ঢাকা সিটি নির্বাচন ২৪ মে-দেখেশুনে কৌশল নেবে আ.লীগ
ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ ও এর শরিকদের বেশ কয়েকজন নেতা প্রচারণা শুরু করলেও দল বা জোটগতভাবে প্রার্থী সমর্থন নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। বিরোধী দলের অবস্থান দেখে দলীয় বা জোটগত কৌশল নির্ধারণ করা হবে।
আলোচনায় নেই এমন কাউকেও প্রার্থী করা হতে পারে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।
মেয়র পদে নির্বাচন করতে ইচ্ছুক মহানগর আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে দোয়া চেয়েছেন। একইভাবে ১৪ দলের শরিক জাসদের এক নেত্রীও প্রার্থী হতে চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। জাতীয় পার্টির কেউ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা না করলেও দুই নেতা প্রচারণা চালাচ্ছেন। তবে প্রধানমন্ত্রী সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে দলীয় বা জোটগতভাবে এখনো কারও সঙ্গে কোনো আলোচনা করেননি।
জানতে চাইলে কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী বলেন, এটা স্থানীয় নির্বাচন, দলগত নয়। তাই মনোনয়ন দেওয়া যায় না। তবে প্রার্থী সমর্থন নিয়ে এখনো দলে আলোচনা হয়নি।
দলীয় সূত্র জানায়, ডিসিসি উত্তর ও দক্ষিণের মেয়র পদে আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা মাঠে নেমেছেন। তবে প্রার্থী হিসেবে কাকে সমর্থন দেওয়া হবে, তা নির্ভর করবে বিরোধী দলের কৌশলের ওপর। ইতিমধ্যে দক্ষিণে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের নেতাদের মধ্যে প্রচারণা চালাচ্ছেন সাবেক মেয়র মোহাম্মদ হানিফের ছেলে সাঈদ খোকন, হাজি মোহাম্মদ সেলিম, শাহ আলম মুরাদ ও আওলাদ হোসেন। উত্তরে প্রচারণা চালাচ্ছেন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী, সাংসদ কামাল আহমেদ মজুমদার, নোয়াখালী আওয়ামী লীগের নেতা খন্দকার আজহারুল হক ও চিত্রনায়ক ফারুক।
আওয়ামী লীগের শরিকদের মধ্যে জাসদের নেত্রী শিরীন আখতার উত্তরে প্রচারণা চালাচ্ছেন। একইভাবে জাতীয় পার্টির নেতা কাজী ফিরোজ রশীদ দক্ষিণে প্রচারে আছেন। এসব প্রার্থীর অনেকেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমর্থন পাওয়ার কথা প্রচার করছেন।
সূত্র জানায়, ডিসিসি নির্বাচনে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি অংশ না নিলে আওয়ামী লীগ দলীয়ভাবে কাউকে প্রার্থী সমর্থন দেওয়ার ব্যাপারে কিছু ভাবছে না। এ ক্ষেত্রে বিষয়টি উন্মুক্ত থাকবে। কিন্তু বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে আওয়ামী লীগের নেতারা প্রার্থী সমর্থনের ব্যাপারে কৌশলী হবেন।
বিরোধী দল জোটগতভাবে নির্বাচন করলে আওয়ামী লীগও সে পথেই এগোবে। এ ক্ষেত্রে ঢাকায় সমর্থনের জন্য জাতীয় পার্টির কাউকে রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মহাজোটের প্রার্থী করার আগাম প্রতিশ্রুতি দেওয়া হতে পারে।
এদিকে ঢাকা উত্তরে আওয়ামী লীগ সতর্কতার সঙ্গে প্রার্থী মনোনয়ন দেবে বলে জানা গেছে। সম্প্রতি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের কমিটির উচ্চপর্যায়ের কয়েকজন নেতা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে উত্তরে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য ও ডাকসুর সাবেক ভিপি আখতারউজ্জামানকে প্রার্থী করার সুপারিশ করেছেন।
মেয়র পদে নির্বাচন করতে ইচ্ছুক মহানগর আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে দোয়া চেয়েছেন। একইভাবে ১৪ দলের শরিক জাসদের এক নেত্রীও প্রার্থী হতে চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। জাতীয় পার্টির কেউ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা না করলেও দুই নেতা প্রচারণা চালাচ্ছেন। তবে প্রধানমন্ত্রী সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে দলীয় বা জোটগতভাবে এখনো কারও সঙ্গে কোনো আলোচনা করেননি।
জানতে চাইলে কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী বলেন, এটা স্থানীয় নির্বাচন, দলগত নয়। তাই মনোনয়ন দেওয়া যায় না। তবে প্রার্থী সমর্থন নিয়ে এখনো দলে আলোচনা হয়নি।
দলীয় সূত্র জানায়, ডিসিসি উত্তর ও দক্ষিণের মেয়র পদে আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা মাঠে নেমেছেন। তবে প্রার্থী হিসেবে কাকে সমর্থন দেওয়া হবে, তা নির্ভর করবে বিরোধী দলের কৌশলের ওপর। ইতিমধ্যে দক্ষিণে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের নেতাদের মধ্যে প্রচারণা চালাচ্ছেন সাবেক মেয়র মোহাম্মদ হানিফের ছেলে সাঈদ খোকন, হাজি মোহাম্মদ সেলিম, শাহ আলম মুরাদ ও আওলাদ হোসেন। উত্তরে প্রচারণা চালাচ্ছেন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী, সাংসদ কামাল আহমেদ মজুমদার, নোয়াখালী আওয়ামী লীগের নেতা খন্দকার আজহারুল হক ও চিত্রনায়ক ফারুক।
আওয়ামী লীগের শরিকদের মধ্যে জাসদের নেত্রী শিরীন আখতার উত্তরে প্রচারণা চালাচ্ছেন। একইভাবে জাতীয় পার্টির নেতা কাজী ফিরোজ রশীদ দক্ষিণে প্রচারে আছেন। এসব প্রার্থীর অনেকেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমর্থন পাওয়ার কথা প্রচার করছেন।
সূত্র জানায়, ডিসিসি নির্বাচনে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি অংশ না নিলে আওয়ামী লীগ দলীয়ভাবে কাউকে প্রার্থী সমর্থন দেওয়ার ব্যাপারে কিছু ভাবছে না। এ ক্ষেত্রে বিষয়টি উন্মুক্ত থাকবে। কিন্তু বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে আওয়ামী লীগের নেতারা প্রার্থী সমর্থনের ব্যাপারে কৌশলী হবেন।
বিরোধী দল জোটগতভাবে নির্বাচন করলে আওয়ামী লীগও সে পথেই এগোবে। এ ক্ষেত্রে ঢাকায় সমর্থনের জন্য জাতীয় পার্টির কাউকে রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মহাজোটের প্রার্থী করার আগাম প্রতিশ্রুতি দেওয়া হতে পারে।
এদিকে ঢাকা উত্তরে আওয়ামী লীগ সতর্কতার সঙ্গে প্রার্থী মনোনয়ন দেবে বলে জানা গেছে। সম্প্রতি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের কমিটির উচ্চপর্যায়ের কয়েকজন নেতা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে উত্তরে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য ও ডাকসুর সাবেক ভিপি আখতারউজ্জামানকে প্রার্থী করার সুপারিশ করেছেন।
No comments