আগুনে পুড়ে ছাই আগারগাঁও বস্তি
আগুনে পুড়ে গেছে রাজধানীর আগারগাঁও বস্তির প্রায় ৫০০ ঘর। গতকাল রোববার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
আগারগাঁওয়ে শেরেবাংলা নগর থানা, পুলিশের যানবাহন ডাম্পিং ইয়ার্ড-সংলগ্ন ও
ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের উল্টো দিকে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর জায়গা দখল করে
গড়ে উঠেছিল বস্তিটি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, দুপুর পৌনে
১২টায় বস্তির মাঝামাঝি একটি রান্নাঘরের পাশ থেকে আগুন জ্বলতে দেখা যায়।
বস্তির বেশির ভাগ লোক তখন ঘরে তালা দিয়ে কাজে গেছেন। অল্প সময়ের মধ্যে আগুন
ছাই করে ফেলে বস্তির কাঠ, বাঁশ আর টিনের তৈরি ঘরগুলো। খবর পেয়ে বেশির ভাগ
বস্তিবাসী এসে দেখেন কিছুই নেই। শুধু জলাশয়ের ওপর টং বস্তির খুঁটি আর জ্বলে
যাওয়া টিন ভেসে রয়েছে।
স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তিনি ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের সান্ত্বনা দেন এবং সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক (ঢাকা বিভাগ) জহুরুল আমিন মিয়া বলেন, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের নয়টি ইউনিট এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নেভায়। অগ্নিকাণ্ডের কারণ ও ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে তদন্ত চলছে। তবে হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত চুন্নু, সেলিম, মোশাররফসহ কয়েকজনের অভিযোগ, বস্তি উচ্ছেদের জন্য আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। গত মাসে বস্তি উচ্ছেদের নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। তবে তাঁরা সরে যাননি। এ কারণেই অগ্নিকাণ্ড ঘটানো হয়েছে।
শেরেবাংলা নগর গণপূর্ত বিভাগের হিসাব সহকারী নুর হোসেন বস্তি উচ্ছেদে নোটিশ দেওয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেন। স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা জাহাঙ্গীর আলম ওরফে কসাই জাহাঙ্গীর বস্তিটি নিয়ন্ত্রণ করতেন। তাঁর ছেলে জুয়েল নিয়োগ করা লোকজন নিয়ে বস্তির অবৈধ বিদ্যুৎ লাইনের টাকা তুলতেন।
স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তিনি ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের সান্ত্বনা দেন এবং সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক (ঢাকা বিভাগ) জহুরুল আমিন মিয়া বলেন, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের নয়টি ইউনিট এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নেভায়। অগ্নিকাণ্ডের কারণ ও ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে তদন্ত চলছে। তবে হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত চুন্নু, সেলিম, মোশাররফসহ কয়েকজনের অভিযোগ, বস্তি উচ্ছেদের জন্য আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। গত মাসে বস্তি উচ্ছেদের নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। তবে তাঁরা সরে যাননি। এ কারণেই অগ্নিকাণ্ড ঘটানো হয়েছে।
শেরেবাংলা নগর গণপূর্ত বিভাগের হিসাব সহকারী নুর হোসেন বস্তি উচ্ছেদে নোটিশ দেওয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেন। স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা জাহাঙ্গীর আলম ওরফে কসাই জাহাঙ্গীর বস্তিটি নিয়ন্ত্রণ করতেন। তাঁর ছেলে জুয়েল নিয়োগ করা লোকজন নিয়ে বস্তির অবৈধ বিদ্যুৎ লাইনের টাকা তুলতেন।
No comments