোগ দিয়ে দ্রুত আলোচনায় উঠে আসেন তিনি।
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ চার্লি বেকেট বলেন, প্রচারণার শুরুতে রক্ষণশীলেরা যথাযথভাবেই সামান্থাকে ব্যবহার করতে পেরেছেন। তিনি বলেন, সামান্থার চরিত্র বিশ্লেষণে মনে হয়, নিশ্চিতভাবেই তিনি আলোচনায় থাকার বিষয়টি উপভোগ করেন না।
সামান্থা বর্তমানে ব্রিটেনের বিলাসবহুল প্রকাশনা সংস্থা স্মিথসনের পরিচালক হিসেবে কর্মরত। ধারণা করা হচ্ছে, ক্যামেরন প্রধানমন্ত্রী হলেও তিনি চাকরি ছাড়বেন না।
তবে সামান্থা বলেছেন, তিনি যত দূর পারবেন স্বামীকে সহায়তা করবেন।
অন্যদিকে নিক ক্লেগের স্পেনিশ বংশোদ্ভূত স্ত্রী গনজালেস একেবারেই অপরিচিত মুখ। পেশায় আইনজীবী। গনজালেসের উপার্জন তাঁর স্বামীর চেয়ে অনেক বেশি। স্বামীর চেয়ে তাঁর ব্যস্ততাও কম নয়। নির্বাচনী প্রচারণায় তিনি গত সপ্তাহান্তে মাত্র একবার গিয়েছিলেন। নিক ক্লেগ বলেছেন, তাঁর স্ত্রী কী নিয়ে ব্যস্ত থাকবেন, সেটা তাঁর ব্যক্তিগত বিষয়।
তবে বেকেট বলেন, ফার্স্ট লেডির দায়িত্ব পালন হচ্ছে পৃথিবীর কঠিনতম ‘রাজনৈতিক চাকরি’।
ফার্স্ট লেডি বলে সরকারিভাবে কোনো পদবি নেই। প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী হিসেবে তাঁর কোনো আনুষ্ঠানিক দায়িত্বও নেই। তার পরও সাধারণ মানুষের কাছে ফার্স্ট লেডি যেন একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ। সে কারণেই বিশ্ববাসীর আলোচনায় নিজেকে অনন্য হিসেবে ধরে রাখতে প্রধানমন্ত্রীর জীবনসঙ্গীদের (স্বামী অথবা স্ত্রী) চাপে থাকতে হয়। প্রধানমন্ত্রীর জীবনসঙ্গীর ভূমিকা প্রসঙ্গে সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী মার্গারেট থ্যাচারের স্বামী জোভিয়াল ডেনিস থ্যাচার বলেন, সশরীরে উপস্থিত না থেকেও প্রধানমন্ত্রীর পাশে সব সময় ফার্স্ট লেডিকে নিজের অস্তিত্ব ধরে রাখতে হবে।
লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ চার্লি বেকেট বলেছেন, ফার্স্ট লেডি হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রীর কী করণীয়, তা তাঁকেই ঠিক করতে হবে। তিনি বলেন, মজার ব্যাপার হলো, এই যুগেও স্ত্রীদের গুরুত্বপূর্ণ পদের সহায়ক অবলম্বন হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউনের স্ত্রী সারাহ ব্রাউন ইতিমধ্যে ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের খুঁটিনাটি আয়ত্ত করেছেন। বিভিন্ন সেবামূলক কাজে জড়িত থাকার সুবাদে ইতিমধ্যে তিনি যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। সামাজিক ওয়েবসাইট টুইটারে তাঁর ১০ লক্ষাধিক ভক্ত রয়েছে।
সারাহ ব্রাউনের তুলনায় জনপ্রিয়তার দৌড়ে যথেষ্ট পিছিয়ে রয়েছেন ক্যামেরনের স্ত্রী সামান্থা ক্যামেরন এবং নিক ক্লেগের স্ত্রী মিরিয়াম গনজালেস দ্রুয়ান্তেজ। শুরুতে সামান্থা ব্রিটিশদের কাছে তেমন পরিচিত মুখ ছিলেন না। তবে সাড়ে চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়েও স্বামীর নির্বাচনী প্রচারণায় যোগ দিয়ে দ্রুত আলোচনায় উঠে আসেন তিনি।
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ চার্লি বেকেট বলেন, প্রচারণার শুরুতে রক্ষণশীলেরা যথাযথভাবেই সামান্থাকে ব্যবহার করতে পেরেছেন। তিনি বলেন, সামান্থার চরিত্র বিশ্লেষণে মনে হয়, নিশ্চিতভাবেই তিনি আলোচনায় থাকার বিষয়টি উপভোগ করেন না।
সামান্থা বর্তমানে ব্রিটেনের বিলাসবহুল প্রকাশনা সংস্থা স্মিথসনের পরিচালক হিসেবে কর্মরত। ধারণা করা হচ্ছে, ক্যামেরন প্রধানমন্ত্রী হলেও তিনি চাকরি ছাড়বেন না।
তবে সামান্থা বলেছেন, তিনি যত দূর পারবেন স্বামীকে সহায়তা করবেন।
অন্যদিকে নিক ক্লেগের স্পেনিশ বংশোদ্ভূত স্ত্রী গনজালেস একেবারেই অপরিচিত মুখ। পেশায় আইনজীবী। গনজালেসের উপার্জন তাঁর স্বামীর চেয়ে অনেক বেশি। স্বামীর চেয়ে তাঁর ব্যস্ততাও কম নয়। নির্বাচনী প্রচারণায় তিনি গত সপ্তাহান্তে মাত্র একবার গিয়েছিলেন। নিক ক্লেগ বলেছেন, তাঁর স্ত্রী কী নিয়ে ব্যস্ত থাকবেন, সেটা তাঁর ব্যক্তিগত বিষয়।
তবে বেকেট বলেন, ফার্স্ট লেডির দায়িত্ব পালন হচ্ছে পৃথিবীর কঠিনতম ‘রাজনৈতিক চাকরি’।
No comments