লোকমান হত্যাকাণ্ডঃ আরও তিন সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার, একজন ঢাকার, দুজন নরসিংদীর
নরসিংদীর পৌর মেয়র লোকমান হোসেন হত্যা মামলায় আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁরা হলেন: মাহফুজ, শাহীন মিয়া ও ফারুক। শাহীনের কাছ থেকে একটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। পুলিশ সূত্র দাবি করছে, লোকমানকে হত্যায় সরাসরি জড়িত থাকার সন্দেহে এই তিনজনকে গতকাল শনিবার পৃথক স্থান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনজনই পুলিশের খাতায় তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী। তাঁদের বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা ও অস্ত্র মামলা রয়েছে।
এঁদের মধ্যে মাহফুজের বাড়ি নরসিংদী সদর উপজেলার চিনিশপুর ইউনিয়নের ঘোড়াদিয়া মহল্লায়, শাহীনের বাড়ি একই উপজেলার মাধবদী মনোহরপুর মহল্লায়। আর ফারুকের বাড়ি পুরান ঢাকার ওয়ারীতে। জানতে চাইলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও নরসিংদীর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুনুর রশীদ বলেন, এর আগে গ্রেপ্তার হওয়া এজাহারভুক্ত আসামি আশরাফ সরকারকে জিজ্ঞাসাবাদ করে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তদন্ত-সংশ্লিষ্ট অপর একটি সূত্র জানায়, লোকমান হত্যায় জড়িত ভাড়াটে পেশাদার খুনিদের অনেককেই শনাক্ত করা হয়েছে। তবে যে সন্ত্রাসী ওই রাতে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে ঢুকে লোকমানকে গুলি করেছিল, তাকে এখনো শনাক্ত করা যায়নি। যার কারণে হত্যায় ব্যবহূত অস্ত্রটি উদ্ধার করা যাচ্ছে না।
সূত্রটি জানায়, লোকমানের শরীরে বিদ্ধ গুলি ছিল রিভলবারের। আর গতকাল শাহীনের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে পিস্তল। তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আশা করছেন, গ্রেপ্তার হওয়া এই তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে মূল ঘাতককে শনাক্ত করা সম্ভব হবে।
এর আগে ৮ নভেম্বর গাজীপুরের টঙ্গী থেকে সেলিম নামে এক মোটরসাইকেল গ্যারেজের মালিককে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর ১২ নভেম্বর গোপালগঞ্জ থেকে টিপন কাজী নামে পুলিশের তালিকাভুক্ত এক সন্ত্রাসীকে এবং ১৫ নভেম্বর এজাহারভুক্ত আসামি আশরাফ সরকারকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই তিনজনকে রিমান্ডে নিয়ে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
গত ১ নভেম্বর রাতে নরসিংদী পৌর মেয়র ও শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লোকমানকে (৪২) দলীয় কার্যালয়ে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনায় তাঁর ভাই কামরুজ্জামান টেলিযোগাযোগমন্ত্রীর ছোট ভাই সালাহউদ্দিন আহমেদকে প্রধান আসামি করে ১৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। দুজন ছাড়া আসামিদের বাকি সবাই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
তদন্ত-সংশ্লিষ্ট অপর একটি সূত্র জানায়, লোকমান হত্যায় জড়িত ভাড়াটে পেশাদার খুনিদের অনেককেই শনাক্ত করা হয়েছে। তবে যে সন্ত্রাসী ওই রাতে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে ঢুকে লোকমানকে গুলি করেছিল, তাকে এখনো শনাক্ত করা যায়নি। যার কারণে হত্যায় ব্যবহূত অস্ত্রটি উদ্ধার করা যাচ্ছে না।
সূত্রটি জানায়, লোকমানের শরীরে বিদ্ধ গুলি ছিল রিভলবারের। আর গতকাল শাহীনের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে পিস্তল। তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আশা করছেন, গ্রেপ্তার হওয়া এই তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে মূল ঘাতককে শনাক্ত করা সম্ভব হবে।
এর আগে ৮ নভেম্বর গাজীপুরের টঙ্গী থেকে সেলিম নামে এক মোটরসাইকেল গ্যারেজের মালিককে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর ১২ নভেম্বর গোপালগঞ্জ থেকে টিপন কাজী নামে পুলিশের তালিকাভুক্ত এক সন্ত্রাসীকে এবং ১৫ নভেম্বর এজাহারভুক্ত আসামি আশরাফ সরকারকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই তিনজনকে রিমান্ডে নিয়ে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
গত ১ নভেম্বর রাতে নরসিংদী পৌর মেয়র ও শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লোকমানকে (৪২) দলীয় কার্যালয়ে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনায় তাঁর ভাই কামরুজ্জামান টেলিযোগাযোগমন্ত্রীর ছোট ভাই সালাহউদ্দিন আহমেদকে প্রধান আসামি করে ১৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। দুজন ছাড়া আসামিদের বাকি সবাই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
No comments