সামাজিক প্রতিরোধ কমিটির দাবি- নারী নির্যাতন বন্ধে এক সপ্তাহের মধ্যে ব্যবস্থা নিন
নারী নির্যাতনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে
আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে সংসদের মাধ্যমে সরকারি উদ্যোগের দাবি জানিয়েছে
৬৭টি সংগঠনের জোট সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি।
গতকাল সোমবার
বিকেলে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউর রাজধানী উচ্চবিদ্যালয়ের সামনে
আয়োজিত এক মানববন্ধনে জোটের নেতারা এ দাবি জানান। এ দাবিতে জাতীয় সংসদের
স্পিকারের কাছে একটি স্মারকলিপিও দেন তাঁরা।
সামাজিক প্রতিরোধ কমিটির অন্তর্ভুক্ত ৬৭ সংগঠন নারী, মানবাধিকার ও উন্নয়নের জন্য কাজ করে।
মানববন্ধনে আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক সুলতানা কামাল বলেন, ‘শুধু আইন প্রণয়ন নয়, তার উপযুক্ত বাস্তবায়ন চাই। অন্যথায় নারীর প্রতি নির্যাতনকারীরা এসব অন্যায় থেকে বিরত হবে না।’ তিনি অপরাধীদের জন্য কঠোর থেকে কঠোরতর এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের এই উপদেষ্টা বলেন, নারী নির্যাতন প্রতিরোধে সরকারিভাবে ব্যবস্থা নিতে গত সপ্তাহে জাতীয় সংসদের স্পিকারের কাছে একটি স্মারকলিপি পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু এখনো এ বিষয়ে সরকারি কোনো পর্যায়ে কোনো রকম উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
নারী নির্যাতন প্রতিরোধে সর্বস্তরের জনগণকে একজোট হওয়ার আহ্বান জানান মহিলা পরিষদের সভাপতি আয়েশা খানম। বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির নির্বাহী পরিচালক সালমা আলী বলেন, ‘আর আইন নয়, এবার আইনের যথাযথ প্রয়োগ চাই। নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে সরকার ও প্রশাসনের আন্তরিক সাহায্য চাই।’
বক্তারা বলেন, সম্প্রতি দেশজুড়ে অ্যাসিড নিক্ষেপ, যৌন হয়রানি ও নির্যাতন, ধর্ষণসহ নারীর প্রতি সহিংসতা আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। তাঁরা অভিযোগ করেন, মন্ত্রী-জনপ্রতিনিধিদের এ নিয়ে কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। এমনকি বিষয়টিকে তাঁদের কাছে আলোচনার ইস্যু বলেও মনে হয় না।
এক সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে সুলতানা কামালের নেতৃত্বে স্পিকারের কাছে স্মারকলিপি নিয়ে যান মহিলা পরিষদের সভাপতি আয়েশা খানম, দি হাঙ্গার প্রজেক্টের নির্বাহী পরিচালক বদিউল আলম মজুমদার, এডাবের নির্বাহী পরিচালক রোকেয়া কবির, কর্মজীবী নারীর নির্বাহী পরিচালক রোকেয়া রফিক, উবিনীগের নির্বাহী পরিচালক ফরিদা আক্তার, উইমেন ফর উইমেনের সাবেক সভাপতি সালমা খান ও স্টেপস টুওয়ার্ডস ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক রঞ্জন কর্মকার।
সামাজিক প্রতিরোধ কমিটির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে পার্বত্য চট্টগ্রাম মহিলা সমিতি, ব্র্যাক, পেশাজীবী নারী সমাজ, উই ক্যান, নারী সাংবাদিক কেন্দ্র, বাউশি, বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন, বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ,আইইডি, নারী মৈত্রীসহ বিভিন্ন সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠন।
সামাজিক প্রতিরোধ কমিটির অন্তর্ভুক্ত ৬৭ সংগঠন নারী, মানবাধিকার ও উন্নয়নের জন্য কাজ করে।
মানববন্ধনে আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক সুলতানা কামাল বলেন, ‘শুধু আইন প্রণয়ন নয়, তার উপযুক্ত বাস্তবায়ন চাই। অন্যথায় নারীর প্রতি নির্যাতনকারীরা এসব অন্যায় থেকে বিরত হবে না।’ তিনি অপরাধীদের জন্য কঠোর থেকে কঠোরতর এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের এই উপদেষ্টা বলেন, নারী নির্যাতন প্রতিরোধে সরকারিভাবে ব্যবস্থা নিতে গত সপ্তাহে জাতীয় সংসদের স্পিকারের কাছে একটি স্মারকলিপি পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু এখনো এ বিষয়ে সরকারি কোনো পর্যায়ে কোনো রকম উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
নারী নির্যাতন প্রতিরোধে সর্বস্তরের জনগণকে একজোট হওয়ার আহ্বান জানান মহিলা পরিষদের সভাপতি আয়েশা খানম। বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির নির্বাহী পরিচালক সালমা আলী বলেন, ‘আর আইন নয়, এবার আইনের যথাযথ প্রয়োগ চাই। নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে সরকার ও প্রশাসনের আন্তরিক সাহায্য চাই।’
বক্তারা বলেন, সম্প্রতি দেশজুড়ে অ্যাসিড নিক্ষেপ, যৌন হয়রানি ও নির্যাতন, ধর্ষণসহ নারীর প্রতি সহিংসতা আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। তাঁরা অভিযোগ করেন, মন্ত্রী-জনপ্রতিনিধিদের এ নিয়ে কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। এমনকি বিষয়টিকে তাঁদের কাছে আলোচনার ইস্যু বলেও মনে হয় না।
এক সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে সুলতানা কামালের নেতৃত্বে স্পিকারের কাছে স্মারকলিপি নিয়ে যান মহিলা পরিষদের সভাপতি আয়েশা খানম, দি হাঙ্গার প্রজেক্টের নির্বাহী পরিচালক বদিউল আলম মজুমদার, এডাবের নির্বাহী পরিচালক রোকেয়া কবির, কর্মজীবী নারীর নির্বাহী পরিচালক রোকেয়া রফিক, উবিনীগের নির্বাহী পরিচালক ফরিদা আক্তার, উইমেন ফর উইমেনের সাবেক সভাপতি সালমা খান ও স্টেপস টুওয়ার্ডস ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক রঞ্জন কর্মকার।
সামাজিক প্রতিরোধ কমিটির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে পার্বত্য চট্টগ্রাম মহিলা সমিতি, ব্র্যাক, পেশাজীবী নারী সমাজ, উই ক্যান, নারী সাংবাদিক কেন্দ্র, বাউশি, বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন, বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ,আইইডি, নারী মৈত্রীসহ বিভিন্ন সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠন।
No comments