গাড়ি পোড়ানোর মামলা-ফখরুলসহ ৪৬ নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন ৩ জুলাই
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে গাড়ি পোড়ানোর মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ১৮ দলীয় জোটের ৪৬ নেতার বিরুদ্ধে আগামী ৩ জুলাই অভিযোগ গঠনের দিন ধার্য করেছেন আদালত। গতকাল বুধবার এ মামলায় অভিযোগ গঠনের তারিখ নির্ধারিত ছিল।
আসামিদের পক্ষ থেকে সময় চেয়ে আবেদন করায় ঢাকার ৭ নম্বর দ্রুত বিচার আদালতের হাকিম মো. এরফান উল্লাহ নতুন দিন ধার্য করেন।
গতকাল আসামিদের উপস্থিতি এবং অভিযোগ গঠনের দিন ধার্য থাকলেও সংসদ অধিবেশন চলায় অভিযুক্ত এমপিদের পক্ষে সময়ের আবেদন করা হয়। এ ছাড়া ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকা অসুস্থতার কারণে আদালতে উপস্থিত না হতে পারায় তাঁর পক্ষে দুই মাস সময় প্রার্থনা করা হয়। তবে রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকা মহানগর পিপি আব্দুল্লাহ আবু ও অতিরিক্ত পিপি শাহ আলম তালুকদার মামলাটি দ্রুত বিচার আইনে হওয়ায় সর্বোচ্চ সাত দিন সময় দেওয়া যায় বলে মত দেন।
এ মামলার আসামিদের মধ্যে সংসদ সদস্য হলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ার, দলের যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, এলডিপির চেয়ারম্যান, কর্নেল (অব.) অলি আহমদ এবং বিজেপির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ।
আদালতে শুনানিকালে বিএনপি নেতা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আ স ম হান্নান শাহ, রুহুল কবির রিজভী, আমান উল্লাহ আমান, জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক শক্তির চেয়ারম্যান শেখ শওকত হোসেন নিলুসহ জামিনে থাকা অধিকাংশ আসামি আদালতে হাজির হন। এ ছাড়া কারাগারে থাকা আসামিদেরও আদালতে হাজির করা হয়।
দ্রুত বিচার আইনের এ মামলায় ৪৬ আসামির মধ্যে মির্জা ফখরুলসহ ৪০ জনই জামিনে আছেন। চারজন পলাতক এবং দুজন কারাগারে আটক আছেন।
গত ১৩ জুন চার জামায়াত নেতার পলাতক থাকার গণবিজ্ঞপ্তির প্রতিবেদন আদালতে দাখিল হলে গতকাল আসামিদের উপস্থিতি ও অভিযোগ গঠনের দিন ধার্য করা হয়।
মামলায় গত ২১ মে একই আদালত পলাতকদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন এবং ৬ জুন পত্রিকায় গণবিজ্ঞপ্তির নির্দেশ দেন।
গত ১০ মে মির্জা ফখরুলসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে এ মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা। এরপর ২৭ মে ছাত্রশিবির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জব্বারকে আসামি করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। প্রথমবার দাখিল করা অভিযোগপত্রে আব্দুল জব্বারের সম্পূর্ণ নাম-ঠিকানা না পাওয়ায় অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল।
গত ১৬ মে ফখরুল ইসলামসহ ৩৩ আসামি সিএমএম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে আদালত তাঁদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান।
আসামিপক্ষে আইনজীবী ছিলেন ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, জয়নুল আবেদীন, সানাউল্লাহ মিয়া, মাসুদ আহমেদ তালুকদার, খোরশেদ আলম, মোহসীন মিয়া, ইকবাল হোসেন, ওমর ফারুক ফারুকী প্রমুখ।
গতকাল আসামিদের উপস্থিতি এবং অভিযোগ গঠনের দিন ধার্য থাকলেও সংসদ অধিবেশন চলায় অভিযুক্ত এমপিদের পক্ষে সময়ের আবেদন করা হয়। এ ছাড়া ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকা অসুস্থতার কারণে আদালতে উপস্থিত না হতে পারায় তাঁর পক্ষে দুই মাস সময় প্রার্থনা করা হয়। তবে রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকা মহানগর পিপি আব্দুল্লাহ আবু ও অতিরিক্ত পিপি শাহ আলম তালুকদার মামলাটি দ্রুত বিচার আইনে হওয়ায় সর্বোচ্চ সাত দিন সময় দেওয়া যায় বলে মত দেন।
এ মামলার আসামিদের মধ্যে সংসদ সদস্য হলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ার, দলের যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, এলডিপির চেয়ারম্যান, কর্নেল (অব.) অলি আহমদ এবং বিজেপির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ।
আদালতে শুনানিকালে বিএনপি নেতা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আ স ম হান্নান শাহ, রুহুল কবির রিজভী, আমান উল্লাহ আমান, জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক শক্তির চেয়ারম্যান শেখ শওকত হোসেন নিলুসহ জামিনে থাকা অধিকাংশ আসামি আদালতে হাজির হন। এ ছাড়া কারাগারে থাকা আসামিদেরও আদালতে হাজির করা হয়।
দ্রুত বিচার আইনের এ মামলায় ৪৬ আসামির মধ্যে মির্জা ফখরুলসহ ৪০ জনই জামিনে আছেন। চারজন পলাতক এবং দুজন কারাগারে আটক আছেন।
গত ১৩ জুন চার জামায়াত নেতার পলাতক থাকার গণবিজ্ঞপ্তির প্রতিবেদন আদালতে দাখিল হলে গতকাল আসামিদের উপস্থিতি ও অভিযোগ গঠনের দিন ধার্য করা হয়।
মামলায় গত ২১ মে একই আদালত পলাতকদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন এবং ৬ জুন পত্রিকায় গণবিজ্ঞপ্তির নির্দেশ দেন।
গত ১০ মে মির্জা ফখরুলসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে এ মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা। এরপর ২৭ মে ছাত্রশিবির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জব্বারকে আসামি করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। প্রথমবার দাখিল করা অভিযোগপত্রে আব্দুল জব্বারের সম্পূর্ণ নাম-ঠিকানা না পাওয়ায় অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল।
গত ১৬ মে ফখরুল ইসলামসহ ৩৩ আসামি সিএমএম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে আদালত তাঁদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান।
আসামিপক্ষে আইনজীবী ছিলেন ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, জয়নুল আবেদীন, সানাউল্লাহ মিয়া, মাসুদ আহমেদ তালুকদার, খোরশেদ আলম, মোহসীন মিয়া, ইকবাল হোসেন, ওমর ফারুক ফারুকী প্রমুখ।
No comments