মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি-সরকারি ও বেসরকারি ঋণ কমাতে চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
চলতি জানুয়ারি থেকে জুন সময়ের জন্য কার্যত সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।এর ফলে এই সময়কালে সার্বিক মুদ্রা সরবরাহ কমানো হবে। এ জন্য সরকারি ও বেসরকারি খাতের বর্তমান ঋণপ্রবাহেও লাগাম বেশ খানিকটা টেনে ধরার ঘোষণা রয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন মুদ্রানীতিতে।
দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে নিম্নগতির প্রবণতায় বাংলাদেশ ব্যাংক ‘সংযত’ এই মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে বলে জানানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক গতকাল বৃহস্পতিবার এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে ষাণ্মাসিক এই মুদ্রানীতি ঘোষণা করে।
ঘোষিত মুদ্রানীতি অনুসারে, জুন পর্যন্ত ছয় মাসে বা চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধে বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি ২ শতাংশীয় পয়েন্ট কমানো হবে।
গত বছর ডিসেম্বর শেষে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে ১৮ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগামী জুন শেষে তা ১৬ শতাংশে নামিয়ে আনতে চায়।
অন্যদিকে সরকারি খাতের ঋণের উচ্চ প্রবৃদ্ধির হারও বর্তমানের অর্ধেকে নামিয়ে আনার ঘোষণা রয়েছে মুদ্রানীতিতে। ডিসেম্বর শেষে যেখানে সরকারি ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ৬২ শতাংশ, সেখানে আগামী জুন নাগাদ তা ৩১ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
সংবাদ ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান মুদ্রানীতির লিখিত ঘোষণাপত্র উপস্থাপন করেন। এ সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আবুল কাসেম, আবু হেনা মোহা. রাজী হাসান, এস কে সুর চৌধুরী ও নাজনীন সুলতানা; গভর্নরের ঊর্ধ্বতন পরামর্শক আল্লাহ মালিক কাজেমী, হাসান জামান ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র নির্বাহী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম উপস্থিত ছিলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে আতিউর রহমান ব্যাংকগুলোর বিধিবদ্ধ জমার নগদ অংশ (সিআরআর) আসন্ন সময়ে কমানোর সম্ভাবনা নাকচ করে দেন। তিনি বলেন, ‘রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া যখন সিআরআর কমিয়েছে, তখন ভারতের মূল্যস্ফীতির হার ৭-৮ শতাংশের মধ্যে রয়েছে। আমাদের মূল্যস্ফীতি যখন এমন পর্যায়ে আসবে, তখন আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করব।’
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যানুসারে ডিসেম্বরে মাসওয়ারি মূল্যস্ফীতির হার হয়েছে ১০ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, অভ্যন্তরীণ ও বৈশ্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে সরকার চলতি ২০১১-১২ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হারের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছিল ৭ শতাংশ। অর্থবছরের প্রথমার্ধে কৃষি, শিল্প ও সেবা খাতে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড প্রত্যাশার সঙ্গে সংগতিপূর্ণই ছিল। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্থরতার কারণে দেশের রপ্তানি ও রেমিট্যান্স (প্রবাসী-আয়) আয়ের প্রবৃদ্ধি কমে যেতে পারে। অন্যদিকে বিদেশি সহায়তা কমে যাওয়া এবং দেশে ঋণ সরবরাহ-পরিস্থিতি অভ্যন্তরীণ চাহিদাকে সীমিত করবে। এ অবস্থায় জিডিপির প্রবৃদ্ধি শেষ পর্যন্ত সাড়ে ৬ থেকে ৭ শতাংশের মধ্যে থাকবে বলে মনে করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আবার চলতি অর্থবছরের বাজেটে গড় মূল্যস্ফীতির হার ধরা হয়েছিল সাড়ে ৭ শতাংশ। অথচ ডিসেম্বরেই মূল্যস্ফীতির হার সে তুলনায় বেশি হয়ে গেছে।
বিশ্ব খাদ্য মূল্যস্ফীতির বিলম্বিত প্রভাব, অন্যদিকে অভ্যন্তরীণ ঋণের উচ্চ প্রবৃদ্ধি এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানি তেলের সাম্প্রতিক মূল্যবৃদ্ধি এর কারণ বলে মনে করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক অবশ্য এও বলেছে, সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১১ দশমিক ৯৭ শতাংশ, যা ডিসেম্বরে ১০ দশমিক ৬৩ শতাংশে নেমেছে। অর্থাৎ মূল্যস্ফীতি কিছুটা নিম্নগামী হয়েছে।
তবে, খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি এখনো বাড়ছে, যা মূলত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ কারণেই মূল্যস্ফীতিকে একক অঙ্কের ঘরে নামিয়ে আনার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
মুদ্রানীতি বিবৃতিতে বাংলাদেশ ব্যাংক আরও বলেছে, দেশের আমদানি বাণিজ্য বরাবরের মতোই রপ্তানির চেয়ে বেশি। প্রবাসী-আয় বাণিজ্য ঘাটতি মেটাতে অবদান রাখে। কিন্তু সরকারি খাতে বিদেশি সহায়তা এই সময়ে বিশেষভাবে দুর্বল হয়ে পড়ায় লেনদেন ভারসাম্যে চাপ সৃষ্টি হয়েছে। তাই এক বছরের মধ্যে মার্কিন ডলারের বিপরীতে বাংলাদেশি টাকার মান ১৫ শতাংশ কমে গেছে। একই সময়ে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ এক হাজার ১০ কোটি ডলার থেকে নেমে ৯২০ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। অবশ্য একই কারণে ভারতে সে দেশের মুদ্রা রুপির মান ১৯ শতাংশ কমেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতে, বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দাভাবের পরিপ্রেক্ষিতে বাণিজ্যে প্রতিযোগিতার সামর্থ্য বজায় রাখতে টাকা-ডলারের বিনিময় হারে যে পরিবর্তন ইতিমধ্যেই হয়েছে, তাতে রিজার্ভের ওপর চাপ কমবে। ইতিমধ্যেই আমদানি ঋণপত্র খোলার হার (জানুয়ারি মাসে) আগের বছরের তুলনায় ৮ শতাংশ কমেছে। এখন অধিকতর সংযত ঋণ প্রবৃদ্ধি আমদানি প্রবৃদ্ধিকে সীমিত করবে। পাশাপাশি টাকার দরপতন রপ্তানি ও প্রবাসী-আয়কে বাড়াতে সহায়তা করবে। ফলে বৈদেশিক লেনদেন খাত একটি স্থিতিশীল নতুন ভারসাম্যে পৌঁছাবে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে।
এক প্রশ্নের জবাবে আল্লাহ মালিক কাজেমী বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক যেসব খাতে ঋণ না দিলেই নয়, কেবল সেসব খাতেই অর্থ জোগান দিতে চাইছে। অনুৎপাদনশীল ও ঝুঁকিপূর্ণ খাতে ঋণ দেওয়াকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘দেশের পুঁজিবাজারকে এই অনুৎপাদনশীল বা ঝুঁকিপূর্ণ খাতের মধ্যে বিবেচনা করে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক।’
ঘোষিত মুদ্রানীতি অনুসারে, জুন পর্যন্ত ছয় মাসে বা চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধে বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি ২ শতাংশীয় পয়েন্ট কমানো হবে।
গত বছর ডিসেম্বর শেষে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে ১৮ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগামী জুন শেষে তা ১৬ শতাংশে নামিয়ে আনতে চায়।
অন্যদিকে সরকারি খাতের ঋণের উচ্চ প্রবৃদ্ধির হারও বর্তমানের অর্ধেকে নামিয়ে আনার ঘোষণা রয়েছে মুদ্রানীতিতে। ডিসেম্বর শেষে যেখানে সরকারি ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ৬২ শতাংশ, সেখানে আগামী জুন নাগাদ তা ৩১ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
সংবাদ ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান মুদ্রানীতির লিখিত ঘোষণাপত্র উপস্থাপন করেন। এ সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আবুল কাসেম, আবু হেনা মোহা. রাজী হাসান, এস কে সুর চৌধুরী ও নাজনীন সুলতানা; গভর্নরের ঊর্ধ্বতন পরামর্শক আল্লাহ মালিক কাজেমী, হাসান জামান ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র নির্বাহী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম উপস্থিত ছিলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে আতিউর রহমান ব্যাংকগুলোর বিধিবদ্ধ জমার নগদ অংশ (সিআরআর) আসন্ন সময়ে কমানোর সম্ভাবনা নাকচ করে দেন। তিনি বলেন, ‘রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া যখন সিআরআর কমিয়েছে, তখন ভারতের মূল্যস্ফীতির হার ৭-৮ শতাংশের মধ্যে রয়েছে। আমাদের মূল্যস্ফীতি যখন এমন পর্যায়ে আসবে, তখন আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করব।’
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যানুসারে ডিসেম্বরে মাসওয়ারি মূল্যস্ফীতির হার হয়েছে ১০ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, অভ্যন্তরীণ ও বৈশ্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে সরকার চলতি ২০১১-১২ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হারের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছিল ৭ শতাংশ। অর্থবছরের প্রথমার্ধে কৃষি, শিল্প ও সেবা খাতে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড প্রত্যাশার সঙ্গে সংগতিপূর্ণই ছিল। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্থরতার কারণে দেশের রপ্তানি ও রেমিট্যান্স (প্রবাসী-আয়) আয়ের প্রবৃদ্ধি কমে যেতে পারে। অন্যদিকে বিদেশি সহায়তা কমে যাওয়া এবং দেশে ঋণ সরবরাহ-পরিস্থিতি অভ্যন্তরীণ চাহিদাকে সীমিত করবে। এ অবস্থায় জিডিপির প্রবৃদ্ধি শেষ পর্যন্ত সাড়ে ৬ থেকে ৭ শতাংশের মধ্যে থাকবে বলে মনে করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আবার চলতি অর্থবছরের বাজেটে গড় মূল্যস্ফীতির হার ধরা হয়েছিল সাড়ে ৭ শতাংশ। অথচ ডিসেম্বরেই মূল্যস্ফীতির হার সে তুলনায় বেশি হয়ে গেছে।
বিশ্ব খাদ্য মূল্যস্ফীতির বিলম্বিত প্রভাব, অন্যদিকে অভ্যন্তরীণ ঋণের উচ্চ প্রবৃদ্ধি এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানি তেলের সাম্প্রতিক মূল্যবৃদ্ধি এর কারণ বলে মনে করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক অবশ্য এও বলেছে, সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১১ দশমিক ৯৭ শতাংশ, যা ডিসেম্বরে ১০ দশমিক ৬৩ শতাংশে নেমেছে। অর্থাৎ মূল্যস্ফীতি কিছুটা নিম্নগামী হয়েছে।
তবে, খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি এখনো বাড়ছে, যা মূলত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ কারণেই মূল্যস্ফীতিকে একক অঙ্কের ঘরে নামিয়ে আনার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
মুদ্রানীতি বিবৃতিতে বাংলাদেশ ব্যাংক আরও বলেছে, দেশের আমদানি বাণিজ্য বরাবরের মতোই রপ্তানির চেয়ে বেশি। প্রবাসী-আয় বাণিজ্য ঘাটতি মেটাতে অবদান রাখে। কিন্তু সরকারি খাতে বিদেশি সহায়তা এই সময়ে বিশেষভাবে দুর্বল হয়ে পড়ায় লেনদেন ভারসাম্যে চাপ সৃষ্টি হয়েছে। তাই এক বছরের মধ্যে মার্কিন ডলারের বিপরীতে বাংলাদেশি টাকার মান ১৫ শতাংশ কমে গেছে। একই সময়ে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ এক হাজার ১০ কোটি ডলার থেকে নেমে ৯২০ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। অবশ্য একই কারণে ভারতে সে দেশের মুদ্রা রুপির মান ১৯ শতাংশ কমেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতে, বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দাভাবের পরিপ্রেক্ষিতে বাণিজ্যে প্রতিযোগিতার সামর্থ্য বজায় রাখতে টাকা-ডলারের বিনিময় হারে যে পরিবর্তন ইতিমধ্যেই হয়েছে, তাতে রিজার্ভের ওপর চাপ কমবে। ইতিমধ্যেই আমদানি ঋণপত্র খোলার হার (জানুয়ারি মাসে) আগের বছরের তুলনায় ৮ শতাংশ কমেছে। এখন অধিকতর সংযত ঋণ প্রবৃদ্ধি আমদানি প্রবৃদ্ধিকে সীমিত করবে। পাশাপাশি টাকার দরপতন রপ্তানি ও প্রবাসী-আয়কে বাড়াতে সহায়তা করবে। ফলে বৈদেশিক লেনদেন খাত একটি স্থিতিশীল নতুন ভারসাম্যে পৌঁছাবে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে।
এক প্রশ্নের জবাবে আল্লাহ মালিক কাজেমী বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক যেসব খাতে ঋণ না দিলেই নয়, কেবল সেসব খাতেই অর্থ জোগান দিতে চাইছে। অনুৎপাদনশীল ও ঝুঁকিপূর্ণ খাতে ঋণ দেওয়াকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘দেশের পুঁজিবাজারকে এই অনুৎপাদনশীল বা ঝুঁকিপূর্ণ খাতের মধ্যে বিবেচনা করে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক।’
No comments