জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-সাতটি স্বীকৃতি
এ জীবন তোমার আমার ছবি দিয়েই নিজেকে চিনিয়েছিলেন জাকির হোসেন রাজু। অনেকটা সাহস করেই শহিদুল ইসলাম খোকনের ভণ্ড ছবির সঙ্গে নিজের ছবি মুক্তি দিয়ে আলোচনায় উঠে এসেছিলেন। এরপর নিঃশ্বাসে তুমি বিশ্বাসে তুমি ছবি বানিয়ে সাফল্যের ধারাবাহিকতা দেখালেন। তারপর বানালেন ভালবাসলেই ঘর বাঁধা যায় না।
২০১০ সালে এই ছবিটি যেমন বছরের সর্বাধিক ব্যবসা সফল ছবি হিসেবে স্বীকৃতি পেল, তেমনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সাতটি শাখায় জিতে নিল পুরস্কার। তিনি নিজেও দুটি শাখায় রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ স্বীকৃতি আদায় করে নিলেন। সম্প্রতি তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে এ পুরস্কার গ্রহণ করেন। আগামীকাল জাকির হোসেন রাজু নির্মিত জ্বী হুজুর ছবিটি মুক্তি পাচ্ছে। এসব নিয়েই তাঁর মুখোমুখি হয়েছিলেন আনন্দ।
ভালোবাসলেই ঘর বাঁধা যায় না চলচ্চিত্রটি অনেকগুলো শাখায় পুরস্কার পেয়েছে। আপনি নিজেও তো দুটি শাখায় পেয়েছেন?
আমি চলচ্চিত্রটির শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা ও শ্রেষ্ঠ কাহিনিকার হিসেবে দুটি পুরস্কার পেয়েছি।
কিন্তু পরিচালক হিসেবে পুরস্কার পাননি, এ ব্যাপারে কোনো আক্ষেপ রয়েছে?
আক্ষেপ তো রয়েছেই। সেরা ছবির যে গুণাবলি থাকা দরকার, তার সবই এ ছবিতে ছিল। এ কারণেই এতগুলো শাখায় চলচ্চিত্রটি পুরস্কার পেয়েছে। নিশ্চয়ই পেতে পারতাম। তবে আশা হারাইনি।সামনে নিশ্চয়ই পাব।
আপনার নতুন ছবি জ্বি হুজুর নিয়ে কিছু বলুন।
এটি একটি ভিন্নধারার চলচ্চিত্র। নতুন বিষয় নিয়ে আমি এটি নির্মাণ করেছি। আর ছবির নায়ক, নায়িকা, খলনায়কসহ সব চরিত্রই নতুন শিল্পীদের নিয়ে করছি। আসছে শুক্রবার ছবিটি মুক্তি পাবে। আশা করছি, ছবিটি দর্শকদের ভালো লাগবে।
আপনি বাণিজ্যিক ও সফল ছবি নির্মাণ করছেন, কেমন লাগছে?
এখন প্রেক্ষাগৃহগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। দর্শকেরাও প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ছবি দেখে না। তবু আমার ছবি দর্শক গ্রহণ করছে। ভালো লাগে।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আপনি একটি কবিতা আবৃত্তি করেছেন?
আসলে কোনো উদ্দেশ্য নিয়ে আমি এটা করিনি। আমি কবিতাটি প্রধানমন্ত্রীকে শোনাতে চেয়েছি।
পুরস্কার কি আপনার মধ্যে কোনো প্রেরণা সৃষ্টি করেছে?
আমি দেশ-মাটিকে ভালোবাসি। আমি চলচ্চিত্র ভালোবাসি। কবে পুরস্কার পাব, সে আশায় আমি বসে থাকি না। আর পুরস্কার না পেলে চলচ্চিত্র থেকে সরে যাব, এমন চিন্তাও নেই আমার। তবে পুরস্কার উৎসাহ বাড়ায়, প্রেরণা জোগায়। সে হিসেবে প্রেরণা তো পেয়েছিই।
ভালোবাসলেই ঘর বাঁধা যায় না চলচ্চিত্রটি অনেকগুলো শাখায় পুরস্কার পেয়েছে। আপনি নিজেও তো দুটি শাখায় পেয়েছেন?
আমি চলচ্চিত্রটির শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা ও শ্রেষ্ঠ কাহিনিকার হিসেবে দুটি পুরস্কার পেয়েছি।
কিন্তু পরিচালক হিসেবে পুরস্কার পাননি, এ ব্যাপারে কোনো আক্ষেপ রয়েছে?
আক্ষেপ তো রয়েছেই। সেরা ছবির যে গুণাবলি থাকা দরকার, তার সবই এ ছবিতে ছিল। এ কারণেই এতগুলো শাখায় চলচ্চিত্রটি পুরস্কার পেয়েছে। নিশ্চয়ই পেতে পারতাম। তবে আশা হারাইনি।সামনে নিশ্চয়ই পাব।
আপনার নতুন ছবি জ্বি হুজুর নিয়ে কিছু বলুন।
এটি একটি ভিন্নধারার চলচ্চিত্র। নতুন বিষয় নিয়ে আমি এটি নির্মাণ করেছি। আর ছবির নায়ক, নায়িকা, খলনায়কসহ সব চরিত্রই নতুন শিল্পীদের নিয়ে করছি। আসছে শুক্রবার ছবিটি মুক্তি পাবে। আশা করছি, ছবিটি দর্শকদের ভালো লাগবে।
আপনি বাণিজ্যিক ও সফল ছবি নির্মাণ করছেন, কেমন লাগছে?
এখন প্রেক্ষাগৃহগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। দর্শকেরাও প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ছবি দেখে না। তবু আমার ছবি দর্শক গ্রহণ করছে। ভালো লাগে।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আপনি একটি কবিতা আবৃত্তি করেছেন?
আসলে কোনো উদ্দেশ্য নিয়ে আমি এটা করিনি। আমি কবিতাটি প্রধানমন্ত্রীকে শোনাতে চেয়েছি।
পুরস্কার কি আপনার মধ্যে কোনো প্রেরণা সৃষ্টি করেছে?
আমি দেশ-মাটিকে ভালোবাসি। আমি চলচ্চিত্র ভালোবাসি। কবে পুরস্কার পাব, সে আশায় আমি বসে থাকি না। আর পুরস্কার না পেলে চলচ্চিত্র থেকে সরে যাব, এমন চিন্তাও নেই আমার। তবে পুরস্কার উৎসাহ বাড়ায়, প্রেরণা জোগায়। সে হিসেবে প্রেরণা তো পেয়েছিই।
No comments