প্রতিমন্ত্রী মান্নান সর্বত্র দুর্নীতিবাজ দেখছেন!
কয়েকদিনের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনীদের ফাঁসির রায় কার্যকর করা হবে। এর পরই শুরম্ন হবে খুনী, সন্ত্রাসী ও ভূমিদসু্যদের পতনের যুগ। তখন তাদের পালানোর পথ থাকবে না। রড ও সিমেন্টে ভেজাল প্রতিরোধে অভিযান চালানো হবে_ বলেছেন গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী এ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান খান। শনিবার জাতীয় প্রেসকাবে ঢাকা নাগরিক আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যে দেশে আইন ও নিয়ম ভঙ্গকারীদের ঘৃণা করা হয়, সে দেশে আইন ভঙ্গকারীরা বসবাস করতে পারে না। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর হত্যা, খুনসহ ভূমিদসু্যদের রাজনীতি শুরম্ন হয়। তাদের বিভিন্ন স্থানে পুরস্কৃত করা হয়। খাসজমি রাষ্ট্রীয় সম্পদ। এই সম্পদ ভূমি দখলকারীদের ব্যবহার করতে দেব না। রক্ত দিয়ে হলেও তা প্রতিরোধ করা হবে। ভূমিদসু্যদের কাছে কোন মতেই হার মানব না। মানুষের সম্পত্তি নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেব না। তাদের বিরম্নদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি। বলেন, হত্যাকারী খুনীচক্র জয়ী হতে পারে না। মানুষ জেগে উঠছে। ২/১ জন ভূমিদসুু্যর কাছ থেকে মানুষকে মুক্ত করা হবে। সরকারের একার পৰে আবাসন সঙ্কট সমাধান করা সম্ভব নয়। পিপিপির মাধ্যমে আবাসন সঙ্কট সমাধান করা হবে। তিনি বলেন গোটা সমাজ এখন ভূমিদসু্যদের ঘৃণা করে। তাদের মুখোশ উন্মোচন করে দিতে হবে। মজার ব্যাপার হলো, নিজেরাই নিজেদের প্রচার মাধ্যমে একে অপরকে ভূমিদসু্য হিসেবে আখ্যায়িত করছে। রাজনীতিবিদ কিংবা সাংবাদিকদের লেখনীতে এ বিষয়টি আগে উঠে আসেনি। তিনি বলেন, আমি প্রতিহিংসার রাজনীতি করি না। আমার এলাকায় কাউকে অন্যায়ভাবে আক্রমণ করলে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে। বিএনপি-জামায়াত সরকারের আমলে আমার এলাকায় অনেক অত্যাচার নির্যাতনসহ দলীয় নেতাকর্মীদের খুন করা হয়েছে। গত এক বছরে কোন সাংবাদিক যদি প্রমাণ করতে পারেন আমার এলাকায় কারও বিরম্নদ্ধে মিথ্যা মামলা দেয়া হয়েছে তাহলে রাজনীতি ছেড়ে দেব। তিনি বলেন, দুর্নীতির রাহুগ্রাস মন্ত্রণালয় থেকে শুরম্ন করে আদালত পর্যনত্ম। মন্ত্রী হিসেবে এক বছরের অভিজ্ঞতা যদি কেউ জানতে চান তাহলে বলব, সর্বাঙ্গে ব্যথা ওষুধ দেব কোথা? যেদিকেই তাকাই সেদিকেই দুর্নীতি। ভেজাল রড-সিমেন্টের কারণে যে কোন সময় নতুন নির্মাণ করা ভবনও ধসে পড়তে পারে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যে দেশে আইন ও নিয়ম ভঙ্গকারীদের ঘৃণা করা হয়, সে দেশে আইন ভঙ্গকারীরা বসবাস করতে পারে না। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর হত্যা, খুনসহ ভূমিদসু্যদের রাজনীতি শুরম্ন হয়। তাদের বিভিন্ন স্থানে পুরস্কৃত করা হয়। খাসজমি রাষ্ট্রীয় সম্পদ। এই সম্পদ ভূমি দখলকারীদের ব্যবহার করতে দেব না। রক্ত দিয়ে হলেও তা প্রতিরোধ করা হবে। ভূমিদসু্যদের কাছে কোন মতেই হার মানব না। মানুষের সম্পত্তি নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেব না। তাদের বিরম্নদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি। বলেন, হত্যাকারী খুনীচক্র জয়ী হতে পারে না। মানুষ জেগে উঠছে। ২/১ জন ভূমিদসুু্যর কাছ থেকে মানুষকে মুক্ত করা হবে। সরকারের একার পৰে আবাসন সঙ্কট সমাধান করা সম্ভব নয়। পিপিপির মাধ্যমে আবাসন সঙ্কট সমাধান করা হবে। তিনি বলেন গোটা সমাজ এখন ভূমিদসু্যদের ঘৃণা করে। তাদের মুখোশ উন্মোচন করে দিতে হবে। মজার ব্যাপার হলো, নিজেরাই নিজেদের প্রচার মাধ্যমে একে অপরকে ভূমিদসু্য হিসেবে আখ্যায়িত করছে। রাজনীতিবিদ কিংবা সাংবাদিকদের লেখনীতে এ বিষয়টি আগে উঠে আসেনি। তিনি বলেন, আমি প্রতিহিংসার রাজনীতি করি না। আমার এলাকায় কাউকে অন্যায়ভাবে আক্রমণ করলে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে। বিএনপি-জামায়াত সরকারের আমলে আমার এলাকায় অনেক অত্যাচার নির্যাতনসহ দলীয় নেতাকর্মীদের খুন করা হয়েছে। গত এক বছরে কোন সাংবাদিক যদি প্রমাণ করতে পারেন আমার এলাকায় কারও বিরম্নদ্ধে মিথ্যা মামলা দেয়া হয়েছে তাহলে রাজনীতি ছেড়ে দেব। তিনি বলেন, দুর্নীতির রাহুগ্রাস মন্ত্রণালয় থেকে শুরম্ন করে আদালত পর্যনত্ম। মন্ত্রী হিসেবে এক বছরের অভিজ্ঞতা যদি কেউ জানতে চান তাহলে বলব, সর্বাঙ্গে ব্যথা ওষুধ দেব কোথা? যেদিকেই তাকাই সেদিকেই দুর্নীতি। ভেজাল রড-সিমেন্টের কারণে যে কোন সময় নতুন নির্মাণ করা ভবনও ধসে পড়তে পারে।
No comments