স্বাভাবিক হয়ে আসছে সীমান্ত পরিস্থিতি
মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশের সহিংসতা কমে আসায় বাংলাদেশ-মিয়ানমারের সীমান্ত পরিস্থিতি ক্রমশ স্বাভাবিক হয়ে আসছে। নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটেনি। টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য শুরু হয়েছে।
এদিকে, সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মিয়ানমারের নাসাকা বাহিনীর সঙ্গে আলোচনার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে, সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মিয়ানমারের নাসাকা বাহিনীর সঙ্গে আলোচনার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
এ নিয়ে বিজিবির পক্ষ থেকে কয়েক দফা চিঠিও দেওয়া হয়েছে।
৪২ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক মো. জাহিদ হাসান বলেন, ‘আমরা যতটুকু খবর পেয়েছি, মিয়ানমারের পরিস্থিতি ক্রমশ স্বাভাবিক হয়ে আসছে। সেখানকার সরকার তাদের কোনো নাগরিককে বিতাড়িত করছে না।’ তিনি আরও জানান, বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে বিজিবির পক্ষ থেকে মিয়ানমারের নাসাকা বাহিনীকে পতাকা বৈঠকের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বিজিবির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ বা মিয়ানমারের যেকোনো স্থানে সুবিধাজনক সময়ে এই বৈঠক হতে পারে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে আশা করেন তিনি।
এদিকে গত রোববার মাছভর্তি একটি ট্রলার মিয়ানমার থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে ভিড়েছে। গতকাল সোমবার কাঠসহ আরও কিছু পণ্য ভিড়েছে স্থলবন্দরে।
টেকনাফ ইউনাইটেড ল্যান্ডপোর্টের মহাব্যবস্থাপক আবদুল মোহাইমেন বলেন, ‘রোববার থেকে আবার পণ্য আসা শুরু হয়েছে। আমরা আশা করছি কিছুদিনের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি আগের মতো স্বাভাবিক হয়ে আসবে।’ এদিকে শনিবার নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পর গতকাল বিপুলসংখ্যক জেলে নাফ নদীতে মাছ ধরতে গেছেন। টেকনাফের মাছ ব্যবসায়ী আহমদ আলী, নুরুল আমিন ও আবদুল খালেদ বলেন, ‘বিজিবি নাফ নদী থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর আমাদের নৌকা নিয়ে জেলেরা নদীতে মাছ ধরতে গেছেন।’ তবে, স্থানীয় বাসিন্দাদের আশঙ্কা, পরিস্থিতি আবারও অস্বাভাবিক হতে পারে। তাদের অভিযোগ, মানব পাচারকারী চক্র ও কিছু বেসরকারি সংস্থা মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের এ দেশে নিয়ে আসতে এখনো তৎপরতা চালাচ্ছে।
১৩ রোহিঙ্গা নাগরিককে ফেরত পাঠানো যায়নি: টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপে বিজিবির হেফাজতে থাকা ২০ রোহিঙ্গা নাগরিকের মধ্যে সাতজনকে ফেরত পাঠনো হয়েছে। আবহাওয়া খারাপ থাকায় এদের এতদিন বিজিবি হেফাজতে রেখে দেওয়া হয়েছিল। বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, আটকে পড়া ১৩ জন রোহিঙ্গা মিয়ানমারের আকিয়াবের বাসিন্দা হওয়ায় তাদের ফেরত পাঠানোর জন্য উপযুক্ত নৌযান এখনো পাওয়া যায়নি।
এদিকে টেকনাফ সীমান্ত পরিস্থিতি শান্ত থাকলেও বিজিবি তাদের টহল এবং তল্লাশি জোরদার করেছে বলে জানা গেছে।
৪২ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক মো. জাহিদ হাসান বলেন, ‘আমরা যতটুকু খবর পেয়েছি, মিয়ানমারের পরিস্থিতি ক্রমশ স্বাভাবিক হয়ে আসছে। সেখানকার সরকার তাদের কোনো নাগরিককে বিতাড়িত করছে না।’ তিনি আরও জানান, বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে বিজিবির পক্ষ থেকে মিয়ানমারের নাসাকা বাহিনীকে পতাকা বৈঠকের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বিজিবির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ বা মিয়ানমারের যেকোনো স্থানে সুবিধাজনক সময়ে এই বৈঠক হতে পারে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে আশা করেন তিনি।
এদিকে গত রোববার মাছভর্তি একটি ট্রলার মিয়ানমার থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে ভিড়েছে। গতকাল সোমবার কাঠসহ আরও কিছু পণ্য ভিড়েছে স্থলবন্দরে।
টেকনাফ ইউনাইটেড ল্যান্ডপোর্টের মহাব্যবস্থাপক আবদুল মোহাইমেন বলেন, ‘রোববার থেকে আবার পণ্য আসা শুরু হয়েছে। আমরা আশা করছি কিছুদিনের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি আগের মতো স্বাভাবিক হয়ে আসবে।’ এদিকে শনিবার নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পর গতকাল বিপুলসংখ্যক জেলে নাফ নদীতে মাছ ধরতে গেছেন। টেকনাফের মাছ ব্যবসায়ী আহমদ আলী, নুরুল আমিন ও আবদুল খালেদ বলেন, ‘বিজিবি নাফ নদী থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর আমাদের নৌকা নিয়ে জেলেরা নদীতে মাছ ধরতে গেছেন।’ তবে, স্থানীয় বাসিন্দাদের আশঙ্কা, পরিস্থিতি আবারও অস্বাভাবিক হতে পারে। তাদের অভিযোগ, মানব পাচারকারী চক্র ও কিছু বেসরকারি সংস্থা মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের এ দেশে নিয়ে আসতে এখনো তৎপরতা চালাচ্ছে।
১৩ রোহিঙ্গা নাগরিককে ফেরত পাঠানো যায়নি: টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপে বিজিবির হেফাজতে থাকা ২০ রোহিঙ্গা নাগরিকের মধ্যে সাতজনকে ফেরত পাঠনো হয়েছে। আবহাওয়া খারাপ থাকায় এদের এতদিন বিজিবি হেফাজতে রেখে দেওয়া হয়েছিল। বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, আটকে পড়া ১৩ জন রোহিঙ্গা মিয়ানমারের আকিয়াবের বাসিন্দা হওয়ায় তাদের ফেরত পাঠানোর জন্য উপযুক্ত নৌযান এখনো পাওয়া যায়নি।
এদিকে টেকনাফ সীমান্ত পরিস্থিতি শান্ত থাকলেও বিজিবি তাদের টহল এবং তল্লাশি জোরদার করেছে বলে জানা গেছে।
No comments