আপত্তি সত্ত্বেও সোহেল তাজ বহাল
আপত্তি সত্ত্বেও তানজিম আহমদ সোহেল তাজকে প্রতিমন্ত্রী হিসেবেই বহাল রাখা হচ্ছে। পৌনে তিন বছর আগে পদত্যাগ করলেও এখনো তাঁর ব্যাংক হিসাবে বেতন-ভাতা যাচ্ছে। তিনি এই টাকা নিতে চান না, ফেরত দিতে চান। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী গতকাল পর্যন্ত পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেননি।
সরকারের একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা সোহেল তাজের বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলেছেন। প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে জানিয়েছেন, যেহেতু সোহেল তাজের পদত্যাগপত্র গৃহীত হয়নি, তাই তিনি প্রতিমন্ত্রী হিসেবেই থাকবেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব প্রথম আলোকে বলেন, ‘ওনার (সোহেল তাজ) পদত্যাগপত্র গৃহীত হয়নি। এ জন্য তিনি দপ্তরবিহীন মন্ত্রী হিসেবে বহাল আছেন।’
পদত্যাগ করার পরও কেন তাঁর ব্যাংক হিসাবে বেতন-ভাতা যাচ্ছে, তা জানতে চেয়ে সোহেল তাজ মন্ত্রিপরিষদ সচিবের কাছে পর পর দুটি চিঠি পাঠিয়েছেন। চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ‘যেহেতু ২০০৯ সালের ৩১ মে আমি পদত্যাগ করেছি, এ জন্য পদত্যাগের পর থেকে আমার ব্যাংক হিসাবে পাঠানো সব অর্থ ফেরত নিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।’
মন্ত্রিপরিষদের একজন কর্মকর্তা বলেন, মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের নিয়োগ ও অব্যাহতির এখতিয়ার প্রধানমন্ত্রীর। সোহেল তাজ পদত্যাগ করলেও প্রধানমন্ত্রী এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে কোনো নির্দেশনা দেননি। তাই পৌনে তিন বছর ধরে তিনি পারিতোষিক পেয়ে আসছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব প্রথম আলোকে বলেন, ‘ওনার (সোহেল তাজ) পদত্যাগপত্র গৃহীত হয়নি। এ জন্য তিনি দপ্তরবিহীন মন্ত্রী হিসেবে বহাল আছেন।’
পদত্যাগ করার পরও কেন তাঁর ব্যাংক হিসাবে বেতন-ভাতা যাচ্ছে, তা জানতে চেয়ে সোহেল তাজ মন্ত্রিপরিষদ সচিবের কাছে পর পর দুটি চিঠি পাঠিয়েছেন। চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ‘যেহেতু ২০০৯ সালের ৩১ মে আমি পদত্যাগ করেছি, এ জন্য পদত্যাগের পর থেকে আমার ব্যাংক হিসাবে পাঠানো সব অর্থ ফেরত নিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।’
মন্ত্রিপরিষদের একজন কর্মকর্তা বলেন, মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের নিয়োগ ও অব্যাহতির এখতিয়ার প্রধানমন্ত্রীর। সোহেল তাজ পদত্যাগ করলেও প্রধানমন্ত্রী এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে কোনো নির্দেশনা দেননি। তাই পৌনে তিন বছর ধরে তিনি পারিতোষিক পেয়ে আসছেন।
No comments