রাশিয়ায় কুচকাওয়াজে প্রথম অংশ নিলেন ন্যাটো সেনারা
বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিজয় উপলক্ষে রাশিয়ায় আয়োজিত বার্ষিক কুচকাওয়াজে এই প্রথম ন্যাটোভুক্ত চারটি দেশের সেনারা অংশ নিয়েছেন। গতকাল রোববার মস্কোর রেড স্কয়ারে রাশিয়ার সেনাদের পাশাপাশি যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, পোল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্রের সেনারা কুচকাওয়াজ করেন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বিজয়ের ৬৫তম বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রায় দুই ডজন বিশ্বনেতা উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন জার্মান চ্যান্সেলর এঙ্গেলা মেরকেলও। কুচকাওয়াজে রাশিয়ার ১০ হাজার সেনাসদস্যের পাশাপাশি বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র, ট্যাংক ইত্যাদি সমরাস্ত্র প্রদর্শন করা হয়। ১২৭টি বিমানের ‘ফ্লাইপাস্ট’ও অনুষ্ঠিত হয়।
মস্কো থেকে বিবিসির প্রতিবেদক রিচার্ড গ্যালপিন বলেন, সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর এটাই ছিল রাশিয়ার সবচেয়ে বড় সমরাস্ত্র মহড়া।
অনুষ্ঠানে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ বলেন, ‘দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শিক্ষা আমাদের সংহতি প্রকাশের তাগিদ দিচ্ছে। শান্তি এখনো স্থায়ী হয়নি এবং আমাদের মনে রাখা উচিত, যুদ্ধ হঠাৎ করেই শুরু হয় না ... একমাত্র সবাই মিলে কাজ করার মাধ্যমেই আমরা আধুনিক হুমকিগুলো মোকাবিলা করতে পারব।’
ফ্রান্সের নরম্যানডি-নিমেন স্কোয়াড্রন, যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় ব্যাটালিয়নের একদল সেনা, পোল্যান্ডের সামরিক বাহিনীর ৭৫ জন সদস্য এবং যুক্তরাজ্যের ৭৬ জন সেনাসদস্য এ কুচকাওয়াজে অংশ নেন।
পশ্চিমা মিত্ররা নাৎসি বাহিনীর পরাজয় বরণ দিবস ‘ইউরোপিয়ান ভিক্টরি ডে’ উদ্যাপন করে প্রতিবছরের ৮ মে। তবে রাশিয়া তা এক দিন পর উদ্যাপন করে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বিজয়ের ৬৫তম বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রায় দুই ডজন বিশ্বনেতা উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন জার্মান চ্যান্সেলর এঙ্গেলা মেরকেলও। কুচকাওয়াজে রাশিয়ার ১০ হাজার সেনাসদস্যের পাশাপাশি বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র, ট্যাংক ইত্যাদি সমরাস্ত্র প্রদর্শন করা হয়। ১২৭টি বিমানের ‘ফ্লাইপাস্ট’ও অনুষ্ঠিত হয়।
মস্কো থেকে বিবিসির প্রতিবেদক রিচার্ড গ্যালপিন বলেন, সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর এটাই ছিল রাশিয়ার সবচেয়ে বড় সমরাস্ত্র মহড়া।
অনুষ্ঠানে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ বলেন, ‘দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শিক্ষা আমাদের সংহতি প্রকাশের তাগিদ দিচ্ছে। শান্তি এখনো স্থায়ী হয়নি এবং আমাদের মনে রাখা উচিত, যুদ্ধ হঠাৎ করেই শুরু হয় না ... একমাত্র সবাই মিলে কাজ করার মাধ্যমেই আমরা আধুনিক হুমকিগুলো মোকাবিলা করতে পারব।’
ফ্রান্সের নরম্যানডি-নিমেন স্কোয়াড্রন, যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় ব্যাটালিয়নের একদল সেনা, পোল্যান্ডের সামরিক বাহিনীর ৭৫ জন সদস্য এবং যুক্তরাজ্যের ৭৬ জন সেনাসদস্য এ কুচকাওয়াজে অংশ নেন।
পশ্চিমা মিত্ররা নাৎসি বাহিনীর পরাজয় বরণ দিবস ‘ইউরোপিয়ান ভিক্টরি ডে’ উদ্যাপন করে প্রতিবছরের ৮ মে। তবে রাশিয়া তা এক দিন পর উদ্যাপন করে।
No comments