মেডিকেল বোর্ডের মত-গোলাম আযমকে হাসপাতালে ভর্তির দরকার নেই
গোলাম আযমকে হাসপাতালে ভর্তি থাকার কোনো দরকার নেই বলে মত দিয়েছে মেডিকেল বোর্ড। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) কর্তৃপক্ষ মেডিকেল বোর্ডের এই সিদ্ধান্ত গতকাল শনিবার কারা কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছে। বিএসএমএমইউর পরিচালক মো. আবদুল মজিদ ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, তিন সদস্যের মেডিকেল বোর্ড মত দিয়েছে, গোলাম আযমকে হাসপাতালে রাখার দরকার নেই।
গোলাম আযম যেসব ওষুধ সেবন করছেন, তা যেকোনো স্থানে থেকে সেবন করা যায়। তিনি বলেন, মেডিকেল বোর্ডের মতামত ও স্বাস্থ্য পরীক্ষার সব কাগজপত্র কারা কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে।
জানতে চাইলে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ তত্ত্বাবধায়ক আলতাব হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, এ বিষয়ে লেখা বিএসএমএমইউর চিঠি তাঁরা গতকাল সন্ধ্যায় পেয়েছেন। এ বিষয়ে আরও কিছু প্রক্রিয়া ও আনুষ্ঠানিকতা রয়েছে। তিনি বলেন, গোলাম আযম এক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অধীনে প্রিজন সেলে ভর্তি আছেন। চিকিৎসক ছাড়পত্র দেওয়ার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গত ১১ জানুয়ারি রাতে গোলাম আযমকে বিএসএমএমইউর মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহর অধীনে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিজন সেলে তাঁকে ভর্তি করা হয়। ১৩ জানুয়ারি এ বি এম আবদুল্লাহকে প্রধান করে তিন সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করে কর্তৃপক্ষ। বাকি দুই সদস্য হলেন, কার্ডিওলজি বিভাগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সজল কৃষ্ণ ব্যানার্জি ও ন্যাফ্রোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হাবিবুর রহমান।
সূত্র জানায়, বেশ কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা প্রতিবেদন দেখে ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা মতামত দিয়েছেন, গোলাম আযমের হাসপাতালে থাকার দরকার নেই।
জানতে চাইলে অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ গতকাল রাতে প্রথম আলোকে বলেন, গোলাম আযমের পিত্তথলিতে পাথর আছে। তবে সেটা কোনো সমস্যা সৃষ্টি করছে না। উচ্চ রক্তচাপ থাকলেও সেটা নিয়ন্ত্রণে আছে।
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযমকে বর্তমানে বিএসএমএমইউর প্রিজন সেলে রাখা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি তাঁর বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিষয়ে অভিযোগ গঠনের শুনানি হবে। গত ১১ জানুয়ারি জামিনের আবেদন নাকচ করে গোলাম আযমকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। কারা কর্তৃপক্ষ ওই দিনই তাঁকে বিএসএমএমইউতে পাঠায়। বিএসএমএমইউকে লেখা চিঠিতে কারা কর্তৃপক্ষ বলেছিল, গোলাম আযমের উচ্চ রক্তচাপ ও প্রস্রাবের কিছু সমস্যা আছে।
জানতে চাইলে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ তত্ত্বাবধায়ক আলতাব হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, এ বিষয়ে লেখা বিএসএমএমইউর চিঠি তাঁরা গতকাল সন্ধ্যায় পেয়েছেন। এ বিষয়ে আরও কিছু প্রক্রিয়া ও আনুষ্ঠানিকতা রয়েছে। তিনি বলেন, গোলাম আযম এক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অধীনে প্রিজন সেলে ভর্তি আছেন। চিকিৎসক ছাড়পত্র দেওয়ার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গত ১১ জানুয়ারি রাতে গোলাম আযমকে বিএসএমএমইউর মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহর অধীনে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিজন সেলে তাঁকে ভর্তি করা হয়। ১৩ জানুয়ারি এ বি এম আবদুল্লাহকে প্রধান করে তিন সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করে কর্তৃপক্ষ। বাকি দুই সদস্য হলেন, কার্ডিওলজি বিভাগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সজল কৃষ্ণ ব্যানার্জি ও ন্যাফ্রোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হাবিবুর রহমান।
সূত্র জানায়, বেশ কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা প্রতিবেদন দেখে ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা মতামত দিয়েছেন, গোলাম আযমের হাসপাতালে থাকার দরকার নেই।
জানতে চাইলে অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ গতকাল রাতে প্রথম আলোকে বলেন, গোলাম আযমের পিত্তথলিতে পাথর আছে। তবে সেটা কোনো সমস্যা সৃষ্টি করছে না। উচ্চ রক্তচাপ থাকলেও সেটা নিয়ন্ত্রণে আছে।
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযমকে বর্তমানে বিএসএমএমইউর প্রিজন সেলে রাখা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি তাঁর বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিষয়ে অভিযোগ গঠনের শুনানি হবে। গত ১১ জানুয়ারি জামিনের আবেদন নাকচ করে গোলাম আযমকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। কারা কর্তৃপক্ষ ওই দিনই তাঁকে বিএসএমএমইউতে পাঠায়। বিএসএমএমইউকে লেখা চিঠিতে কারা কর্তৃপক্ষ বলেছিল, গোলাম আযমের উচ্চ রক্তচাপ ও প্রস্রাবের কিছু সমস্যা আছে।
No comments