গুমের ঘটনায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের উদ্বেগ
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ইলিয়াস আলীর নাম উল্লেখ না করে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা গুমের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি নিখোঁজ ব্যক্তিকে খুঁজে পেতে সংযত আচরণের মাধ্যমে একে অন্যকে সহযোগিতার জন্য সরকার ও বিরোধী দলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
ঢাকায় শীর্ষ মার্কিন কূটনীতিক গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে তাঁর গুলশানের বাসায় গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন। সম্প্রতি শেষ হওয়া বাংলাদেশ-মার্কিন নিরাপত্তা সংলাপের বিষয়ে মজীনার সঙ্গে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।
মজীনা বলেন, ‘যে কারও অন্তর্ধানের ব্যাপারে অন্যদের উদ্বেগের প্রতি সমর্থন প্রকাশ করছি। কারণ, এটি মৌলিক মানবাধিকারের পরিপন্থী এবং অত্যন্ত নিন্দনীয়।’
ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার পর বিএনপি সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরকে চিঠি দিয়ে বিষয়টি অবহিত করে এবং তাদের সহায়তা কামনা করে।
গতকাল ইলিয়াস আলীর নাম উল্লেখ না করে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘নিখোঁজ ব্যক্তিকে খুঁজে বের করতে সব পক্ষকে সংযত আচরণের মাধ্যমে একে অন্যকে সহযোগিতার আহ্বান জানাই। যিনি নিখোঁজ হয়ে গেছেন, শুধু তাঁর জন্যই নয়, তাঁর পরিবারের জন্যও এটি এক ভয়াবহ অভিজ্ঞতা।’
এ ধরনের অন্তর্ধানের ঘটনা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক বিকাশের পথ রুদ্ধ করবে কি না জানতে চাইলে ড্যান মজীনা বলেন, ‘আগামী নির্বাচন কোন প্রক্রিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে, সে ব্যাপারে সমাধানের পথ খুঁজে পেতে বিভিন্ন পর্যায়ের আলোচনায় আমি সব রাজনৈতিক দলকে একসঙ্গে কাজ করার অনুরোধ জানিয়েছি। কারণ, বাংলাদেশের মানুষ একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন দেখতে চায়। আমি সব সময় বাংলাদেশকে নিয়ে একটি ইতিবাচক ছবি দেখি। আর সোনার বাংলার জন্য উন্নত অবকাঠামোর পাশাপাশি, বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান, আইনশৃঙ্খলার উন্নতিসহ বিনিয়োগের ইতিবাচক পরিবেশ তৈরিটা জরুরি। আর এসব করাটা চ্যালেঞ্জও বটে।’
বাংলাদেশ আর গণতন্ত্র অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত বলে মত দেন ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত। তিনি বলেন, ‘আমি গণতন্ত্রে বিশ্বাসী। আর বাংলাদেশও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বলেই আমার বিশ্বাস। এখানকার মানুষ রুচিশীল এবং রাজনৈতিকভাবে সচেতন। এ দেশের গভীরে প্রোথিত আছে গণতন্ত্রের শিকড়। তাই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিকই থাকবে।’
মজীনা বলেন, ‘যে কারও অন্তর্ধানের ব্যাপারে অন্যদের উদ্বেগের প্রতি সমর্থন প্রকাশ করছি। কারণ, এটি মৌলিক মানবাধিকারের পরিপন্থী এবং অত্যন্ত নিন্দনীয়।’
ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার পর বিএনপি সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরকে চিঠি দিয়ে বিষয়টি অবহিত করে এবং তাদের সহায়তা কামনা করে।
গতকাল ইলিয়াস আলীর নাম উল্লেখ না করে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘নিখোঁজ ব্যক্তিকে খুঁজে বের করতে সব পক্ষকে সংযত আচরণের মাধ্যমে একে অন্যকে সহযোগিতার আহ্বান জানাই। যিনি নিখোঁজ হয়ে গেছেন, শুধু তাঁর জন্যই নয়, তাঁর পরিবারের জন্যও এটি এক ভয়াবহ অভিজ্ঞতা।’
এ ধরনের অন্তর্ধানের ঘটনা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক বিকাশের পথ রুদ্ধ করবে কি না জানতে চাইলে ড্যান মজীনা বলেন, ‘আগামী নির্বাচন কোন প্রক্রিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে, সে ব্যাপারে সমাধানের পথ খুঁজে পেতে বিভিন্ন পর্যায়ের আলোচনায় আমি সব রাজনৈতিক দলকে একসঙ্গে কাজ করার অনুরোধ জানিয়েছি। কারণ, বাংলাদেশের মানুষ একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন দেখতে চায়। আমি সব সময় বাংলাদেশকে নিয়ে একটি ইতিবাচক ছবি দেখি। আর সোনার বাংলার জন্য উন্নত অবকাঠামোর পাশাপাশি, বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান, আইনশৃঙ্খলার উন্নতিসহ বিনিয়োগের ইতিবাচক পরিবেশ তৈরিটা জরুরি। আর এসব করাটা চ্যালেঞ্জও বটে।’
বাংলাদেশ আর গণতন্ত্র অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত বলে মত দেন ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত। তিনি বলেন, ‘আমি গণতন্ত্রে বিশ্বাসী। আর বাংলাদেশও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বলেই আমার বিশ্বাস। এখানকার মানুষ রুচিশীল এবং রাজনৈতিকভাবে সচেতন। এ দেশের গভীরে প্রোথিত আছে গণতন্ত্রের শিকড়। তাই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিকই থাকবে।’
No comments