সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখার প্রবণতা ভালো নয়ঃ অর্থমন্ত্রী
সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখার প্রবণতা ভালো নয় বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। বিমা কোম্পানির পরিচালকেরা অন্য কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পরিচালক হতে পারবেন না, বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) কর্তৃক জারিকৃত এমন একটি প্রজ্ঞাপনে বেসরকারি বিমা খাতের আপত্তির পরিপ্রেক্ষিতে অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন। বিভিন্ন দেশের উদাহরণ টেনে অর্থমন্ত্রী বলেন, এটি হয়েছে ভালো একটি দর্শন থেকেই।
গতকাল বুধবার সচিবালয়ে বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন, সম্প্রতি কিছু প্রজ্ঞাপন জারি করেছে আইডিআরএ। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, বেশ একটু আন্দোলনের মতো চলছে। অনেক ব্যাপারেই আপত্তি রয়েছে বিমা কোম্পানির মালিকদের। তবে আইডিআরএ ও বিআইএর মধ্যে সম্প্রতি কথাবার্তা হয়েছে। ফলে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, বিআইএর লোকজন চান, তাঁদের সঙ্গে আলোচনা করে বিধিবিধান তৈরি করা হোক। আইডিআরএ প্রয়োজনে তাই করবে।
প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার জীবন বিমা তহবিলের একটা অংশ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার প্রসঙ্গ উত্থাপন করা হলে অর্থমন্ত্রী কোনো মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকেন। অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রসঙ্গ উঠেছিল, তবে এ বিষয়ে আমি কিছু বলিনি।’
অর্থমন্ত্রী শস্যবিমা, স্বাস্থ্যবিমা ইত্যাদি চালু করার জন্য বিমা কোম্পানির প্রতিনিধিদের পরামর্শ দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
বিআইএ চেয়ারম্যান শেখ কবির হোসেন বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে প্রজ্ঞাপন জারি করা হলে বিমাশিল্পের জন্য ভালো হবে।’
আইডিআরএ বিমাশিল্পের নিয়ন্ত্রক সংস্থা, আর বিআইএ কোম্পানির মালিকদের সমিতি—উভয়েই বিমাশিল্পের ভালো চায়। তাহলে বিরোধটা কোথায়? এমন প্রশ্নের জবাবে শেখ কবির হোসেন বলেন, ‘না, কোনো বিরোধ নেই। তবে অনেক বছরের জঞ্জাল এক দিনে সাফ করা যায় না। অথচ আইডিআরএ সেই কাজটিই করতে চাইছে।’
বিমাগ্রাহকদের (পলিসি হোল্ডার) নিরাপত্তার জন্য জমা করা অর্থ পুঁজিবাজারের মতো ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় বিনিয়োগ করা সংগত হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে কবির হোসেন বলেন, ‘আমাদের প্রস্তাব হলো, জীবন বিমা তহবিলের একটা অংশ হলেও যেন পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া হয়।’
সূত্র জানায়, বৈঠকে বিজিএমইএর প্রতিনিধি গ্যাস-বিদ্যুতের সংকটের প্রসঙ্গ উত্থাপন করে ট্যারিফ হারে ছাড় চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘না, আমি আপনাদের বক্তব্যের সঙ্গে একমত নই।’
বৈঠকে আইডিআরএ চেয়ারম্যান এম. শেফাক আহমেদ, সাধারণ বিমা করপোরেশনের চেয়ারম্যান এম. শামসুল আলম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রেজাউল করিম, জীবন বিমা করপোরেশনের চেয়ারম্যান সোহরাব উদ্দিন, এমডি পরীক্ষিত দত্ত, আইডিআরএর তিন সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া এফবিসিসিআই, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ এবং বেসরকারি বিভিন্ন বিমা কোম্পানির চেয়ারম্যান ও এমডি বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বিমা আইন অনুযায়ী ট্যারিফ হার অনুসরণ করা, নিজের কোম্পানিতে নিজ প্রতিষ্ঠানের বিমা না করা, বিমা কোম্পানির পরিচালকদের অন্য কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পরিচালক না হওয়া বিষয়ে কয়েকটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে আইডিআরএ। কিন্তু কিছু কিছু বিমা কোম্পানির মালিক তা অনুসরণ করতে চাইছেন না।
অর্থমন্ত্রী বলেন, বিআইএর লোকজন চান, তাঁদের সঙ্গে আলোচনা করে বিধিবিধান তৈরি করা হোক। আইডিআরএ প্রয়োজনে তাই করবে।
প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার জীবন বিমা তহবিলের একটা অংশ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার প্রসঙ্গ উত্থাপন করা হলে অর্থমন্ত্রী কোনো মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকেন। অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রসঙ্গ উঠেছিল, তবে এ বিষয়ে আমি কিছু বলিনি।’
অর্থমন্ত্রী শস্যবিমা, স্বাস্থ্যবিমা ইত্যাদি চালু করার জন্য বিমা কোম্পানির প্রতিনিধিদের পরামর্শ দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
বিআইএ চেয়ারম্যান শেখ কবির হোসেন বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে প্রজ্ঞাপন জারি করা হলে বিমাশিল্পের জন্য ভালো হবে।’
আইডিআরএ বিমাশিল্পের নিয়ন্ত্রক সংস্থা, আর বিআইএ কোম্পানির মালিকদের সমিতি—উভয়েই বিমাশিল্পের ভালো চায়। তাহলে বিরোধটা কোথায়? এমন প্রশ্নের জবাবে শেখ কবির হোসেন বলেন, ‘না, কোনো বিরোধ নেই। তবে অনেক বছরের জঞ্জাল এক দিনে সাফ করা যায় না। অথচ আইডিআরএ সেই কাজটিই করতে চাইছে।’
বিমাগ্রাহকদের (পলিসি হোল্ডার) নিরাপত্তার জন্য জমা করা অর্থ পুঁজিবাজারের মতো ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় বিনিয়োগ করা সংগত হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে কবির হোসেন বলেন, ‘আমাদের প্রস্তাব হলো, জীবন বিমা তহবিলের একটা অংশ হলেও যেন পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া হয়।’
সূত্র জানায়, বৈঠকে বিজিএমইএর প্রতিনিধি গ্যাস-বিদ্যুতের সংকটের প্রসঙ্গ উত্থাপন করে ট্যারিফ হারে ছাড় চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘না, আমি আপনাদের বক্তব্যের সঙ্গে একমত নই।’
বৈঠকে আইডিআরএ চেয়ারম্যান এম. শেফাক আহমেদ, সাধারণ বিমা করপোরেশনের চেয়ারম্যান এম. শামসুল আলম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রেজাউল করিম, জীবন বিমা করপোরেশনের চেয়ারম্যান সোহরাব উদ্দিন, এমডি পরীক্ষিত দত্ত, আইডিআরএর তিন সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া এফবিসিসিআই, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ এবং বেসরকারি বিভিন্ন বিমা কোম্পানির চেয়ারম্যান ও এমডি বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বিমা আইন অনুযায়ী ট্যারিফ হার অনুসরণ করা, নিজের কোম্পানিতে নিজ প্রতিষ্ঠানের বিমা না করা, বিমা কোম্পানির পরিচালকদের অন্য কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পরিচালক না হওয়া বিষয়ে কয়েকটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে আইডিআরএ। কিন্তু কিছু কিছু বিমা কোম্পানির মালিক তা অনুসরণ করতে চাইছেন না।
No comments