ফকল্যান্ড নিয়ে বিরোধ-আর্জেন্টিনায় ব্রিটিশ পতাকাবাহী জাহাজ নিষিদ্ধ করে আইন
আর্জেন্টিনার বুয়েনস এইরেস প্রদেশ কর্তৃপক্ষ তাদের বন্দরে ব্রিটিশ পতাকাবাহী জাহাজ নিষিদ্ধ করে একটি আইন করেছে। আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে বিরোধের জের ধরে এ পদক্ষেপ নিল দেশটির সবচেয়ে বড় প্রদেশটি। গত বৃহস্পতিবার প্রাদেশিক পার্লামেন্টে আইনটি পাস হয়।
এর মধ্য দিয়ে ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আর্জেন্টিনার চলমান বিরোধ আরো বাড়ল।
ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জের মালিকানা নিয়ে ব্রিটেনের সঙ্গে আর্জেন্টিনার সর্বশেষ যুদ্ধ হয় ১৯৮২ সালে। বর্তমানে দ্বীপপুঞ্জটিতে ব্রিটিশ নৌবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। ফকল্যান্ড নিয়ে দুই দেশের বিরোধ সম্প্রতি প্রকট হয়ে ওঠেছে। কয়েকটি ব্রিটিশ কম্পানি ফকল্যান্ড ও এর সমুদ্রসীমায় তেল-গ্যাস অনুসন্ধান শুরু করেছে। অনুসন্ধানকারী ওই সব ব্রিটিশ জাহাজের কর্মকাণ্ড প্রতিহত করতেই ফকল্যান্ড যুদ্ধের ৩০তম বার্ষিকীতে নতুন এই পদক্ষেপ নিল আর্জেন্টিনা।
নতুন এই আইনে বুয়েনস এইরেসের কোনো বন্দরে ব্রিটিশ পতাকাবাহী জাহাজের নোঙর ও মালবোঝাই থেকে শুরু করে সব ধরনের কর্মকাণ্ড বন্ধ থাকবে।
বৃহস্পতিবার বুয়েনস এইরেসের পার্লামেন্টে বিলটি উত্থাপন করেন প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিনা ফার্নান্দেজ দ্য কিরচনারের ফ্রন্ট ফর ভিক্টোরি জোট সরকারের সঙ্গী প্যাত্রিসিয়া কুবরিয়া। আইনটির নাম দেওয়া হয়েছে 'গাউচো' আইন। ১৮৩৩ সালে ফকল্যান্ড যুদ্ধে অংশ নেওয়া আর্জেন্টাইন যোদ্ধা গাউচো রিভেরোর নামে এই নামকরণ। কুবরিয়া বলেন, 'গাউচো যুদ্ধ করেছেন ফকল্যান্ডে আর্জেন্টিনার পতাকা ওড়াতে।'
আর্জেন্টিনার সবচেয়ে বড় প্রদেশ বুয়েনস এইরেস। দেশের গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্র বন্দরগুলোও এখানেই অবস্থিত।
এর আগে গত ডিসেম্বরে দক্ষিণ আমেরিকার বাণিজ্য জোট মেরকোসারের সদস্য দেশগুলো তাদের বন্দরে ফকল্যান্ডের পতাকাবাহী জাহাজ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। মারকোসারের সদস্য দেশগুলো হচ্ছে, ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, উরুগুয়ে ও ভেনিজুয়েলা। গত বছর জুন মাসে আর্জেন্টিনা সরকার ফকল্যান্ডের আশপাশে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানরত ব্রিটিশ কম্পানির বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করে।
নতুন আইনে ব্রিটিশ নৌবাহিনীর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট জাহাজকেও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে বুয়েনস এইরেসের ব্রিটিশ দূতাবাসের সঙ্গে সাংবাদিকরা যোগাযোগ করলেও কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। সূত্র : টেলিগ্রাফ।
ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জের মালিকানা নিয়ে ব্রিটেনের সঙ্গে আর্জেন্টিনার সর্বশেষ যুদ্ধ হয় ১৯৮২ সালে। বর্তমানে দ্বীপপুঞ্জটিতে ব্রিটিশ নৌবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। ফকল্যান্ড নিয়ে দুই দেশের বিরোধ সম্প্রতি প্রকট হয়ে ওঠেছে। কয়েকটি ব্রিটিশ কম্পানি ফকল্যান্ড ও এর সমুদ্রসীমায় তেল-গ্যাস অনুসন্ধান শুরু করেছে। অনুসন্ধানকারী ওই সব ব্রিটিশ জাহাজের কর্মকাণ্ড প্রতিহত করতেই ফকল্যান্ড যুদ্ধের ৩০তম বার্ষিকীতে নতুন এই পদক্ষেপ নিল আর্জেন্টিনা।
নতুন এই আইনে বুয়েনস এইরেসের কোনো বন্দরে ব্রিটিশ পতাকাবাহী জাহাজের নোঙর ও মালবোঝাই থেকে শুরু করে সব ধরনের কর্মকাণ্ড বন্ধ থাকবে।
বৃহস্পতিবার বুয়েনস এইরেসের পার্লামেন্টে বিলটি উত্থাপন করেন প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিনা ফার্নান্দেজ দ্য কিরচনারের ফ্রন্ট ফর ভিক্টোরি জোট সরকারের সঙ্গী প্যাত্রিসিয়া কুবরিয়া। আইনটির নাম দেওয়া হয়েছে 'গাউচো' আইন। ১৮৩৩ সালে ফকল্যান্ড যুদ্ধে অংশ নেওয়া আর্জেন্টাইন যোদ্ধা গাউচো রিভেরোর নামে এই নামকরণ। কুবরিয়া বলেন, 'গাউচো যুদ্ধ করেছেন ফকল্যান্ডে আর্জেন্টিনার পতাকা ওড়াতে।'
আর্জেন্টিনার সবচেয়ে বড় প্রদেশ বুয়েনস এইরেস। দেশের গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্র বন্দরগুলোও এখানেই অবস্থিত।
এর আগে গত ডিসেম্বরে দক্ষিণ আমেরিকার বাণিজ্য জোট মেরকোসারের সদস্য দেশগুলো তাদের বন্দরে ফকল্যান্ডের পতাকাবাহী জাহাজ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। মারকোসারের সদস্য দেশগুলো হচ্ছে, ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, উরুগুয়ে ও ভেনিজুয়েলা। গত বছর জুন মাসে আর্জেন্টিনা সরকার ফকল্যান্ডের আশপাশে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানরত ব্রিটিশ কম্পানির বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করে।
নতুন আইনে ব্রিটিশ নৌবাহিনীর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট জাহাজকেও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে বুয়েনস এইরেসের ব্রিটিশ দূতাবাসের সঙ্গে সাংবাদিকরা যোগাযোগ করলেও কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। সূত্র : টেলিগ্রাফ।
No comments