গিলানি প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়ছেন না
আদালত অবমাননার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরও প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়তে রাজি নন ইউসুফ রাজা গিলানি। গতকাল শুক্রবার তিনি বলেছেন, পাকিস্তানের পার্লামেন্টই কেবল তাঁকে এই পদ থেকে সরাতে পারে। প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির বিরুদ্ধে অর্থ পাচার মামলা পুনরায় চালু করতে সুইজারল্যান্ড সরকারকে চিঠি লিখতে গিলানির প্রতি নির্দেশ দিয়েছিলেন পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট।
কিন্তু তিনি সেই নির্দেশ পালন না করায় গত বৃহস্পতিবার তাঁকে আদালত অবমাননার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করেন আদালত। এরপর তাঁর পদত্যাগের দাবি তুলেছেন বিরোধীরা।
গতকাল জাতীয় পরিষদে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী গিলানি বলেন, ‘কোনো আইনের মাধ্যমেই একজন নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীকে অপসারণ করা যায় না। কেবল পার্লামেন্টেরই এই অধিকার আছে। পার্লামেন্টই আমাকে সরাতে পারে।’ এ সময় বিরোধী দল পাকিস্তান মুসলিম লিগের (নওয়াজ) সদস্যরা পার্লামেন্ট থেকে ওয়াকআউট করেন।
কোনো অন্যায় করেননি দাবি করে গিলানি বলেন, ‘আমি কোনো অপরাধ করিনি। কোনো ভুলও করিনি, কেবল দেশের সংবিধানকে রক্ষা করেছি।’ সংবিধান রক্ষার জন্যই তাঁকে আদালত অবমাননার দায় নিতে হয়েছে বলে জানান গিলানি।
তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোট আনার জন্য বিরোধীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে গিলানি বলেন, ‘আমি একজন নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী। দেশের ১৮ কোটি মানুষের নির্বাচিত প্রতিনিধি। যে কেউ চাইলেই কি একজন নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতা ছাড়তে বলতে পারেন?’
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার কেবল এই পার্লামেন্টের স্পিকারেরই আছে, তিনিই পার্লামেন্টের রক্ষক। এই পার্লামেন্ট যদি আমাকে অযোগ্য ঘোষণা করে, তাহলে আমি বিদায় নিতে রাজি আছি। আমার কোনো অহংবোধ নেই। আমিই দেশের সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদি প্রধানমন্ত্রী।’ এএফপি ও ডন অনলাইন।
গতকাল জাতীয় পরিষদে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী গিলানি বলেন, ‘কোনো আইনের মাধ্যমেই একজন নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীকে অপসারণ করা যায় না। কেবল পার্লামেন্টেরই এই অধিকার আছে। পার্লামেন্টই আমাকে সরাতে পারে।’ এ সময় বিরোধী দল পাকিস্তান মুসলিম লিগের (নওয়াজ) সদস্যরা পার্লামেন্ট থেকে ওয়াকআউট করেন।
কোনো অন্যায় করেননি দাবি করে গিলানি বলেন, ‘আমি কোনো অপরাধ করিনি। কোনো ভুলও করিনি, কেবল দেশের সংবিধানকে রক্ষা করেছি।’ সংবিধান রক্ষার জন্যই তাঁকে আদালত অবমাননার দায় নিতে হয়েছে বলে জানান গিলানি।
তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোট আনার জন্য বিরোধীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে গিলানি বলেন, ‘আমি একজন নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী। দেশের ১৮ কোটি মানুষের নির্বাচিত প্রতিনিধি। যে কেউ চাইলেই কি একজন নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতা ছাড়তে বলতে পারেন?’
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার কেবল এই পার্লামেন্টের স্পিকারেরই আছে, তিনিই পার্লামেন্টের রক্ষক। এই পার্লামেন্ট যদি আমাকে অযোগ্য ঘোষণা করে, তাহলে আমি বিদায় নিতে রাজি আছি। আমার কোনো অহংবোধ নেই। আমিই দেশের সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদি প্রধানমন্ত্রী।’ এএফপি ও ডন অনলাইন।
No comments