বিএনপির প্রশ্ন-নতুন ছয় ব্যাংক মালিকের টাকার উৎস কী
নতুন ব্যাংকগুলোর মালিকদের টাকার উৎস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশের অর্থনীতি ভালো নয়। এ রকম অবস্থায় ক্ষমতাসীন দল ও জোটের শরিকদের খুশি করতে সরকার ছয়টি ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছে।
সরকারি দল ও জোটের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা ব্যাংক খোলার অনুমতি পেয়েছেন। একটি ব্যাংক স্থাপনের জন্য ৪০০ কোটি টাকা জামানত দিতে হয়। অনুমোদন লাভকারী ব্যক্তিরা তিন বছরে কিভাবে ৪০০ কোটি টাকা আয় করেছেন, তা দেশবাসী জানতে চায়।
এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, 'ঢাকা সিটি করপোরেশন (ডিসিসি) নির্বাচন জাতীয় নয়, স্থানীয় সরকারের ব্যাপার। এ নির্বাচনে আমাদের ভূমিকা কী হবে, তা সময় এলে জানানো হবে। এখন কোনো কথা বলব না।' এই নির্বাচন নিয়ে চমক আছে বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির এই নেতা।
গতকাল সোমবার সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফখরুল এ মন্তব্য করেন। গত রবিবার অনুষ্ঠিত বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সভার আলোচনার বিষয়বস্তু জানাতেই বিএনপি এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান দুদু, যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক আবদুস সালাম, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক হাবিব উন নবী খান সোহেল, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম মঞ্জু প্রমুখ।
সুন্দরবনের কাছে রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের বিরোধিতা করে ফখরুল তা অবিলম্বে অন্য স্থানে সরিয়ে নেওয়ার দাবি জানিয়ে বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আরো বলেন, দলের মহাসচিবের পদ পূরণের ব্যাপারে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী চেয়ারপারসনকে দায়িত্ব দেওয়া আছে। তিনি সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করবেন। গতকালের জাতীয় নির্বাহী কমিটির সভা প্রসঙ্গে ফখরুল ইসলাম বলেন, ৩৮৭ জন সদস্যের মধ্যে ৩৩৭ জন উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের মধ্য থেকে ৬০ জন বক্তব্য দিয়েছেন। চেয়ারপারসন সর্বক্ষণ সভায় উপস্থিত থেকে সবার বক্তব্য শুনেছেন এবং সবশেষে সমাপনী বক্তব্য দিয়েছেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, গতকালের জাতীয় নির্বাহী কমিটির সভায় অনেক সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। গৃহীত সিদ্ধান্তের মধ্যে আছে একতরফাভাবে সরকার পঞ্চদশ সংশোধনী পাস করে মহান আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস মুছে ফেলে। এর মাধ্যমে এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ঈমান আকিদা ও মূল্যবোধের প্রতি আঘাত করা হয়েছে বলে বিএনপি মনে করে। তাই বিএনপির দাবি হচ্ছে অবিলম্বে সংবিধানে সর্বশক্তিমান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস পুনঃ স্থাপন, গণতান্ত্রিক চেতনার পরিপন্থী অপরিবর্তনীয় ধারাগুলো বাতিল করাসহ নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃ স্থাপন করতে হবে। সভায় চেয়ারপারসনের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন মামলাগুলো প্রত্যাহার, তারেক রহমানের একুশে আগস্ট মামলার সম্পূরক চার্জশিটের মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ২০ দিন ধরে ছিটমহলবাসী অনশন করছে। এ বিষয়ে সরকার একটি প্রেসনোট পর্যন্ত দেয়নি। তাঁরা ভারতের সমস্যাগুলো মিটিয়ে ফেলছেন। কিন্তু বাংলাদেশের কোনো সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। তিনি আরো বলেন, সভায় সংগঠনকে শক্তিশালী করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যেসব জেলায় কমিটি হয়নি দুই মাসের মধ্যে সেসব জেলায় কমিটি করা এবং প্রতি জেলায় আগামী দুই মাসের মধ্যে বর্ধিত সভা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ফখরুল আরো বলেন, গত অধিবেশনে বিরোধীদলীয় নেতা সম্পর্কে স্পিকার অশোভন ও অসংসদীয়সুলভ মন্তব্য করেছেন। সভায় সংসদীয় কার্যবিবরণী থেকে স্পিকারের এ বক্তব্য এঙ্পাঞ্জ করার দাবি জানানো হয়। সভায় আগামী নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার না করার জন্য নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে জোর দাবি জানানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, 'ঢাকা সিটি করপোরেশন (ডিসিসি) নির্বাচন জাতীয় নয়, স্থানীয় সরকারের ব্যাপার। এ নির্বাচনে আমাদের ভূমিকা কী হবে, তা সময় এলে জানানো হবে। এখন কোনো কথা বলব না।' এই নির্বাচন নিয়ে চমক আছে বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির এই নেতা।
গতকাল সোমবার সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফখরুল এ মন্তব্য করেন। গত রবিবার অনুষ্ঠিত বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সভার আলোচনার বিষয়বস্তু জানাতেই বিএনপি এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান দুদু, যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক আবদুস সালাম, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক হাবিব উন নবী খান সোহেল, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম মঞ্জু প্রমুখ।
সুন্দরবনের কাছে রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের বিরোধিতা করে ফখরুল তা অবিলম্বে অন্য স্থানে সরিয়ে নেওয়ার দাবি জানিয়ে বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আরো বলেন, দলের মহাসচিবের পদ পূরণের ব্যাপারে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী চেয়ারপারসনকে দায়িত্ব দেওয়া আছে। তিনি সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করবেন। গতকালের জাতীয় নির্বাহী কমিটির সভা প্রসঙ্গে ফখরুল ইসলাম বলেন, ৩৮৭ জন সদস্যের মধ্যে ৩৩৭ জন উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের মধ্য থেকে ৬০ জন বক্তব্য দিয়েছেন। চেয়ারপারসন সর্বক্ষণ সভায় উপস্থিত থেকে সবার বক্তব্য শুনেছেন এবং সবশেষে সমাপনী বক্তব্য দিয়েছেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, গতকালের জাতীয় নির্বাহী কমিটির সভায় অনেক সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। গৃহীত সিদ্ধান্তের মধ্যে আছে একতরফাভাবে সরকার পঞ্চদশ সংশোধনী পাস করে মহান আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস মুছে ফেলে। এর মাধ্যমে এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ঈমান আকিদা ও মূল্যবোধের প্রতি আঘাত করা হয়েছে বলে বিএনপি মনে করে। তাই বিএনপির দাবি হচ্ছে অবিলম্বে সংবিধানে সর্বশক্তিমান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস পুনঃ স্থাপন, গণতান্ত্রিক চেতনার পরিপন্থী অপরিবর্তনীয় ধারাগুলো বাতিল করাসহ নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃ স্থাপন করতে হবে। সভায় চেয়ারপারসনের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন মামলাগুলো প্রত্যাহার, তারেক রহমানের একুশে আগস্ট মামলার সম্পূরক চার্জশিটের মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ২০ দিন ধরে ছিটমহলবাসী অনশন করছে। এ বিষয়ে সরকার একটি প্রেসনোট পর্যন্ত দেয়নি। তাঁরা ভারতের সমস্যাগুলো মিটিয়ে ফেলছেন। কিন্তু বাংলাদেশের কোনো সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। তিনি আরো বলেন, সভায় সংগঠনকে শক্তিশালী করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যেসব জেলায় কমিটি হয়নি দুই মাসের মধ্যে সেসব জেলায় কমিটি করা এবং প্রতি জেলায় আগামী দুই মাসের মধ্যে বর্ধিত সভা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ফখরুল আরো বলেন, গত অধিবেশনে বিরোধীদলীয় নেতা সম্পর্কে স্পিকার অশোভন ও অসংসদীয়সুলভ মন্তব্য করেছেন। সভায় সংসদীয় কার্যবিবরণী থেকে স্পিকারের এ বক্তব্য এঙ্পাঞ্জ করার দাবি জানানো হয়। সভায় আগামী নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার না করার জন্য নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে জোর দাবি জানানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।
No comments