ধাঁধা দুনিয়া
ছবির ধাঁধা কাছের মানুষদের কাছে পিংকি নামে পরিচিত এ তারকার জন্ম ১৯৮১ সালে, যুক্তরাষ্ট্রের মিসিসিপিতে। শৈশব থেকেই নাচের প্রতি ছিল আগ্রহ কিন্তু গান গাইতে তিনি সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতেন। প্রথম অ্যালবাম বেবি ওয়ান মোর টাইম দিয়ে বাজিমাত করেন পপসংগীতের জগৎ।
পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি উচ্চতার এ গায়িকা একটি মিউজিক ভিডিওতে জ্যান্ত সাপের সঙ্গে অংশ নিয়ে আলোড়ন তোলেন।
এ পর্যন্ত পৃথিবীব্যাপী তাঁর অ্যালবাম বিক্রি হয়েছে ১০০ মিলিয়নেরও বেশি। ‘রেকর্ডিং ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন অব আমেরিকার’ তথ্যমতে, অ্যালবাম বিক্রির দিক দিয়ে পৃথিবীর সেরা আট নারী-সংগীত তারকার মধ্যে তিনি অন্যতম। দুই সন্তানের জননী, ৩০ বছর বয়সী এ গায়িকা নিজের আদর্শ হিসেবে ভাবেন ম্যাডোনাকে।
জনপ্রিয় গায়ক এবং অভিনেতা জাস্টিন টিম্বারলেকের সঙ্গে চার বছরের সম্পর্ক শেষ হওয়ার পর মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। ২০০৪ সালে হুট করেই বিয়ে করেন শৈশবের বন্ধু আলেকজান্ডারকে। কিন্তু এ বিয়ে টিকেছিল মাত্র ৫৫ ঘণ্টা।
জীবনের কঠিন একটি সময়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চেয়েছিলেন এ তারকা। ২০০৭ সালের দিকে মাথা ন্যাড়া করে জনসমক্ষে এসে চমকে দিয়েছিলেন সবাইকে।
সম্প্রতি বেভারলি হিলসের বাড়িটি বিক্রি করে চার মিলিয়ন ডলারেরও বেশি অর্থ পুরেছেন পকেটে। বাগদত্ত জেসন ট্রউইক এবং দুই সন্তান শ্যন ও জেডেনকে নিয়ে এখন থেকে ভাড়া বাড়িতে থাকার পরিকল্পনা করেছেন এ তারকা।
বইয়ের পোকা
নরেশ ও পরেশ। দুইজনে সহোদর ভাই। কিন্তু এক বৃন্তে দুইটি ফুল—এ উপমা ইহাদের সম্বন্ধে খাটে না। আকৃতি ও প্রকৃতি—উভয় দিক দিয়াই ইহাদের মিলের অপেক্ষা অমিলই বেশি। নরেশের চেহারার মোটামুটি বর্ণনাটা এই—শ্যামবর্ণ, দীর্ঘ দেহ, খোঁচা খোঁচা চিরুনি-সম্পর্ক-বিরহিত চুল, গোলাকার মুখ এবং সেই মুখে একজোড়া বুদ্ধিদীপ্ত চক্ষু, এক জোড়া নেউলের লেজের মতো পুষ্ট গোঁফ এবং একটি সূক্ষ্মাগ্র শুকচঞ্চু নাসা।
পরেশ খর্বাকৃতি, ফরসা, মাথার কোঁকড়ানো কেশদাম বাবরি আকারে সুসজ্জিত। মুখটি একটু লম্বা-গোছের, নাকটি থ্যাবড়া। চক্ষু দুটিতে কেমন যেন একটা তন্ময় ভাব। গোঁফ-দাড়ি কামানো। গলায় কণ্ঠি। কপালে চন্দন।
মনের দিক দিয়া বিচার করিলে দেখা যায় যে, দুইজনেই গোঁড়া। একজন গোঁড়া বৈজ্ঞানিক এবং আর একজন গোঁড়া বৈষ্ণব। অত্যন্ত নিষ্ঠাসহকারে নরেশ জ্ঞানমার্গ এবং পরেশ ভক্তিমার্গ অবলম্বন করিয়াছেন।
বিখ্যাত একটি গল্পের শুরুর অংশ এটি। বলতে হবে গল্পটি ও এর লেখকের নাম কী?
সংগ্রহ: কিঙ্কর আহসান
এ পর্যন্ত পৃথিবীব্যাপী তাঁর অ্যালবাম বিক্রি হয়েছে ১০০ মিলিয়নেরও বেশি। ‘রেকর্ডিং ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন অব আমেরিকার’ তথ্যমতে, অ্যালবাম বিক্রির দিক দিয়ে পৃথিবীর সেরা আট নারী-সংগীত তারকার মধ্যে তিনি অন্যতম। দুই সন্তানের জননী, ৩০ বছর বয়সী এ গায়িকা নিজের আদর্শ হিসেবে ভাবেন ম্যাডোনাকে।
জনপ্রিয় গায়ক এবং অভিনেতা জাস্টিন টিম্বারলেকের সঙ্গে চার বছরের সম্পর্ক শেষ হওয়ার পর মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। ২০০৪ সালে হুট করেই বিয়ে করেন শৈশবের বন্ধু আলেকজান্ডারকে। কিন্তু এ বিয়ে টিকেছিল মাত্র ৫৫ ঘণ্টা।
জীবনের কঠিন একটি সময়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চেয়েছিলেন এ তারকা। ২০০৭ সালের দিকে মাথা ন্যাড়া করে জনসমক্ষে এসে চমকে দিয়েছিলেন সবাইকে।
সম্প্রতি বেভারলি হিলসের বাড়িটি বিক্রি করে চার মিলিয়ন ডলারেরও বেশি অর্থ পুরেছেন পকেটে। বাগদত্ত জেসন ট্রউইক এবং দুই সন্তান শ্যন ও জেডেনকে নিয়ে এখন থেকে ভাড়া বাড়িতে থাকার পরিকল্পনা করেছেন এ তারকা।
বইয়ের পোকা
নরেশ ও পরেশ। দুইজনে সহোদর ভাই। কিন্তু এক বৃন্তে দুইটি ফুল—এ উপমা ইহাদের সম্বন্ধে খাটে না। আকৃতি ও প্রকৃতি—উভয় দিক দিয়াই ইহাদের মিলের অপেক্ষা অমিলই বেশি। নরেশের চেহারার মোটামুটি বর্ণনাটা এই—শ্যামবর্ণ, দীর্ঘ দেহ, খোঁচা খোঁচা চিরুনি-সম্পর্ক-বিরহিত চুল, গোলাকার মুখ এবং সেই মুখে একজোড়া বুদ্ধিদীপ্ত চক্ষু, এক জোড়া নেউলের লেজের মতো পুষ্ট গোঁফ এবং একটি সূক্ষ্মাগ্র শুকচঞ্চু নাসা।
পরেশ খর্বাকৃতি, ফরসা, মাথার কোঁকড়ানো কেশদাম বাবরি আকারে সুসজ্জিত। মুখটি একটু লম্বা-গোছের, নাকটি থ্যাবড়া। চক্ষু দুটিতে কেমন যেন একটা তন্ময় ভাব। গোঁফ-দাড়ি কামানো। গলায় কণ্ঠি। কপালে চন্দন।
মনের দিক দিয়া বিচার করিলে দেখা যায় যে, দুইজনেই গোঁড়া। একজন গোঁড়া বৈজ্ঞানিক এবং আর একজন গোঁড়া বৈষ্ণব। অত্যন্ত নিষ্ঠাসহকারে নরেশ জ্ঞানমার্গ এবং পরেশ ভক্তিমার্গ অবলম্বন করিয়াছেন।
বিখ্যাত একটি গল্পের শুরুর অংশ এটি। বলতে হবে গল্পটি ও এর লেখকের নাম কী?
সংগ্রহ: কিঙ্কর আহসান
No comments