ভারতের পানি সম্পদমন্ত্রীর দাবি-আন্তনদী-সংযোগ প্রকল্পে আন্তর্জাতিক নদী থাকবে না
ভারত বিতর্কিত আন্তনদী-সংযোগ প্রকল্পে আন্তর্জাতিক কোনো নদী অন্তর্ভুক্ত করবে না। গতকাল সোমবার নয়াদিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে ভারতের পানিসম্পদমন্ত্রী পবন কুমার বানসাল এ কথা বলেন। পানিসম্পদ সপ্তাহ উপলক্ষে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সম্প্রতি ভারতের সুপ্রিম কোর্ট এক আদেশে কেন্দ্রীয় সরকারকে আন্তনদী-সংযোগ প্রকল্প নতুন করে বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়েছেন। এরপর বাংলাদেশসহ ভারতের বিভিন্ন প্রতিবেশী দেশে উদ্বেগ দেখা দেয়।
ভারতের পানিসম্পদমন্ত্রী বলেন, অতীতে অনুমোদিত পাঁচটি আঞ্চলিক নদী প্রকল্পকে জাতীয় প্রকল্পের আওতায় আনা হবে। এর কোনোটিই আন্তর্জাতিক নদী নয়। তবে নতুন এ প্রকল্পেরও বিরোধিতা করছেন বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার পরিবেশবাদীরা।
প্রতিবেশী দেশের উদ্বেগ প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন করা হলে পবন কুমার বানসাল বলেন, প্রতিবেশী দেশের উদ্বেগের বিষয়টি তিনি প্রতিবেদনে জেনেছেন। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো দেশ এ বিষয়ে ভারত সরকারকে কিছু জানায়নি। নতুন আন্তনদী-সংযোগ প্রকল্পে কোনো আন্তর্জাতিক নদী না থাকায় প্রতিবেশীদের উদ্বেগের কোনো কারণ নেই।
২০০২ সালে বিজিপি (ভারতীয় জনতা পার্টি) সরকারে থাকার সময় জাতীয় নদী-সংযোগ প্রকল্পের প্রস্তাব দিয়েছিল। ভারতের যে অঞ্চলে পানি বেশি, সেখান থেকে খরাপ্রবণ এলাকায় পানি নিতে এ প্রকল্পের ঘোষণা দেওয়া হয়। মোট ৩০টি নদী ওই প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এর মধ্যে ব্রহ্মপুত্র ও কোশির মতো আন্তর্জাতিক নদীও ছিল। প্রায় ১০ লাখ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে ভারতের কয়েকটি রাজ্যের বিরোধিতার কারণে প্রকল্পটি শুরু করা যায়নি।
ওই সময় ৩০টি নদীকে প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করা হলেও এখন আপাতত পাঁচটি নদী প্রকল্পের কাজ হবে। এ প্রকল্পগুলো হলো মধ্য ও উত্তর প্রদেশের মধ্যবর্তী কেন-বেতয়া নদী প্রকল্প, মধ্য ও পশ্চিম ভারতের মধ্যবর্তী পার, তাপি নর্মদা এবং দাওয়ান, গঙ্গা ও পিঞ্জল প্রকল্প।
তবে ভারতের পানিসম্পদমন্ত্রী জানান, সংশ্লিষ্ট রাজ্য মেনে নিলেই নতুন এ প্রকল্পের কাজ শুরু হবে।
ভারতের পানিসম্পদমন্ত্রী বলেন, অতীতে অনুমোদিত পাঁচটি আঞ্চলিক নদী প্রকল্পকে জাতীয় প্রকল্পের আওতায় আনা হবে। এর কোনোটিই আন্তর্জাতিক নদী নয়। তবে নতুন এ প্রকল্পেরও বিরোধিতা করছেন বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার পরিবেশবাদীরা।
প্রতিবেশী দেশের উদ্বেগ প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন করা হলে পবন কুমার বানসাল বলেন, প্রতিবেশী দেশের উদ্বেগের বিষয়টি তিনি প্রতিবেদনে জেনেছেন। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো দেশ এ বিষয়ে ভারত সরকারকে কিছু জানায়নি। নতুন আন্তনদী-সংযোগ প্রকল্পে কোনো আন্তর্জাতিক নদী না থাকায় প্রতিবেশীদের উদ্বেগের কোনো কারণ নেই।
২০০২ সালে বিজিপি (ভারতীয় জনতা পার্টি) সরকারে থাকার সময় জাতীয় নদী-সংযোগ প্রকল্পের প্রস্তাব দিয়েছিল। ভারতের যে অঞ্চলে পানি বেশি, সেখান থেকে খরাপ্রবণ এলাকায় পানি নিতে এ প্রকল্পের ঘোষণা দেওয়া হয়। মোট ৩০টি নদী ওই প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এর মধ্যে ব্রহ্মপুত্র ও কোশির মতো আন্তর্জাতিক নদীও ছিল। প্রায় ১০ লাখ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে ভারতের কয়েকটি রাজ্যের বিরোধিতার কারণে প্রকল্পটি শুরু করা যায়নি।
ওই সময় ৩০টি নদীকে প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করা হলেও এখন আপাতত পাঁচটি নদী প্রকল্পের কাজ হবে। এ প্রকল্পগুলো হলো মধ্য ও উত্তর প্রদেশের মধ্যবর্তী কেন-বেতয়া নদী প্রকল্প, মধ্য ও পশ্চিম ভারতের মধ্যবর্তী পার, তাপি নর্মদা এবং দাওয়ান, গঙ্গা ও পিঞ্জল প্রকল্প।
তবে ভারতের পানিসম্পদমন্ত্রী জানান, সংশ্লিষ্ট রাজ্য মেনে নিলেই নতুন এ প্রকল্পের কাজ শুরু হবে।
No comments