ডেসটিনির আর্থিক লেনদেনের হিসাব চেয়েছে দুদক
ডেসটিনি গ্রুপের ৩৭টি প্রতিষ্ঠানের সব ধরনের আর্থিক লেনদেনের হিসাব চেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ ছাড়া কথিত পরিবেশকদের কাছ থেকে কত টাকা নেওয়া হয়েছে এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে কত টাকা মুনাফা দেওয়া হয়েছে, সেই হিসাবও চাওয়া হয়েছে।
গতকাল সোমবার বিকেলে দুদকের তদন্ত কমিটি ডেসটিনি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রফিকুল আমিনকে চিঠি দিয়ে এসব তথ্য জানতে চেয়েছে। তদন্ত দলের প্রধান তাহিদুল ইসলাম এসব তথ্য জানিয়ে বলেন, ডেসটিনির কাছ থেকে পাওয়া হিসাবের নথিপত্রের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নথিপত্র মিলিয়ে দেখার জন্য ওই সব প্রতিষ্ঠানের হিসাব চাওয়া হয়েছে।
তদন্ত দল সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর কাকরাইলে ডেসটিনির কার্যালয়ে গিয়ে রফিকুল আমিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। কিন্তু সব ধরনের অভিযোগ অস্বীকার করেন তিনি। রফিকুল আমিন দাবি করেন, ডেসটিনির কোনো প্রতিষ্ঠানে অনিয়ম হয় না।
এদিকে, যৌথ মূলধনি কোম্পানি ও ফার্মসমূহের কার্যালয়ের (রেজসকো) নিবন্ধক আহমেদুর রহিম সম্প্রতি বাণিজ্যসচিব মো. গোলাম হোসেনের কাছে ডেসটিনির অবৈধ কর্মকাণ্ড ও এ বিষয়ে করণীয় সংবলিত একটি পর্যালোচনাপত্র পাঠিয়েছেন। এতে ছয়টি সুপারিশের কথা বলা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে: প্রতারণা করে থাকলে ডেসটিনি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ফৌজদারি ব্যবস্থা গ্রহণ, নিবন্ধন বাতিলের ধারা বিদ্যমান কোম্পানি আইনে অন্তর্ভুক্ত করা, ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি, ডেসটিনি মাল্টিপারপাসের পরিশোধিত মূলধন যৌক্তিক পর্যায়ে সীমিত রাখা, বেআইনিভাবে আমানত সংগ্রহ ও মূলধন বৃদ্ধির বিষয়ে সমবায় আইনে ব্যবস্থা নেওয়া এবং সর্বোপরি গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষা করা।
জানা গেছে, ‘ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড ও এর সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর অবৈধ কর্মকাণ্ড’ শীর্ষক আহমেদুর রহিমকে প্রধান করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের গঠন করা কমিটির প্রথম সভা আজ মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ডেসটিনি গ্রুপের প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক বিবরণীও খতিয়ে দেখবে এই কমিটি।
যোগাযোগ করলে আহমেদুর রহিম কমিটির প্রতিবেদন শেষ না হওয়া পর্যন্ত কোনো কথা বলতে অপারগতা জানান।
তদন্ত দল সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর কাকরাইলে ডেসটিনির কার্যালয়ে গিয়ে রফিকুল আমিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। কিন্তু সব ধরনের অভিযোগ অস্বীকার করেন তিনি। রফিকুল আমিন দাবি করেন, ডেসটিনির কোনো প্রতিষ্ঠানে অনিয়ম হয় না।
এদিকে, যৌথ মূলধনি কোম্পানি ও ফার্মসমূহের কার্যালয়ের (রেজসকো) নিবন্ধক আহমেদুর রহিম সম্প্রতি বাণিজ্যসচিব মো. গোলাম হোসেনের কাছে ডেসটিনির অবৈধ কর্মকাণ্ড ও এ বিষয়ে করণীয় সংবলিত একটি পর্যালোচনাপত্র পাঠিয়েছেন। এতে ছয়টি সুপারিশের কথা বলা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে: প্রতারণা করে থাকলে ডেসটিনি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ফৌজদারি ব্যবস্থা গ্রহণ, নিবন্ধন বাতিলের ধারা বিদ্যমান কোম্পানি আইনে অন্তর্ভুক্ত করা, ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি, ডেসটিনি মাল্টিপারপাসের পরিশোধিত মূলধন যৌক্তিক পর্যায়ে সীমিত রাখা, বেআইনিভাবে আমানত সংগ্রহ ও মূলধন বৃদ্ধির বিষয়ে সমবায় আইনে ব্যবস্থা নেওয়া এবং সর্বোপরি গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষা করা।
জানা গেছে, ‘ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড ও এর সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর অবৈধ কর্মকাণ্ড’ শীর্ষক আহমেদুর রহিমকে প্রধান করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের গঠন করা কমিটির প্রথম সভা আজ মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ডেসটিনি গ্রুপের প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক বিবরণীও খতিয়ে দেখবে এই কমিটি।
যোগাযোগ করলে আহমেদুর রহিম কমিটির প্রতিবেদন শেষ না হওয়া পর্যন্ত কোনো কথা বলতে অপারগতা জানান।
No comments