চট্টগ্রাম-১২ উপনির্বাচন- হাওয়া লেগেছে নির্বাচনী পালে
চট্টগ্রাম-১২ (আনোয়ারা-পশ্চিম পটিয়া) আসনের উপনির্বাচনের পালে এখন হাওয়া লেগেছে। চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সহসভাপতি জালাল উদ্দিন আহমদের মনোনয়ন শেষ মুহূর্তে বৈধ হওয়ায় প্রার্থীদের দৌড়ঝাঁপ বেড়ে গেছে। তিন প্রার্থীই এখন নির্বাচনী মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন।
বিভিন্ন এলাকায় শোভা পাচ্ছে প্রচুর পোস্টার।
এত দিন পর্যন্ত এই নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন দুইজন, আওয়ামী লীগের সাইফুজ্জামান চৌধুরী ওরফে জাবেদ ও গণফোরামের উজ্জ্বল ভৌমিক। আদালতে রিট করে গত সোমবার নিজের মনোনয়ন বৈধ বলে রায় পান জালাল উদ্দিন আহমদ। বিএনপির এই নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন।
ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এত দিন নির্বাচন নিয়ে কোনো তোড়জোড় ছিল না। সাইফুজ্জামানের সঙ্গে উজ্জ্বলের অসম প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতো বলে ধারণা ছিল তাঁদের। জালাল উদ্দিন এসে পড়ায় এখন নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে বলে ভোটারদের বিশ্বাস।
এ কারণে সাইফুজ্জামান চৌধুরী এখন আগে চেয়ে বেশি সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। মাঠে ময়দানে ঘুরে বেড়াচ্ছেন সমর্থকদের নিয়ে। গত মঙ্গলবার পারকি, দুধ কুমড়া, বৈরাগসহ বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ করেছেন তিনি। মনোনয়ন বৈধ হওয়ার পর মাঠে নেমে গেছেন জালাল উদ্দিনও। তিন দিন ধরে তিনি নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। জালাল উদ্দিন বলেন, ‘বৈধতা পেতে দেরি হয়েছে। তাই বিশাল নির্বাচনী এলাকার সব মানুষের কাছে যাওয়াটা চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ২৩ ডিসেম্বর আনোয়ারা উপনির্বাচনে মনোনয়ন দাখিল করা ছয় প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাছাইকালে রিটার্নিং কর্মকর্তা চারজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের দাখিলকৃত এক শতাংশ ভোটারের সই সংবলিত তালিকায় ভোটারের ভুয়া সই নেওয়া হয়েছে অভিযোগ এনে ওই চারজনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়।
পরে ২৬ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে আপিল করেন জালাল উদ্দিন। সেখানেও প্রার্থিতা বাতিল বহাল রাখা হলে জালাল উদ্দিন আহমদ ২ জানুয়ারি উচ্চ আদালতে রিট করেন।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘এটা গণতন্ত্রের দেশ, যে যাঁর মতো নির্বাচন করবেন, জনগণই যোগ্য প্রতিনিধিকে নির্বাচিত করবেন।’
উল্লেখ্য, ১৭ জানুয়ারি এই আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আখতারুজ্জামান চৌধুরীর মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।
এত দিন পর্যন্ত এই নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন দুইজন, আওয়ামী লীগের সাইফুজ্জামান চৌধুরী ওরফে জাবেদ ও গণফোরামের উজ্জ্বল ভৌমিক। আদালতে রিট করে গত সোমবার নিজের মনোনয়ন বৈধ বলে রায় পান জালাল উদ্দিন আহমদ। বিএনপির এই নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন।
ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এত দিন নির্বাচন নিয়ে কোনো তোড়জোড় ছিল না। সাইফুজ্জামানের সঙ্গে উজ্জ্বলের অসম প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতো বলে ধারণা ছিল তাঁদের। জালাল উদ্দিন এসে পড়ায় এখন নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে বলে ভোটারদের বিশ্বাস।
এ কারণে সাইফুজ্জামান চৌধুরী এখন আগে চেয়ে বেশি সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। মাঠে ময়দানে ঘুরে বেড়াচ্ছেন সমর্থকদের নিয়ে। গত মঙ্গলবার পারকি, দুধ কুমড়া, বৈরাগসহ বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ করেছেন তিনি। মনোনয়ন বৈধ হওয়ার পর মাঠে নেমে গেছেন জালাল উদ্দিনও। তিন দিন ধরে তিনি নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। জালাল উদ্দিন বলেন, ‘বৈধতা পেতে দেরি হয়েছে। তাই বিশাল নির্বাচনী এলাকার সব মানুষের কাছে যাওয়াটা চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ২৩ ডিসেম্বর আনোয়ারা উপনির্বাচনে মনোনয়ন দাখিল করা ছয় প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাছাইকালে রিটার্নিং কর্মকর্তা চারজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের দাখিলকৃত এক শতাংশ ভোটারের সই সংবলিত তালিকায় ভোটারের ভুয়া সই নেওয়া হয়েছে অভিযোগ এনে ওই চারজনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়।
পরে ২৬ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে আপিল করেন জালাল উদ্দিন। সেখানেও প্রার্থিতা বাতিল বহাল রাখা হলে জালাল উদ্দিন আহমদ ২ জানুয়ারি উচ্চ আদালতে রিট করেন।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘এটা গণতন্ত্রের দেশ, যে যাঁর মতো নির্বাচন করবেন, জনগণই যোগ্য প্রতিনিধিকে নির্বাচিত করবেন।’
উল্লেখ্য, ১৭ জানুয়ারি এই আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আখতারুজ্জামান চৌধুরীর মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।
No comments