এ্যাথেনা গ্যালারিতে ২৭ শিল্পী দম্পতির ‘বাতাসে ভাসমান ভালবাসা’ শনিবার- সংস্কৃতি সংবাদ
মূর্ত কিংবা বিমূর্ত ধারায় নানা বিষয়ে ছবি
আঁকেন শিল্পীরা। বিষয় হিসেবে কখনও ক্যানভাসে সৃজিত হয় শিল্পীর একান্ত
মনোজগতের ভাবনা। আবার কখনও চিত্রপটে উদ্ভাসিত হয় পরিবেশ, সমাজ, রাষ্ট্র,
প্রকৃতি, প্রাণী ও মানবের নানা আঙ্গিকসহ বিবিধ বিষয়।
এবার
শুধু ভালবাসাকে উপজীব্য করে চিত্রপট সাজিয়েছেন একঝাঁক শিল্পী। রং আর রেখায়
নানা আঙ্গিকে ক্যানভাসে হৃদয়ের কথা বলেছেন ২৭ শিল্পী দম্পতি। একটি
ভাস্কর্যসহ ছাপচিত্র, তেলরং, জলরং, এ্যাক্রলিক, কাঠ খোদাই ও মিশ্র মাধ্যমে
আঁকা হয়েছে প্রায় আশিটি ছবি। সেসব ছবি নিয়ে প্রগতি সরণির অ্যাথেনা
গ্যালারিতে শুরু হচ্ছে যৌথ প্রদর্শনী। ৯ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য প্রদর্শনীর
শিরোনাম বাতাসে ভাসমান ভালবাসা।
প্রদর্শনীর উদ্বোধন হবে আগামী শনিবার সন্ধ্যায়। প্রধান অতিথি হিসেবে প্রদর্শনী উদ্বোধন করবেন বরেণ্য চিত্রশিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী। উদ্বোধনী আয়োজনে বিশেষ অতিথি থাকবেন সাবেক রাষ্ট্রদূত সালমা খান। সভাপতিত্ব করবেন এ্যাথেনা গ্যালারির সভাপতি নীলু রওশন মুরশেদ।
প্রদর্শনীতে অংশ নিচ্ছেন ২৭ শিল্পী যুগল। এঁরা হলেন কাইয়ুম চৌধুরী ও তাহেরা খানম, হামিদুজ্জামান খান ও আইভি জামান, আবুল বারক আলভী ও শামিনা শারমিন, রণজিৎ দাস ও তন্দ্রা দাস, ঢালি আল মামুন ও দিলারা বেগম জলি, খালিদ মাহমুদ মিঠু ও কনকচাঁপা চাকমা, মোহাম্মদ ইউনুস ও রিফাত ইউনুস, মোহাম্মদ ইকবাল ও মাকসুদা ইকবাল নীপা, আবুল মনসুর ও নাজলী মনসুর, আবুল এইচ ঢালি ও ফারজানা ববি, মোঃ মনিরুজ্জামান ও রুখসানা পপি, আবদুস সালাম ও জয়া হক, নাসিম আহমেদ নাদভি ও নাইমা হক, আহমেদ নাজির ও নাহিদা শারমিন, ওমর খালিদ ও রোকেয়া সুলতানা, বিশ্বজিৎ গোস্বামী ও তানিয়া সুলতানা, রেজাউল লাভলু ও শাহিন লিপি, জামাল আহমেদ ও সেলিনা আহমেদ, রেজাউন নবী ও সোহানা শাহরীন, কাজী সৈয়দ আহমেদ ও সরকার নাহিদ নিয়াজী, সাইদুল হক জুইস ও ফারেহা জেবা, শুভ সাহা ও জিনাত জুলফিকার, মাহাদি মাসুদ ও তাহমিনা হক লিসা, সৈয়দ হাসান মাহমুদ ও আতিয়া ইসলাম এ্যানি, মাহবুবুর রহমান ও তৈয়বা বেগম লিপি, সৈয়দ জাহেদ ইকবাল ও ফারজানা উর্মি এবং ইলিয়াস হোসেন ও ফাহমিদা খাতুন।
আঠারো দিনের এ প্রদর্শনী শেষ হবে ২৬ ফেব্রুয়ারি। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকবে।
আনন্দ আড্ডায় ফজল শাহাবুদ্দীনের জন্মদিন উদ্্যাপিত ॥ যৌবনের সূচনালগ্ন থেকেই কবিতা লিখছেন ফজল শাহাবুদ্দীন। এরপর থেকেই চলছে কবিতার সঙ্গে দীর্ঘদিনের সখ্য। লিখে চলেছেন অনবরত ও অবিরাম। কবিতার সেবা করাই যেন এ কবির প্রধান দায়িত্ব। আত্মসত্তা ও আপন বিশ্বাস থেকেই রচিত হয় তাঁর কবিতা। আর লেখার পাশাপাশি অনাকাক্সিক্ষত আবর্জনা থেকে কবিতাকে রক্ষার আন্দোলনও করেছেন। সোমবার ছিল এই কবির ৭৭তম জন্মদিন। এ উপলক্ষে সন্ধ্যায় মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে অনাড়ম্বর এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। তবে কবিকণ্ঠ পত্রিকা আয়োজিত অনুষ্ঠানটি অনাড়ম্বর হলেও জমজমাট হয়ে উঠেছিল প্রাণখোলা আড্ডায়। জন্মদিনে পাঠক ও শুভানুধ্যায়ীর হৃদয়ের ভালবাসা মেশানো ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত হন কবি।
পথনাট্যোৎসবের চতুর্থ দিনে ছয় নাটকের প্রদর্শনী ॥ বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের আয়োজনে শুক্রবার থেকে চলছে সপ্তাহব্যাপী জাতীয় পথনাট্যোৎসব। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চলমান এ উৎসবের সেøাগান ‘ওরা যুদ্ধাপরাধী, দেশের শত্রু, শত্রু মানবতার/বিচার করে বীরের জাতি, কলঙ্কমুক্ত হবে এবার’। উৎসবে সারাদেশের শতাধিক নাট্যদল তাদের প্রশংসিত প্রযোজনাগুলো নিয়ে অংশ নিচ্ছে। শহীদ মিনার ছাড়াও দেশের সাতটি বিভাগে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এ উৎসব।
সোমবার ছিল উৎসবের চতুর্থ দিন। প্রতিদিনের মতো এদিনও পথনাটকের দর্শকরা ভিড় জমিয়েছিল শহীদ মিনারে। মুক্ত হাওয়ায় খোলা আকাশের নিচে বসে উপভোগ করেছে নানা বিষয়ের নাটক। সব মিলিয়ে পরিবেশিত হয় ছয়টি পথনাটক। বহুরূপী সাংস্কৃতিক সংস্থার নাটক দিয়ে শুরু হয় প্রদর্শনী। দলটি উপস্থাপন করে আমির হোসেন আমির রচিত ও নির্দেশিত পথনাটক অঙ্গীকার। খেয়ালী নাট্যগোষ্ঠীর পরিবেশিত প্রযোজনার শিরোনাম ছিল সাম্প্রতিক সমাচার। এটি রচনার পাশাপাশি নিদের্শনা দিয়েছেন এ কে এ কবির। বৃষ্টি মালাকার রচিত ও নির্দেশিত নাটক প্রতিবাদ পরিবেশন করে শহীদ সূফী নাট্যচক্র। আলমগীর মাহমুদ রচিত ও নির্দেশিত খুন শিরোনামের নাটক উপস্থাপন করে নাট্যদল সঞ্চালক। আবু হারুন টিটোর রচনা ও নির্দেশনায় ইজ মসকিউ টু ইকুয়েল টু ম্যান? পরিবেশন করে ঢাকা ড্রামা। যশোরের বিবর্তন নাট্যদলের প্রদর্শনী দিয়ে শেষ হয় চতুর্থ দিনের উৎসব। এ দলের প্রযোজনার শিরোনাম ছিল বিবাহ প্রস্তাব। গোলাম সারোয়ারের নাট্যরূপ থেকে এটির নির্দেশনা দিয়েছেন সানোয়ার আলম দুলু।
বৃহস্পতিবার জাদুঘরের শততম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান ॥ এদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির ধারক ও বাহক জাতীয় জাদুঘর। আগামী বৃহস্পতিবার পালিত হতে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির শততম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। শততম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দুই বছরব্যাপী অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে এ আয়োজন করা হয়েছে।
গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন ॥ প্রকাশিত হলো পাবলিক ফিন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট : দ্য রোল অব সুপ্রীম অডিট ইনস্টিটিউট (এসএআই) অব বাংলাদেশ-ইস্যুজ এ্যান্ড চ্যালেঞ্জেস শীর্ষক গ্রন্থ। বইটি লিখেছেন কম্পট্রোলার এ্যান্ড অডিটর জেনারেল আহমেদ আতাউল হাকিম এফসিএমএ। সোমবার বিকেলে কম্পট্রোলার এ্যান্ড অডিটর জেনারেলের কার্যালয়ের মিলনায়তনে বইটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে মোড়ক উন্মোচন করেন প্রধান বিচারপতি মোঃ মোজাম্মেল হোসেন। বইয়ের মোড়ক উন্মোচন উপলক্ষে সেমিনারও অনুষ্ঠিত হয়।
শিমুল মুস্তাফার একক আবৃত্তি সন্ধ্যা ॥ সংবাদদাতা শ্রীপুর, গাজীপুর থেকে জানান, ‘মা, খুব কি মনে পড়ছে আজ অথবা আমি বেশ্যার দালাল হতে চাই কিংবা এইটা আমার ঘর না- ওইটা আমার ঘর।’ এরকম প্রায় দুই ডজন কবিতা আবৃত্তি করে শ্রীপুরের নিভৃত পল্লীতে হাজারো কবিতাপ্রেমী দর্শককে মুগ্ধ করলেন বরেণ্য আবৃত্তি শিল্পী শিমুল মুস্তাফা। রবিবার রাতে উপজেলার মাওনার সলিং মোড়ে স্থানীয় ইমপ্রেস টেলিফিল্ম (চ্যানেল আই) ও সিটি ব্যাংক প্রবর্তিত ‘সিটি আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার’ প্রাপ্ত কবি ইজাজ আহ্মেদ মিলনের জন্মদিন উপলক্ষে স্থানীয় সতীর্থ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি শিমুল মুস্তাফার একক আবৃত্তি সন্ধ্যার আয়োজন করে। দেশের অন্য খ্যাতিমান কবিদের জনপ্রিয় কবিতাগুলো আবৃত্তি করে স্রোতা দর্শকদের মুগ্ধ করেন আবৃত্তিজগতের এই প্রবাদপুরুষ। আলোচনায় অংশ নেন নূরুল ইসলাম সিরাজী, নূরুল ইসলাম এমএ, অধ্যক্ষ একেএম আবুল খায়ের ও নাট্যকার মমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
প্রদর্শনীর উদ্বোধন হবে আগামী শনিবার সন্ধ্যায়। প্রধান অতিথি হিসেবে প্রদর্শনী উদ্বোধন করবেন বরেণ্য চিত্রশিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী। উদ্বোধনী আয়োজনে বিশেষ অতিথি থাকবেন সাবেক রাষ্ট্রদূত সালমা খান। সভাপতিত্ব করবেন এ্যাথেনা গ্যালারির সভাপতি নীলু রওশন মুরশেদ।
প্রদর্শনীতে অংশ নিচ্ছেন ২৭ শিল্পী যুগল। এঁরা হলেন কাইয়ুম চৌধুরী ও তাহেরা খানম, হামিদুজ্জামান খান ও আইভি জামান, আবুল বারক আলভী ও শামিনা শারমিন, রণজিৎ দাস ও তন্দ্রা দাস, ঢালি আল মামুন ও দিলারা বেগম জলি, খালিদ মাহমুদ মিঠু ও কনকচাঁপা চাকমা, মোহাম্মদ ইউনুস ও রিফাত ইউনুস, মোহাম্মদ ইকবাল ও মাকসুদা ইকবাল নীপা, আবুল মনসুর ও নাজলী মনসুর, আবুল এইচ ঢালি ও ফারজানা ববি, মোঃ মনিরুজ্জামান ও রুখসানা পপি, আবদুস সালাম ও জয়া হক, নাসিম আহমেদ নাদভি ও নাইমা হক, আহমেদ নাজির ও নাহিদা শারমিন, ওমর খালিদ ও রোকেয়া সুলতানা, বিশ্বজিৎ গোস্বামী ও তানিয়া সুলতানা, রেজাউল লাভলু ও শাহিন লিপি, জামাল আহমেদ ও সেলিনা আহমেদ, রেজাউন নবী ও সোহানা শাহরীন, কাজী সৈয়দ আহমেদ ও সরকার নাহিদ নিয়াজী, সাইদুল হক জুইস ও ফারেহা জেবা, শুভ সাহা ও জিনাত জুলফিকার, মাহাদি মাসুদ ও তাহমিনা হক লিসা, সৈয়দ হাসান মাহমুদ ও আতিয়া ইসলাম এ্যানি, মাহবুবুর রহমান ও তৈয়বা বেগম লিপি, সৈয়দ জাহেদ ইকবাল ও ফারজানা উর্মি এবং ইলিয়াস হোসেন ও ফাহমিদা খাতুন।
আঠারো দিনের এ প্রদর্শনী শেষ হবে ২৬ ফেব্রুয়ারি। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকবে।
আনন্দ আড্ডায় ফজল শাহাবুদ্দীনের জন্মদিন উদ্্যাপিত ॥ যৌবনের সূচনালগ্ন থেকেই কবিতা লিখছেন ফজল শাহাবুদ্দীন। এরপর থেকেই চলছে কবিতার সঙ্গে দীর্ঘদিনের সখ্য। লিখে চলেছেন অনবরত ও অবিরাম। কবিতার সেবা করাই যেন এ কবির প্রধান দায়িত্ব। আত্মসত্তা ও আপন বিশ্বাস থেকেই রচিত হয় তাঁর কবিতা। আর লেখার পাশাপাশি অনাকাক্সিক্ষত আবর্জনা থেকে কবিতাকে রক্ষার আন্দোলনও করেছেন। সোমবার ছিল এই কবির ৭৭তম জন্মদিন। এ উপলক্ষে সন্ধ্যায় মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে অনাড়ম্বর এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। তবে কবিকণ্ঠ পত্রিকা আয়োজিত অনুষ্ঠানটি অনাড়ম্বর হলেও জমজমাট হয়ে উঠেছিল প্রাণখোলা আড্ডায়। জন্মদিনে পাঠক ও শুভানুধ্যায়ীর হৃদয়ের ভালবাসা মেশানো ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত হন কবি।
পথনাট্যোৎসবের চতুর্থ দিনে ছয় নাটকের প্রদর্শনী ॥ বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের আয়োজনে শুক্রবার থেকে চলছে সপ্তাহব্যাপী জাতীয় পথনাট্যোৎসব। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চলমান এ উৎসবের সেøাগান ‘ওরা যুদ্ধাপরাধী, দেশের শত্রু, শত্রু মানবতার/বিচার করে বীরের জাতি, কলঙ্কমুক্ত হবে এবার’। উৎসবে সারাদেশের শতাধিক নাট্যদল তাদের প্রশংসিত প্রযোজনাগুলো নিয়ে অংশ নিচ্ছে। শহীদ মিনার ছাড়াও দেশের সাতটি বিভাগে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এ উৎসব।
সোমবার ছিল উৎসবের চতুর্থ দিন। প্রতিদিনের মতো এদিনও পথনাটকের দর্শকরা ভিড় জমিয়েছিল শহীদ মিনারে। মুক্ত হাওয়ায় খোলা আকাশের নিচে বসে উপভোগ করেছে নানা বিষয়ের নাটক। সব মিলিয়ে পরিবেশিত হয় ছয়টি পথনাটক। বহুরূপী সাংস্কৃতিক সংস্থার নাটক দিয়ে শুরু হয় প্রদর্শনী। দলটি উপস্থাপন করে আমির হোসেন আমির রচিত ও নির্দেশিত পথনাটক অঙ্গীকার। খেয়ালী নাট্যগোষ্ঠীর পরিবেশিত প্রযোজনার শিরোনাম ছিল সাম্প্রতিক সমাচার। এটি রচনার পাশাপাশি নিদের্শনা দিয়েছেন এ কে এ কবির। বৃষ্টি মালাকার রচিত ও নির্দেশিত নাটক প্রতিবাদ পরিবেশন করে শহীদ সূফী নাট্যচক্র। আলমগীর মাহমুদ রচিত ও নির্দেশিত খুন শিরোনামের নাটক উপস্থাপন করে নাট্যদল সঞ্চালক। আবু হারুন টিটোর রচনা ও নির্দেশনায় ইজ মসকিউ টু ইকুয়েল টু ম্যান? পরিবেশন করে ঢাকা ড্রামা। যশোরের বিবর্তন নাট্যদলের প্রদর্শনী দিয়ে শেষ হয় চতুর্থ দিনের উৎসব। এ দলের প্রযোজনার শিরোনাম ছিল বিবাহ প্রস্তাব। গোলাম সারোয়ারের নাট্যরূপ থেকে এটির নির্দেশনা দিয়েছেন সানোয়ার আলম দুলু।
বৃহস্পতিবার জাদুঘরের শততম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান ॥ এদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির ধারক ও বাহক জাতীয় জাদুঘর। আগামী বৃহস্পতিবার পালিত হতে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির শততম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। শততম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দুই বছরব্যাপী অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে এ আয়োজন করা হয়েছে।
গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন ॥ প্রকাশিত হলো পাবলিক ফিন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট : দ্য রোল অব সুপ্রীম অডিট ইনস্টিটিউট (এসএআই) অব বাংলাদেশ-ইস্যুজ এ্যান্ড চ্যালেঞ্জেস শীর্ষক গ্রন্থ। বইটি লিখেছেন কম্পট্রোলার এ্যান্ড অডিটর জেনারেল আহমেদ আতাউল হাকিম এফসিএমএ। সোমবার বিকেলে কম্পট্রোলার এ্যান্ড অডিটর জেনারেলের কার্যালয়ের মিলনায়তনে বইটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে মোড়ক উন্মোচন করেন প্রধান বিচারপতি মোঃ মোজাম্মেল হোসেন। বইয়ের মোড়ক উন্মোচন উপলক্ষে সেমিনারও অনুষ্ঠিত হয়।
শিমুল মুস্তাফার একক আবৃত্তি সন্ধ্যা ॥ সংবাদদাতা শ্রীপুর, গাজীপুর থেকে জানান, ‘মা, খুব কি মনে পড়ছে আজ অথবা আমি বেশ্যার দালাল হতে চাই কিংবা এইটা আমার ঘর না- ওইটা আমার ঘর।’ এরকম প্রায় দুই ডজন কবিতা আবৃত্তি করে শ্রীপুরের নিভৃত পল্লীতে হাজারো কবিতাপ্রেমী দর্শককে মুগ্ধ করলেন বরেণ্য আবৃত্তি শিল্পী শিমুল মুস্তাফা। রবিবার রাতে উপজেলার মাওনার সলিং মোড়ে স্থানীয় ইমপ্রেস টেলিফিল্ম (চ্যানেল আই) ও সিটি ব্যাংক প্রবর্তিত ‘সিটি আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার’ প্রাপ্ত কবি ইজাজ আহ্মেদ মিলনের জন্মদিন উপলক্ষে স্থানীয় সতীর্থ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি শিমুল মুস্তাফার একক আবৃত্তি সন্ধ্যার আয়োজন করে। দেশের অন্য খ্যাতিমান কবিদের জনপ্রিয় কবিতাগুলো আবৃত্তি করে স্রোতা দর্শকদের মুগ্ধ করেন আবৃত্তিজগতের এই প্রবাদপুরুষ। আলোচনায় অংশ নেন নূরুল ইসলাম সিরাজী, নূরুল ইসলাম এমএ, অধ্যক্ষ একেএম আবুল খায়ের ও নাট্যকার মমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
No comments