মৈত্রীবন্ধন: এগিয়ে চলোএক মঞ্চে দুই বাংলার দুই বিশিষ্ট লেখক-রাজনীতির পেছনে স্বার্থ থাকে লেখকদের কোনো স্বার্থ নেই by অমর সাহা
মৈত্রীবন্ধনের শেষ দিন ঐতিহাসিক টাউন হল আলোকিত করেন দুই বাংলার প্রথিতযশা দুই লেখক। তাঁদের কথোপকথন আর সাহিত্য নিয়ে আলোচনায় প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে টাউন হল। বাংলা সাহিত্যের এই দুই লেখকের মত হচ্ছে, রাজনীতির পেছনে একটা স্বার্থ থাকে, কিন্তু লেখকদের সেই স্বার্থ থাকে না।
তাঁরা সমাজে যা দেখছেন, তাই তুলে আনছেন লেখনীতে। সুতরাং লেখকেরাই পারেন দুই দেশের মৈত্রীবন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করতে।
মৈত্রীবন্ধন উৎসবের দ্বিতীয় পর্যায়ের অনুষ্ঠানের শেষ দিন গতকাল বুধবার মঞ্চে ছিলেন বাংলাদেশের আলোকিত মানুষ মানুষ গড়ার কারিগর আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ এবং বাংলা সাহিত্যের খ্যাতিমান লেখক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।
ভারত ও বাংলাদেশের মৈত্রীবন্ধন দৃঢ় করার প্রত্যয় নিয়ে ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে এই মৈত্রীবন্ধন উৎসবের দ্বিতীয় পর্যায়ের অনুষ্ঠান শুরু হয়। উৎসবের আয়োজক ভারতের প্রভাবশালী ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া ও বাংলাদেশের শীর্ষ দৈনিক প্রথম আলো।
গতকাল সন্ধ্যা সোয়া সাতটায় টাইমস অব ইন্ডিয়ার আর্টস এডিটর রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত মঞ্চে আহ্বান জানান দুই অতিথিকে। তাঁরা মঞ্চে উঠে পরস্পরের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। দুই লেখকই বলে ওঠেন, ‘আমাদের মৈত্রীবন্ধন দৃঢ় হোক।’ এ সময় দর্শক হাততালি দিয়ে তাঁদের অভিনন্দন জানায়।
এরপর মঞ্চে বসেন দুই লেখক। প্রথমে সুনীল বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের প্রতি আমাদের গভীর ভালোবাসা আছে যুগ যুগ ধরে। বাংলাদেশের লেখকদের লেখাও অনেক উন্নত। আমাদের দুই বাংলার লেখকদের মধ্যে যোগাযোগ আরও বাড়াতে হবে। এই যোগাযোগই এক বাংলার সাহিত্য অন্য বাংলার মানুষকে পরিচিত করাতে পারবে। এতে আমাদের দুই বাংলার সাহিত্য সমৃদ্ধ হবে। সুদৃঢ় হবে ভালোবাসার বন্ধন।’
কলকাতার এই গুণী লেখক বলেন, ‘আমাদের দুই বাংলার সাহিত্যে এখনো উঠে আসে দুই বাংলার নানা চিত্র। তাই তো দেখা গেছে, প্রখ্যাত পরিচালক ঋত্বিক ঘটকের সব ছবিতেই ভেসে উঠেছে দেশ ভাগের চিত্র।’
আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ তুলে ধরেন দুই বাংলার সাহিত্যের নানা দিক। তিনি বলেন, সমাজে ভালোবাসার বন্ধন তৈরি করতে লেখক-সাহিত্যিক ও বিবেকবান মানুষের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এরাই পারে মৈত্রীবন্ধনকে আরও দৃঢ় করতে। আর লেখকেরা পারেন হূদয়কে হূদয়ের কাছে আনতে।
আবু সায়ীদ বলেন, ‘আমাদের দুই বাংলার সাহিত্যকে এগিয়ে নিতে লেখকদের ভূমিকার শেষ নেই। সাহিত্যই পারে সমাজ পরিবর্তনে অগ্রণী ভূমিকা নিতে।’ তিনি অনুষ্ঠানে ঢাকার অতীতের সাহিত্যের নানা চিত্র তুলে ধরে বলেন, ‘আমাদের দুই বাংলার মানুষের সঙ্গে মানুষের যোগাযোগ বাড়াতে ভিসা-ব্যবস্থা সহজীকরণ জরুরি। সুনীলও যোগাযোগ বাড়াতে ভিসা-ব্যবস্থা সহজ করার ওপর জোর দেন।
মৈত্রীবন্ধন উৎসবের দ্বিতীয় পর্যায়ের অনুষ্ঠানের শেষ দিন গতকাল বুধবার মঞ্চে ছিলেন বাংলাদেশের আলোকিত মানুষ মানুষ গড়ার কারিগর আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ এবং বাংলা সাহিত্যের খ্যাতিমান লেখক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।
ভারত ও বাংলাদেশের মৈত্রীবন্ধন দৃঢ় করার প্রত্যয় নিয়ে ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে এই মৈত্রীবন্ধন উৎসবের দ্বিতীয় পর্যায়ের অনুষ্ঠান শুরু হয়। উৎসবের আয়োজক ভারতের প্রভাবশালী ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া ও বাংলাদেশের শীর্ষ দৈনিক প্রথম আলো।
গতকাল সন্ধ্যা সোয়া সাতটায় টাইমস অব ইন্ডিয়ার আর্টস এডিটর রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত মঞ্চে আহ্বান জানান দুই অতিথিকে। তাঁরা মঞ্চে উঠে পরস্পরের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। দুই লেখকই বলে ওঠেন, ‘আমাদের মৈত্রীবন্ধন দৃঢ় হোক।’ এ সময় দর্শক হাততালি দিয়ে তাঁদের অভিনন্দন জানায়।
এরপর মঞ্চে বসেন দুই লেখক। প্রথমে সুনীল বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের প্রতি আমাদের গভীর ভালোবাসা আছে যুগ যুগ ধরে। বাংলাদেশের লেখকদের লেখাও অনেক উন্নত। আমাদের দুই বাংলার লেখকদের মধ্যে যোগাযোগ আরও বাড়াতে হবে। এই যোগাযোগই এক বাংলার সাহিত্য অন্য বাংলার মানুষকে পরিচিত করাতে পারবে। এতে আমাদের দুই বাংলার সাহিত্য সমৃদ্ধ হবে। সুদৃঢ় হবে ভালোবাসার বন্ধন।’
কলকাতার এই গুণী লেখক বলেন, ‘আমাদের দুই বাংলার সাহিত্যে এখনো উঠে আসে দুই বাংলার নানা চিত্র। তাই তো দেখা গেছে, প্রখ্যাত পরিচালক ঋত্বিক ঘটকের সব ছবিতেই ভেসে উঠেছে দেশ ভাগের চিত্র।’
আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ তুলে ধরেন দুই বাংলার সাহিত্যের নানা দিক। তিনি বলেন, সমাজে ভালোবাসার বন্ধন তৈরি করতে লেখক-সাহিত্যিক ও বিবেকবান মানুষের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এরাই পারে মৈত্রীবন্ধনকে আরও দৃঢ় করতে। আর লেখকেরা পারেন হূদয়কে হূদয়ের কাছে আনতে।
আবু সায়ীদ বলেন, ‘আমাদের দুই বাংলার সাহিত্যকে এগিয়ে নিতে লেখকদের ভূমিকার শেষ নেই। সাহিত্যই পারে সমাজ পরিবর্তনে অগ্রণী ভূমিকা নিতে।’ তিনি অনুষ্ঠানে ঢাকার অতীতের সাহিত্যের নানা চিত্র তুলে ধরে বলেন, ‘আমাদের দুই বাংলার মানুষের সঙ্গে মানুষের যোগাযোগ বাড়াতে ভিসা-ব্যবস্থা সহজীকরণ জরুরি। সুনীলও যোগাযোগ বাড়াতে ভিসা-ব্যবস্থা সহজ করার ওপর জোর দেন।
No comments