ক্ষণিকের উদ্বেগ উড়িয়ে বার্সার বড় জয়
৩৯ থেকে ৬৩—এই ২৪টি মিনিট ভীষণই দুশ্চিন্তায় কেটেছে বার্সেলোনার। নিজেদের মাঠে ম্যাচ, লিওনেল মেসির গোলে ১৭ মিনিটেই তারা এগিয়ে যায়, তার পরও কেন এই দুশ্চিন্তা? কারণ ৩৯ মিনিটে মার্টিনেজের গোলে সমতা এনে ফেলেছিল টেনেরিফে। তার পর তারা খেলতে লাগল ঠিক ইন্টার মিলানের মতো। মেসিকে জোনাল মার্কিংয়ে রেখে বার্সেলোনাকে চুল পরিমাণ জায়গাও ছাড়তে চায়নি অবনমন এলাকায় থাকা দলটি। কিন্তু ৬৩ মিনিটে গোল করে বার্সার এই গুমোট ভাবটা কাটিয়ে দিলেন বোজান কিরকিচ। শেষে তো পেদ্রো এবং মেসির দ্বিতীয় গোল মিলে সেই বড় জয়ই পেল বার্সেলোনা। টেনেরিফেকে উড়িয়ে দিল ৪-১ ব্যবধানে।
ছোট কিংবা বড়, যেমনই হোক, মৌসুমের শেষ প্রান্তে এসে জয়টাই আসল। কাঙ্ক্ষিত সেই জয়টা এমন বড় ব্যবধানে এসেছে বলে খুব খুশি বার্সেলোনার কোচ পেপ গার্দিওলা, ‘আবহাওয়া এবং সূচি, দুই দিক দিয়েই আজকের (পরশু) রাতটি খুব কঠিন ছিল। আমরা আমাদের সর্বস্ব উজাড় করে দিয়েছি এবং বড় জয় পেয়েছি। খুব ভালো লাগছে।’ টেনেরিফের কৌশলের সঙ্গে বৃষ্টি মিলেই রাতটা বার্সার জন্য কঠিন হয়ে উঠেছিল।
৩৬ ম্যাচে ৯৩ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা। স্প্যানিশ শিরোপার দিকে আরও এক পা এগিয়ে গেল গার্দিওলার দল। কাল রাতে মায়োর্কার বিপক্ষে রিয়াল জিতে থাকলেও দুই দলের পয়েন্ট ব্যবধান থাকবে এক। সুতরাং জয়টা গার্দিওলার জন্য আনন্দের কারণ তো হবেই।
চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে ইন্টার মিলান বার্সাকে আটকাতে যেমন কৌশল নিয়েছিল, টেনেরিফেও পরশু সে রকমই খেলার চেষ্টা করেছে। বিশেষ করে গোলটি শোধ করে দেওয়ার পর। বার্সা যাতে তাদের স্বাভাবিক পাসিং ফুটবলটা খেলতে না পারে এ জন্য মাঝমাঠে বার্সাকে কোনো জায়গাই তারা ছাড়তে চায়নি।
টেনেরিফের এই খেলার মধ্যেই দলকে ২-১-এ এগিয়ে দেন কিরকিচ। ওই গোলেই আসলে ভেসে যায় টেনেরিফের প্রতিরোধ দেয়াল। এর পর জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচের বদলি হিসেবে নামা পেদ্রো ৭৭ মিনিটে ব্যবধান বাড়ান। মেসি মৌসুমে তাঁর গোল টালিটা ৪৪-এ নিয়ে যান ইনজুরি সময়ে।
শিরোপা জয়ের দিকে এগিয়ে যাওয়ার পথে লা লিগার একটি রেকর্ড গড়েছে বার্সেলোনা। লা লিগায় সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে থাকার রেকর্ডটা হলো তাদের। ১৯৯৬-৯৭ মৌসুমে ফ্যাবিও ক্যাপেলোর রিয়াল মাদ্রিদ সর্বোচ্চ ৯২ পয়েন্ট তুলেছিল। দুই ম্যাচ হাতে রেখেই সেটা টপকে গেল গার্দিওলার বার্সা।
তবে এসব রেকর্ড-টেকর্ডে নয়, বার্সেলোনার চোখ আসলে শিরোপায়। গার্দিওলা বলেছেন, ‘চ্যাম্পিয়ন হতে হলে আমাদের সেভিয়ার বিপক্ষে জিততে হবে। আমরা এখন এটা নিয়েই ভাবছি।
ছোট কিংবা বড়, যেমনই হোক, মৌসুমের শেষ প্রান্তে এসে জয়টাই আসল। কাঙ্ক্ষিত সেই জয়টা এমন বড় ব্যবধানে এসেছে বলে খুব খুশি বার্সেলোনার কোচ পেপ গার্দিওলা, ‘আবহাওয়া এবং সূচি, দুই দিক দিয়েই আজকের (পরশু) রাতটি খুব কঠিন ছিল। আমরা আমাদের সর্বস্ব উজাড় করে দিয়েছি এবং বড় জয় পেয়েছি। খুব ভালো লাগছে।’ টেনেরিফের কৌশলের সঙ্গে বৃষ্টি মিলেই রাতটা বার্সার জন্য কঠিন হয়ে উঠেছিল।
৩৬ ম্যাচে ৯৩ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা। স্প্যানিশ শিরোপার দিকে আরও এক পা এগিয়ে গেল গার্দিওলার দল। কাল রাতে মায়োর্কার বিপক্ষে রিয়াল জিতে থাকলেও দুই দলের পয়েন্ট ব্যবধান থাকবে এক। সুতরাং জয়টা গার্দিওলার জন্য আনন্দের কারণ তো হবেই।
চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে ইন্টার মিলান বার্সাকে আটকাতে যেমন কৌশল নিয়েছিল, টেনেরিফেও পরশু সে রকমই খেলার চেষ্টা করেছে। বিশেষ করে গোলটি শোধ করে দেওয়ার পর। বার্সা যাতে তাদের স্বাভাবিক পাসিং ফুটবলটা খেলতে না পারে এ জন্য মাঝমাঠে বার্সাকে কোনো জায়গাই তারা ছাড়তে চায়নি।
টেনেরিফের এই খেলার মধ্যেই দলকে ২-১-এ এগিয়ে দেন কিরকিচ। ওই গোলেই আসলে ভেসে যায় টেনেরিফের প্রতিরোধ দেয়াল। এর পর জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচের বদলি হিসেবে নামা পেদ্রো ৭৭ মিনিটে ব্যবধান বাড়ান। মেসি মৌসুমে তাঁর গোল টালিটা ৪৪-এ নিয়ে যান ইনজুরি সময়ে।
শিরোপা জয়ের দিকে এগিয়ে যাওয়ার পথে লা লিগার একটি রেকর্ড গড়েছে বার্সেলোনা। লা লিগায় সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে থাকার রেকর্ডটা হলো তাদের। ১৯৯৬-৯৭ মৌসুমে ফ্যাবিও ক্যাপেলোর রিয়াল মাদ্রিদ সর্বোচ্চ ৯২ পয়েন্ট তুলেছিল। দুই ম্যাচ হাতে রেখেই সেটা টপকে গেল গার্দিওলার বার্সা।
তবে এসব রেকর্ড-টেকর্ডে নয়, বার্সেলোনার চোখ আসলে শিরোপায়। গার্দিওলা বলেছেন, ‘চ্যাম্পিয়ন হতে হলে আমাদের সেভিয়ার বিপক্ষে জিততে হবে। আমরা এখন এটা নিয়েই ভাবছি।
No comments