সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে ধরছে না পুলিশ!
প্রতারণা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রীন
বাংলা কমিউনিকেশনের মালিক মোহাম্মদ নবীউল্লাহ ওরফে নবীকে হাতের কাছে পেয়েও
পুলিশ ধরছে না বলে অভিযোগ উঠেছে।
গত বছরের ৫ নভেম্বর চেক প্রতারণার অভিযোগে দুটি মামলায় আদালত তাঁকে দুই বছরের সাজা দিয়েছেন।
নবীউল্লাহর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার বাদী গোলাম সারোয়ার প্রথম আলোকে বলেন, থানা-পুলিশের সামনে দিয়ে নবীউল্লাহ তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গ্রীন কমিউনিকেশনে নিয়মিত যাতায়াত করেন। রামপুরার বনশ্রীতে তাঁর বসবাস। এর পরও রামপুরা থানার পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করছে না। পুলিশ দেখেও তাঁকে দেখছে না। তাঁর আইনজীবী তাপস কুমার দাসও একই ধরনের অভিযোগ করেন।
জানতে চাইলে রামপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেলোয়ার হোসেন খান বলেন, নবীউল্লাহ সাজাপ্রাপ্ত আসামি। রামপুরা-বনশ্রীর যে ঠিকানায় তাঁর পরোয়ানা জারি করা হয়েছে, ওই ঠিকানায় তিনি থাকেন না, গুলশান এবং মতিঝিল এলাকায় থাকেন।
আদালত সূত্র জানায়, গত বছরের ৪ নভেম্বর ঢাকার যুগ্ম জেলা জজ মনির কামাল একটি চেক প্রতারণা মামলায় নবীউল্লাহকে এক বছরের কারাদণ্ড এবং ৩৩ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেন। একই সঙ্গে আদালত রাজধানী ঢাকার রামপুরা থানার বনশ্রী এলাকার বাসার ঠিকানায় তাঁর বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা জারি করেন। একই আদালত আরেকটি মামলায় এক বছরের কারাদণ্ড এবং ৬০ লাখ টাকার দণ্ডাদেশ দেন। দুটি মামলার পরোয়ানা রামপুরা থানায় পাঠানো হয়।
মামলার বিবরণে জানা যায়, বাদীর স্ত্রী সৈয়দা শাফরিনা আহম্মেদকে একটি ১৬ লাখ ৫০ হাজার এবং ৩০ লাখ টাকার দুটি চেক দেন নবীউল্লাহ। পরে ব্যাংকে গিয়ে টাকা পাওয়া যায়নি। ২০১১ সালে এ নিয়ে দুটি মামলা করা হয়। গত বছরের ৪ নভেম্বর নবীউল্লাহকে পলাতক দেখিয়ে রায় ঘোষণা করেন আদালত।
এদিকে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একটি মামলায় গত মঙ্গলবার তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জহুরুল হক। ২০১১ সালে নবীউল্লাহকে তাঁর সম্পদের হিসাব চেয়ে নোটিশ দেয় দুদক। ওই নোটিশ পাওয়ার পরও নবীউল্লাহ দুদকে সম্পদের বিবরণী দাখিল করেননি। এ ঘটনায় দুদকের উপপরিচালক মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম খিলগাঁও থানায় একটি মামলা করে। দুদক গত বছরের ১৬ অক্টোবর নবীউল্লাহর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়।
নবীউল্লাহর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার বাদী গোলাম সারোয়ার প্রথম আলোকে বলেন, থানা-পুলিশের সামনে দিয়ে নবীউল্লাহ তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গ্রীন কমিউনিকেশনে নিয়মিত যাতায়াত করেন। রামপুরার বনশ্রীতে তাঁর বসবাস। এর পরও রামপুরা থানার পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করছে না। পুলিশ দেখেও তাঁকে দেখছে না। তাঁর আইনজীবী তাপস কুমার দাসও একই ধরনের অভিযোগ করেন।
জানতে চাইলে রামপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেলোয়ার হোসেন খান বলেন, নবীউল্লাহ সাজাপ্রাপ্ত আসামি। রামপুরা-বনশ্রীর যে ঠিকানায় তাঁর পরোয়ানা জারি করা হয়েছে, ওই ঠিকানায় তিনি থাকেন না, গুলশান এবং মতিঝিল এলাকায় থাকেন।
আদালত সূত্র জানায়, গত বছরের ৪ নভেম্বর ঢাকার যুগ্ম জেলা জজ মনির কামাল একটি চেক প্রতারণা মামলায় নবীউল্লাহকে এক বছরের কারাদণ্ড এবং ৩৩ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেন। একই সঙ্গে আদালত রাজধানী ঢাকার রামপুরা থানার বনশ্রী এলাকার বাসার ঠিকানায় তাঁর বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা জারি করেন। একই আদালত আরেকটি মামলায় এক বছরের কারাদণ্ড এবং ৬০ লাখ টাকার দণ্ডাদেশ দেন। দুটি মামলার পরোয়ানা রামপুরা থানায় পাঠানো হয়।
মামলার বিবরণে জানা যায়, বাদীর স্ত্রী সৈয়দা শাফরিনা আহম্মেদকে একটি ১৬ লাখ ৫০ হাজার এবং ৩০ লাখ টাকার দুটি চেক দেন নবীউল্লাহ। পরে ব্যাংকে গিয়ে টাকা পাওয়া যায়নি। ২০১১ সালে এ নিয়ে দুটি মামলা করা হয়। গত বছরের ৪ নভেম্বর নবীউল্লাহকে পলাতক দেখিয়ে রায় ঘোষণা করেন আদালত।
এদিকে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একটি মামলায় গত মঙ্গলবার তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জহুরুল হক। ২০১১ সালে নবীউল্লাহকে তাঁর সম্পদের হিসাব চেয়ে নোটিশ দেয় দুদক। ওই নোটিশ পাওয়ার পরও নবীউল্লাহ দুদকে সম্পদের বিবরণী দাখিল করেননি। এ ঘটনায় দুদকের উপপরিচালক মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম খিলগাঁও থানায় একটি মামলা করে। দুদক গত বছরের ১৬ অক্টোবর নবীউল্লাহর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়।
No comments