একেই বলে অদম্য আগ্রহ
অদম্য আগ্রহ থাকলে বিশ্বে কোনো কিছুই অসম্ভব নয়। আরেকবার তা প্রমাণ করতে চাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের শেইলা র্যাডজিউইক। দুই হাত ছাড়াই তায়কোয়ান্দো খেলার সর্বোচ্চ খেতাব ‘ব্লাক বেল্ট’ পেতে চান তিনি। ৩২ বছর বয়সী এই নারী জন্ম থেকেই শারীরিক বিকলাঙ্গ।
বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের খবর হলো, র্যাডজিউইক আগামী মাসেই তায়কোয়ান্দো পরীক্ষায় নামছেন। নিউইয়র্কের ব্রুস ম্যাককোরি মার্শাল আর্টস ইনস্টিটিউটে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তিনি ওই ইনস্টিটিউটে তিন বছর ধরে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। র্যাডজিউইকের শারীরিক সীমাবদ্ধতার বিষয়টি মাথায় রেখেই প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
ম্যাসাচুসেটসের সালেম শহরে থাকেন র্যাডজিউইক। গৃহনির্যাতনের শিকার লোকজনের পক্ষে কাজ করছেন তিনি। তিনি বলেন, শারীরিক অক্ষমতার কাছে তিনি কখনোই পরাজিত হননি। পঙ্গুত্ব তাঁকে থামাতে পারেনি।
র্যাডজিউইক বলেন, ‘আমি বেড়ে উঠেছি এ কথা জেনে যে অসম্ভব কখনোই দীর্ঘমেয়াদের জন্য নয়।’ দুটো হাত না থাকায় আমার গুরুজনেরা কখনোই বলেননি যে আমি পারব না। সব সময় তাঁরা বলেন, আমি পারব।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রশিক্ষকেরা সব সময় আমার দক্ষতা আমার কাছে তুলে ধরেন। খেলার যে জায়গায় আমার সমস্যা হয় সেখানেই তাঁরা ধরিয়ে দেন। পরবর্তীকালে আমি সে জায়গাতে পরিবর্তন আনি।’
র্যাডজিউইকের প্রশিক্ষক ম্যাককোরি বলেন, তিনি কখনোই র্যাডজিউইকের মতো শিষ্য দেখেননি। দুই হাত না থাকা সত্ত্বেও তিনি নানচাক (আত্মরক্ষার উপায়) করতে পারেন এবং লাথি মেরে বোর্ড ভেঙে ফেলতে পারেন। তিনি বলেন, ‘র্যাডজিউইক আমার জন্য খুবই উদ্বুদ্ধকারী একজন মানুষ। তাঁর বেলায় কোনো অজুহাত নেই।’
বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের খবর হলো, র্যাডজিউইক আগামী মাসেই তায়কোয়ান্দো পরীক্ষায় নামছেন। নিউইয়র্কের ব্রুস ম্যাককোরি মার্শাল আর্টস ইনস্টিটিউটে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তিনি ওই ইনস্টিটিউটে তিন বছর ধরে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। র্যাডজিউইকের শারীরিক সীমাবদ্ধতার বিষয়টি মাথায় রেখেই প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
ম্যাসাচুসেটসের সালেম শহরে থাকেন র্যাডজিউইক। গৃহনির্যাতনের শিকার লোকজনের পক্ষে কাজ করছেন তিনি। তিনি বলেন, শারীরিক অক্ষমতার কাছে তিনি কখনোই পরাজিত হননি। পঙ্গুত্ব তাঁকে থামাতে পারেনি।
র্যাডজিউইক বলেন, ‘আমি বেড়ে উঠেছি এ কথা জেনে যে অসম্ভব কখনোই দীর্ঘমেয়াদের জন্য নয়।’ দুটো হাত না থাকায় আমার গুরুজনেরা কখনোই বলেননি যে আমি পারব না। সব সময় তাঁরা বলেন, আমি পারব।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রশিক্ষকেরা সব সময় আমার দক্ষতা আমার কাছে তুলে ধরেন। খেলার যে জায়গায় আমার সমস্যা হয় সেখানেই তাঁরা ধরিয়ে দেন। পরবর্তীকালে আমি সে জায়গাতে পরিবর্তন আনি।’
র্যাডজিউইকের প্রশিক্ষক ম্যাককোরি বলেন, তিনি কখনোই র্যাডজিউইকের মতো শিষ্য দেখেননি। দুই হাত না থাকা সত্ত্বেও তিনি নানচাক (আত্মরক্ষার উপায়) করতে পারেন এবং লাথি মেরে বোর্ড ভেঙে ফেলতে পারেন। তিনি বলেন, ‘র্যাডজিউইক আমার জন্য খুবই উদ্বুদ্ধকারী একজন মানুষ। তাঁর বেলায় কোনো অজুহাত নেই।’
No comments