ঢাবির ২০ আগস্টের ঘটনার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধানে কমিটি
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে ২০ আগস্ট ২০০৭ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংঘটিত সহিংস ঘটনার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধানে গণশুনানির উদ্যোগ নিয়েছে শিা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।
ওই শুনানির জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ড. আলাউদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে সংসদীয় কমিটির সভাপতি রাশেদ খান মেননও রয়েছেন। এ ছাড়াও ঢাবি'র সহিংস ঘটনায় সারাদেশের বিভিন্ন শিা প্রতিষ্ঠানের শিার্থীদের বিরম্নদ্ধে দায়েরকৃত সকল মামলা প্রত্যাহার করার সুপারিশ করা হয়েছে। জাতীয় সংসদে বুধবার অনুষ্ঠিত শিা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠক শেষে এ তথ্য জানানো হয়। কমিটির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, ২০০৭ সালের আগস্টে ঢাবির খেলার মাঠের ঘটনায় একটি বিশেষ বাহিনীর সদস্যদের হাতে এক শিাথর্ী লাঞ্ছিত হন। ওই খবর ছড়িয়ে পড়লে ঢাবিসহ সারাদেশের শিাঙ্গন উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। পরিস্থিতি অশানত্ম হলে হাজার হাজার শিার্থীর বিরম্নদ্ধে ৬৮টি মিথ্যা মামলা দায়ের করে তৎকালীন সরকার। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার দায়িত্ব নিলে ওই সব মিথ্যা মামলা সংসদীয় কমিটি প্রত্যাহারের সুপারিশ জানায়। ইতোমধ্যে ৬৮টি মামলার মধ্যে দুইটি মামলা বাদে সব মামলা প্রত্যাহার করা হয়েছে। কমিটির প থেকে ওই মামলা দুটিও প্রত্যাহার করতে সরকারকে কমিটির পৰ থেকে সুপারিশ করা হয়েছে।সভাপতি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ড. আলাউদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে সহিংস ওই ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে গণশুনানির সিদ্ধানত্ম নিয়েছি। ইতোমধ্যে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত ঘটনার ছবি ও ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। কমিটির পাওয়া বক্তব্যের সঙ্গে ওই সময়ের প্রকাশিত চিত্র একত্রিত করে ঘটনার কারণ শনাক্ত করা হবে। একই সঙ্গে ভবিষ্যতে যাতে আর এ ধরনের অনাকাঙ্ৰিত ঘটনার উদ্ভব না ঘটতে পারে সেজন্য প্রয়োজনীয় প্রদৰেপ নেয়া হবে। বৈঠকে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা বেসরকারী স্কুলের এমপিওভুক্তির কাজ শুরম্নর ল্যে ৪ হাজার ৬শ' স্কুলের শিৰকের পেছনে সরকারের ৬৬ লাখ টাকা খরচ হবে বলে তিনি জানান।
এক প্রশ্নের জবাবে রাশেদ খান মেনন বলেন, কারিগরি শিৰা প্রতিষ্ঠানের ৬টি প্রকল্পের অধীন এক হাজার ৩শ' ৭৯ শিৰক বহুদিন ধরে কোন বেতন-ভাতা পাচ্ছেন না। ওই সব শিৰকের বেতন-ভাতাসহ চাকরি রাজস্বখাতে অনত্মর্ভুক্ত করার সুপারিশ করা হয়েছে। এ ছাড়াও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় আইন যুগোপযোগী করতে কার্যকর পদৰেপ নেয়া হচ্ছে।
টেন্ডার বাতিলের সুপারিশ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে চট্টগ্রাম নিউমুরিং কন্টেনার টার্মিনাল স্থাপনের জন্য আহ্বান করা টেন্ডার বাতিলের সুপারিশ করেছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। বুধবার সংসদ সচিবালয়ে বৈঠক শেষে কমিটির সভাপতি নূরে আলম চৌধুরী লিটন এ তথ্য জানান। টেন্ডারের বিভিন্ন ত্রম্নটি উলেস্নখ করে তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে যে টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে তার বাসত্মবায়ন হলে চট্টগ্রাম বন্দর তিগ্রসত্ম হবে। সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হতো। বৈঠকে মংলা বন্দরের কাছ থেকে ইপিজেড স্থাপনের জন্য লিজ নেয়া ১২টি প্রতিষ্ঠনের বরাদ্দ বাতিলের সুপারিশ করা হয়। কমিটির সভাপতি বলেন, ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০৩ সাল পর্যনত্ম এসব কোম্পানি নিজেদের নামে লিজ নিয়ে আট থেকে নয় বছর ধরে শুধু সাইনবোর্ড টানিয়ে রেখেছে। কাজের কাজ কিছ
No comments